
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দাবি করা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। ভিডিওটি সত্যি নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের দাবি, ঘটনাটি চট্টগ্রামের এবং এর সঙ্গে ধর্ষণের কোনো সম্পর্ক নেই। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ পুলিশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই দাবি করা হয়।
এতে বলা হয়, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো একটি ভিডিওতে দাবি করা হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে সংঘবদ্ধধর্ষণের পর রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ভিডিওটি চট্টগ্রামের চান্দগাঁও এলাকায় ১৩ সেপ্টেম্বর জমি সংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধের জেরে নওরীন সুলতানা নামে এক তরুণীর ওপর হামলার ঘটনা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নন, চট্টগ্রামের একটি কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। পুলিশের ওই পোস্টে আরও বলা হয়, এ ঘটনায় নওরীন ও তার পরিবারের সদস্যরা আহত হন এবং মামলাও দায়ের হয়। পুলিশের তদন্তে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এ ঘটনার সঙ্গে ধর্ষণের কোনো সম্পর্ক নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে গণধর্ষণের পর ফেলে রাখার দাবিটি সত্য নয়।