
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল প্রত্যাশিত তৃতীয় টার্মিনাল কবে চালু হবে—এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনও তারিখ জানাতে পারেনি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ও সচিব নাসরীন জাহান নির্দিষ্ট সময় জানাতে না পারলেও বলেছেন, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনার কাজ জাপানের কোম্পানিকে দেওয়ার বিষয়ের অগ্রগতি জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান পরিবহন পর্যটন সচিব নাসরীন জাহান বলেন, এখনও বিষয়টি আলাপ-আলোচনার পর্যায়ে আছে। যেহেতু সরকার টু সরকার আলোচনার পর্যায়ে আছি, তা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয় কিছু বলা যাচ্ছে না।
তাহলে তৃতীয় টার্মিনাল চালু হচ্ছে কবে—এ বিষয়ে সচিব বলেন, আন্তর্জাতিক মানের একটা বিমানবন্দর চালু করার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য সময় দরকার। প্রচেষ্টার জন্য যত রকম কার্যক্রম করণীয় সব হয়েছে। এখনও অপারেশন মেইনটেনেন্সের অংশ, যেটি এভিয়েশনের প্রাণ—ওই কাজটি চলমান আছে। সেটি শেষ হয়ে যখন আমাদের ক্লিয়ারেন্স দেবে, ইমিডিয়েটলি আমরা সেটা চালু করবো। যখন পুরোদমে রেডি হবে তখনই কেবল ঘোষণা দেওয়া যায়। তবে কী আপনাদের কোনও লক্ষ্যমাত্রা নেই এমন প্রশ্নের জবাবে নাসরীন জাহান বলেন, লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে তখনই যখন আমরা পুরোপুরি বুঝে পাবো। আমাদের সঙ্গে যারা কাজটা করছে তারা যখন আমাদের কাছে হস্তান্তর করবে, তখন আমরা ডেটটা দিতে পারবো।
উপদেষ্টা বলেন, এই প্রসেস কমপ্লিট করার জন্য দুটো ধাপ। প্রাথমিক ধাপ হচ্ছে আমাদের একটি অপারেটর নির্বাচন, যে বিষয়ে সচিব আপনাদের বলেছেন। সেই বিষয়ে আমরা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। অপারেটর সিলেকশনের পর অপারেশন রেডিনেস টেস্ট, এটার জন্য আমাদের কয়েক মাস সময় লাগবে। এ বিষয়ে যারা পরামর্শক আছেন, তারা যখন রেডিনেস টেস্ট কমপ্লিট করবেন তখন আমাদের বিমানবন্দর চালু হবে। তিনি বলেন, এটি চালু করার বিষয়ে আমাদের প্রচেষ্টার কোনও শেষ নেই। কারণ এখানে আমাদের ২১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। এখানে বিনিয়োগ আমরা করেছি, জাপানিরা করেনি। এই খরচ মেটানোর জন্য যত দ্রুত আমরা চালু করতে পারি। এটা আমাদের যাত্রী পরিবহনের সেবার উন্নতিকরণ তা না, এখানে আমাদের একটা অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িত। আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সিভিল এভিয়েশন থেকে সবাই আমরা একসঙ্গে চেষ্টা করছি, যত দ্রুত করা যায়। দুঃখজনকভাবে আপনারা যে একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ চাচ্ছেন, এটা আমাদের কাছে এই মুহূর্তে উপস্থিত নেই। আমাদের লক্ষ্য হয়ত মনে মনে কিছু আছে। কিন্তু সুনির্দিষ্ট কোনও কারণে এখনও আমাদের নেই যে আমরা লক্ষ্যটা আপনাদের জানাতে পারি।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনার কাজ জাপানের কোম্পানিকে দেওয়ার বিষয়ের অগ্রগতি জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান পরিবহন পর্যটন সচিব নাসরীন জাহান বলেন, এখনও বিষয়টি আলাপ-আলোচনার পর্যায়ে আছে। যেহেতু সরকার টু সরকার আলোচনার পর্যায়ে আছি, তা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয় কিছু বলা যাচ্ছে না।
তাহলে তৃতীয় টার্মিনাল চালু হচ্ছে কবে—এ বিষয়ে সচিব বলেন, আন্তর্জাতিক মানের একটা বিমানবন্দর চালু করার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য সময় দরকার। প্রচেষ্টার জন্য যত রকম কার্যক্রম করণীয় সব হয়েছে। এখনও অপারেশন মেইনটেনেন্সের অংশ, যেটি এভিয়েশনের প্রাণ—ওই কাজটি চলমান আছে। সেটি শেষ হয়ে যখন আমাদের ক্লিয়ারেন্স দেবে, ইমিডিয়েটলি আমরা সেটা চালু করবো। যখন পুরোদমে রেডি হবে তখনই কেবল ঘোষণা দেওয়া যায়। তবে কী আপনাদের কোনও লক্ষ্যমাত্রা নেই এমন প্রশ্নের জবাবে নাসরীন জাহান বলেন, লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে তখনই যখন আমরা পুরোপুরি বুঝে পাবো। আমাদের সঙ্গে যারা কাজটা করছে তারা যখন আমাদের কাছে হস্তান্তর করবে, তখন আমরা ডেটটা দিতে পারবো।
উপদেষ্টা বলেন, এই প্রসেস কমপ্লিট করার জন্য দুটো ধাপ। প্রাথমিক ধাপ হচ্ছে আমাদের একটি অপারেটর নির্বাচন, যে বিষয়ে সচিব আপনাদের বলেছেন। সেই বিষয়ে আমরা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। অপারেটর সিলেকশনের পর অপারেশন রেডিনেস টেস্ট, এটার জন্য আমাদের কয়েক মাস সময় লাগবে। এ বিষয়ে যারা পরামর্শক আছেন, তারা যখন রেডিনেস টেস্ট কমপ্লিট করবেন তখন আমাদের বিমানবন্দর চালু হবে। তিনি বলেন, এটি চালু করার বিষয়ে আমাদের প্রচেষ্টার কোনও শেষ নেই। কারণ এখানে আমাদের ২১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। এখানে বিনিয়োগ আমরা করেছি, জাপানিরা করেনি। এই খরচ মেটানোর জন্য যত দ্রুত আমরা চালু করতে পারি। এটা আমাদের যাত্রী পরিবহনের সেবার উন্নতিকরণ তা না, এখানে আমাদের একটা অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িত। আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সিভিল এভিয়েশন থেকে সবাই আমরা একসঙ্গে চেষ্টা করছি, যত দ্রুত করা যায়। দুঃখজনকভাবে আপনারা যে একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ চাচ্ছেন, এটা আমাদের কাছে এই মুহূর্তে উপস্থিত নেই। আমাদের লক্ষ্য হয়ত মনে মনে কিছু আছে। কিন্তু সুনির্দিষ্ট কোনও কারণে এখনও আমাদের নেই যে আমরা লক্ষ্যটা আপনাদের জানাতে পারি।