
ফুটবল বিশ্বকাপ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসর। এই আসরে অংশগ্রহণের সুযোগ পাওয়া প্রতিটি দেশের জন্যই এক বিশাল অর্জন। তবে বিশ্বকাপকে আরও বৃহৎ করার চিন্তা করছে আন্তর্জাতিক ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। ইতোমধ্যে ২০২৬ সালের টুর্নামেন্টে দল বাড়িয়ে ৪৮ করা হয়েছে। এবার সংস্থাটির পরিকল্পনা ২০৩০ সালের শতবর্ষপূর্তির আসরে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা আরও বাড়িয়ে ৬৪ করা।
নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কনমেবল সভাপতি আলেহান্দ্রো ডমিঙ্গেজ, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানরা, প্যারাগুয়ের প্রেসিডেন্ট সান্তিয়াগো পেনা এবং উরুগুয়ের প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি। এর আগে চলতি বছরের মার্চে উরুগুয়ের একজন প্রতিনিধি প্রথমবার অনলাইনে ফিফার নির্বাহী কাউন্সিল সভায় এই প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
বৈঠক শেষে আলেহান্দ্রো ডমিঙ্গেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, “আমরা বিশ্বাস করি ২০৩০ বিশ্বকাপ হবে ঐতিহাসিক। ধন্যবাদ ফিফা সভাপতিকে, আমাদের স্বপ্নের এই যাত্রায় পাশে থাকার জন্য। ফুটবল যখন সবার সঙ্গে ভাগাভাগি হয়, তখন উদযাপন সত্যিকার অর্থেই বৈশ্বিক হয়ে ওঠে।”
প্রস্তাবটি বাস্তবায়ন হলে টুর্নামেন্টের মোট ম্যাচ দাঁড়াবে ১২৮, যা বর্তমান ৬৪ ম্যাচের প্রায় দ্বিগুণ। একইসঙ্গে কনমেবলের সব সদস্য দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে।
তবে সবাই এই পরিকল্পনার পক্ষে নয়। ইউরোপীয় ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফার সভাপতি আলেক্সান্দার সেফেরিন এটিকে “খারাপ ধারণা”আখ্যা দিয়েছেন। সমালোচকদের মতে, এতে খেলার মান কমে যেতে পারে এবং বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের গুরুত্ব হারিয়ে ফেলতে পারে।
যদি শেষ পর্যন্ত ফিফা এই পরিকল্পনায় অনুমোদন দেয়, তবে ২০৩০ সালের শতবর্ষপূর্তির বিশ্বকাপ হবে ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আয়োজন।
নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কনমেবল সভাপতি আলেহান্দ্রো ডমিঙ্গেজ, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানরা, প্যারাগুয়ের প্রেসিডেন্ট সান্তিয়াগো পেনা এবং উরুগুয়ের প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি। এর আগে চলতি বছরের মার্চে উরুগুয়ের একজন প্রতিনিধি প্রথমবার অনলাইনে ফিফার নির্বাহী কাউন্সিল সভায় এই প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
বৈঠক শেষে আলেহান্দ্রো ডমিঙ্গেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, “আমরা বিশ্বাস করি ২০৩০ বিশ্বকাপ হবে ঐতিহাসিক। ধন্যবাদ ফিফা সভাপতিকে, আমাদের স্বপ্নের এই যাত্রায় পাশে থাকার জন্য। ফুটবল যখন সবার সঙ্গে ভাগাভাগি হয়, তখন উদযাপন সত্যিকার অর্থেই বৈশ্বিক হয়ে ওঠে।”
প্রস্তাবটি বাস্তবায়ন হলে টুর্নামেন্টের মোট ম্যাচ দাঁড়াবে ১২৮, যা বর্তমান ৬৪ ম্যাচের প্রায় দ্বিগুণ। একইসঙ্গে কনমেবলের সব সদস্য দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে।
তবে সবাই এই পরিকল্পনার পক্ষে নয়। ইউরোপীয় ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফার সভাপতি আলেক্সান্দার সেফেরিন এটিকে “খারাপ ধারণা”আখ্যা দিয়েছেন। সমালোচকদের মতে, এতে খেলার মান কমে যেতে পারে এবং বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের গুরুত্ব হারিয়ে ফেলতে পারে।
যদি শেষ পর্যন্ত ফিফা এই পরিকল্পনায় অনুমোদন দেয়, তবে ২০৩০ সালের শতবর্ষপূর্তির বিশ্বকাপ হবে ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আয়োজন।