
দেশের বিভিন্ন স্থানে গত শনিবার রাত থেকেই শুরু হয়েছে বৃষ্টি। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রামে। রাজধানীর আকাশ গতকাল রোববার সকাল থেকেই শুরু হয় ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসের সকাল থেকেই চারদিক অন্ধকার করে মেঘ জমে আছে আকাশে। আটটার দিকে বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি শুরু হয় এ অবস্থা চলতে থাকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। তবে একদিন আগে শনিবার রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি শুরু হয় ব্যাপকভাবে। সকালে আবহাওয়া অধিদফতর সূত্র জানিয়েছে, শনিবার রাত থেকে রোববার এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে ১২৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রামের দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপে বৃষ্টি হয়েছে ৮০ মিলিমিটার। সিলেট ও শ্রীমঙ্গলে বৃষ্টির পরিমাণ যথাক্রমে ৪৮ ও ৪৭ মিলিমিটার। পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে ৮০ মিলিমিটার। বৃষ্টি কিন্তু ঝরছে উত্তরের জেলাগুলোতেও। দেশের সর্বোত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় বৃষ্টির পরিমাণ ছিল ৬৯ মিলিমিটার। হাওরের জেলা কিশোরগঞ্জের নিকলিতে ৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
যদি কোনো স্থানে ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়, তবে তাকে ভারী বৃষ্টি বলা হয়। এর চেয়ে বেশি হলে তা অতিভারী বৃষ্টি হিসেবে গণ্য করা হয়। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রাজধানীসহ ঢাকা বিভাগ, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, ময়মনসিংহের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক রোববার সকালে বলেন, দেশের কয়েকটি স্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে আজও। যদিও এ বৃষ্টি শনিবার রাত থেকেই শুরু হয়েছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হয়ে ওঠার কারণেই এই বৃষ্টি।
এরই মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। তবে এর প্রভাব কতটা হবে, তা নিশ্চিত নয়। এর উৎপত্তিস্থল পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোসাগর বা ভারতের ওডিশার উপকূল। এর আগে গত আগস্ট মাসে দেশে কয়েকটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়। তাতে অবশ্য বৃষ্টি তেমন বাড়েনি। চলতি সেপ্টেম্বর মাসের শুরু থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে গরম বাড়তে থাকে। ১ সেপ্টেম্বর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর বৃষ্টি হয়েছে মাঝেমধ্যে, তবে গরম তেমন কমেনি। গত বৃহস্পতিবার থেকেই দেশে বৃষ্টি একটু বাড়তে থাকে। তবে গতকাল রাত থেকে বৃষ্টি যে আরও বাড়তে পারে এর আগাম বার্তা ছিল।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলছিলেন, এই যে বৃষ্টি শুরু হয়েছে, তা থেমে থেমে চলতে থাকবে আগামী বুধবার পর্যন্ত, তবে একটানা বৃষ্টি হবে না। এরপর বৃষ্টি কমে যেতে পারে।
বৃষ্টি বাড়লেও গরম কিন্তু কমছে না। তাপমাত্রা মোটামুটি ৩৩ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলেও ভ্যাপসা গরম রয়ে গেছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ অনেক বেশি। তাতেই এত গরম। গতকাল রোববার সকালে ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯০ শতাংশ।
যদি কোনো স্থানে ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়, তবে তাকে ভারী বৃষ্টি বলা হয়। এর চেয়ে বেশি হলে তা অতিভারী বৃষ্টি হিসেবে গণ্য করা হয়। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রাজধানীসহ ঢাকা বিভাগ, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, ময়মনসিংহের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক রোববার সকালে বলেন, দেশের কয়েকটি স্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে আজও। যদিও এ বৃষ্টি শনিবার রাত থেকেই শুরু হয়েছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হয়ে ওঠার কারণেই এই বৃষ্টি।
এরই মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। তবে এর প্রভাব কতটা হবে, তা নিশ্চিত নয়। এর উৎপত্তিস্থল পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোসাগর বা ভারতের ওডিশার উপকূল। এর আগে গত আগস্ট মাসে দেশে কয়েকটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়। তাতে অবশ্য বৃষ্টি তেমন বাড়েনি। চলতি সেপ্টেম্বর মাসের শুরু থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে গরম বাড়তে থাকে। ১ সেপ্টেম্বর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর বৃষ্টি হয়েছে মাঝেমধ্যে, তবে গরম তেমন কমেনি। গত বৃহস্পতিবার থেকেই দেশে বৃষ্টি একটু বাড়তে থাকে। তবে গতকাল রাত থেকে বৃষ্টি যে আরও বাড়তে পারে এর আগাম বার্তা ছিল।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলছিলেন, এই যে বৃষ্টি শুরু হয়েছে, তা থেমে থেমে চলতে থাকবে আগামী বুধবার পর্যন্ত, তবে একটানা বৃষ্টি হবে না। এরপর বৃষ্টি কমে যেতে পারে।
বৃষ্টি বাড়লেও গরম কিন্তু কমছে না। তাপমাত্রা মোটামুটি ৩৩ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলেও ভ্যাপসা গরম রয়ে গেছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ অনেক বেশি। তাতেই এত গরম। গতকাল রোববার সকালে ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯০ শতাংশ।