
সরকারের ইচ্ছা থাকলেও সিসিটিভি ক্যামেরা ও বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে ‘করণীয় কিছু নেই’ বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। চিঠিতে ইসি জানিয়ে দিয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা ও পুলিশের বডিওর্ন ক্যামেরা নিয়ে কমিশনের কিছু করার নেই।
ইসির উপসচিব রাশেদুল ইসলামের সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠানো হয়েছে। এর আগে মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে ইসির করণীয় জানতে চিঠি দিয়েছিল। ইসি সেই চিঠির জবাবে বলেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৬ অগাস্ট আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন লজিস্টিক্যাল ইস্যু ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক সভার কার্যবিবরণীর আলোচ্যসূচি ৯-এর প্রেক্ষিতে সিসিটিভি ক্যামেরা ও বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে ‘করণীয় কিছু নেই’ মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।
গত ৯ জুলাই নির্বাচন নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতি সংক্রান্ত সভায় সরকারপ্রধান এক গুচ্ছ নির্দেশনা দেন; সেগুলোর মধ্যে ছিল ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য করণীয় অনুসন্ধান, ভোটকেন্দ্রকে সিসিটিভির আওতায় আনা। নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহও সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সিসি ক্যামেরা নিয়ে তার কমিশন ভাবছে না। তবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ও পুলিশকে বডি ক্যামেরা দেওয়ার কথা বলেছেন। ৭ আগস্ট এই নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহারকে ‘যৌক্তিক মনে করছে না’ ইসি।
তিনি বলেন, সেটা নিয়েও আমরা কাজ করছি। চাইলেই তো হবে না। এটা নিয়ে অলরেডি আমরা তিন চারটা মিটিং করেছি। এক দিনের জন্য আউটসোর্স করেও পাওয়া যায় না ভাড়াতে। আবার কেনাও যৌক্তিক নয়। ৪৫ হাজার কেন্দ্র, হিসাব করে দেখেন কতগুলো সিসি ক্যামেরা লাগবে। এটা কিনে আপনি রাখবেন কীভাবে? এটা জাস্টিফাই করবেন কীভাবে? অনেকগুলো প্রস্তাব এসেছে।
ইসির উপসচিব রাশেদুল ইসলামের সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠানো হয়েছে। এর আগে মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে ইসির করণীয় জানতে চিঠি দিয়েছিল। ইসি সেই চিঠির জবাবে বলেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৬ অগাস্ট আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন লজিস্টিক্যাল ইস্যু ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক সভার কার্যবিবরণীর আলোচ্যসূচি ৯-এর প্রেক্ষিতে সিসিটিভি ক্যামেরা ও বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে ‘করণীয় কিছু নেই’ মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।
গত ৯ জুলাই নির্বাচন নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতি সংক্রান্ত সভায় সরকারপ্রধান এক গুচ্ছ নির্দেশনা দেন; সেগুলোর মধ্যে ছিল ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য করণীয় অনুসন্ধান, ভোটকেন্দ্রকে সিসিটিভির আওতায় আনা। নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহও সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সিসি ক্যামেরা নিয়ে তার কমিশন ভাবছে না। তবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ও পুলিশকে বডি ক্যামেরা দেওয়ার কথা বলেছেন। ৭ আগস্ট এই নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহারকে ‘যৌক্তিক মনে করছে না’ ইসি।
তিনি বলেন, সেটা নিয়েও আমরা কাজ করছি। চাইলেই তো হবে না। এটা নিয়ে অলরেডি আমরা তিন চারটা মিটিং করেছি। এক দিনের জন্য আউটসোর্স করেও পাওয়া যায় না ভাড়াতে। আবার কেনাও যৌক্তিক নয়। ৪৫ হাজার কেন্দ্র, হিসাব করে দেখেন কতগুলো সিসি ক্যামেরা লাগবে। এটা কিনে আপনি রাখবেন কীভাবে? এটা জাস্টিফাই করবেন কীভাবে? অনেকগুলো প্রস্তাব এসেছে।