
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনিয়মের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এ নিয়ে ১০ দফা সতর্কতামূলক দাবি জানিয়েছে সংগঠটির নেতারা। গতকাল রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক নেটওয়ার্কের নেতারা বলেন, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনে পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছিল নির্বাচন পুরোপুরি সুষ্ঠু হয়নি। সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এবারের নির্বাচনের আগেই নানা প্রস্তাব ও দাবি উত্থাপন করা হয়। এর মধ্যে দুই-একটি বাস্তবায়িত হলেও গুরুত্বপূর্ণ একাধিক বিষয় এখনও উপেক্ষিত। সেগুলোর বিষয়েও প্রশাসনকে নজর দেওয়া জরুরি। সংবাদ সম্মেলনে ১০ দফা দাবি জানান শিক্ষকরাÑ
১. প্রবেশপথ বন্ধ না করে নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে। কারা প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করবে তা প্রকাশ করতে হবে।
২. নারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় যাচাইয়ে নারী শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩. পোলিং অফিসার নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে হবে।
৪. ভোট গ্রহণের সময় বিকাল ৫টা পর্যন্ত বাড়াতে হবে।
৫. পোলিং এজেন্টদের ভেতরে থাকার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
৬. গণমাধ্যমকর্মী ও পোলিং এজেন্টদের জন্য গাইডলাইন প্রকাশ করতে হবে।
৭. বুথের বাইরে লাইন ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক ও অফিসার নিয়োগ দিতে হবে।
৮. গুজব বা ভুয়া তথ্য ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৯. পর্যবেক্ষক ও এজেন্টদের জন্য বিশ্রামকক্ষ রাখতে হবে।
১০. অস্বচ্ছতার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনকে জবাবদিহি করতে হবে।
১. প্রবেশপথ বন্ধ না করে নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে। কারা প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করবে তা প্রকাশ করতে হবে।
২. নারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় যাচাইয়ে নারী শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩. পোলিং অফিসার নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে হবে।
৪. ভোট গ্রহণের সময় বিকাল ৫টা পর্যন্ত বাড়াতে হবে।
৫. পোলিং এজেন্টদের ভেতরে থাকার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
৬. গণমাধ্যমকর্মী ও পোলিং এজেন্টদের জন্য গাইডলাইন প্রকাশ করতে হবে।
৭. বুথের বাইরে লাইন ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক ও অফিসার নিয়োগ দিতে হবে।
৮. গুজব বা ভুয়া তথ্য ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৯. পর্যবেক্ষক ও এজেন্টদের জন্য বিশ্রামকক্ষ রাখতে হবে।
১০. অস্বচ্ছতার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনকে জবাবদিহি করতে হবে।