
ভারতকে ভাগ করার ডাক দিয়েছেন অস্ট্রিয়ার অর্থনীতিবিদ তথা কূটনীতিবিদ গুনথার ফেলিঙ্গার। তবে এ নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক। রাশিয়া থেকে তেল কেনার জন্য সম্প্রতি ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে সরব হয়েছে নয়াদিল্লিও। ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, ইউরোপ ভারতের কাছ থেকে রাশিয়ার তেল কিনছে শোধনের পর। আর এরই মাঝে ফুটে উঠল ইউরোপের একাংশের ‘সাম্রাজ্যবাদী মানসিকতা’। কারণ, গুনথার ভারতকে ধর্ম এবং জাতি ও ভাষার নিরিখে একাধিক ছোট ছোট দেশে ভেঙে দেয়ার কথা বলেছেন। এ সংক্রান্ত একটি ম্যাপও তিনি পোস্ট করেছেন সামাজিক মাধ্যম এক্সে। উল্লেখ্য, এই গুনথার হলেন ইউক্রেন, কসোভো, বসনিয়া এবং অস্ট্রিয়ার ন্যাটো সদস্যপদ সংক্রান্ত অস্ট্রিয়ান কমিটির প্রেসিডেন্ট। যদিও এই কমিটি ন্যাটোর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নয়।
গুনথার এক্সে একটি পোস্ট করে লেখেন, ভারততে ভেঙে দেয়ার ডাক দিচ্ছি আমি। নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার লোক। আমাদের মুক্ত খালিস্তানের বন্ধু চাই। তিনি এরপর একটি ম্যাপ পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যায়, উত্তর ভারত গোটাটাই খালিস্তান। এছাড়া মহারাষ্ট্র, অন্ধ্র, বিহার, গুজরাট, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপূর্ব ভারত, দক্ষিণ ভারতের কেরালা, তামিলনাড়ু সব আলাদা আলাদা পতাকার রঙে সজ্জিত। এরপর এই অস্ট্রিয়ান কূটনীতিবিদ লেখেন, “আজ আমি শিখ ন্যারেটিভ (এক্স হ্যান্ডেল) সাথে ২ ঘণ্টা ধরে আলোচনা করেছি। কীভাবে খালিস্তান স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে, তা নিয়ে কথা হবে। ভারতকে ‘সাবেক ভারত’ করতে হবে। রাশিয়াপন্থি স্বৈরশাসক নরেন্দ্র মোদির কবল থেকে ভারতের জনগণকে কীভাবে মুক্ত করা যায়, তা নিয়ে কথা হয়েছে আমার।’
গুনথার এক্সে একটি পোস্ট করে লেখেন, ভারততে ভেঙে দেয়ার ডাক দিচ্ছি আমি। নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার লোক। আমাদের মুক্ত খালিস্তানের বন্ধু চাই। তিনি এরপর একটি ম্যাপ পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যায়, উত্তর ভারত গোটাটাই খালিস্তান। এছাড়া মহারাষ্ট্র, অন্ধ্র, বিহার, গুজরাট, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপূর্ব ভারত, দক্ষিণ ভারতের কেরালা, তামিলনাড়ু সব আলাদা আলাদা পতাকার রঙে সজ্জিত। এরপর এই অস্ট্রিয়ান কূটনীতিবিদ লেখেন, “আজ আমি শিখ ন্যারেটিভ (এক্স হ্যান্ডেল) সাথে ২ ঘণ্টা ধরে আলোচনা করেছি। কীভাবে খালিস্তান স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে, তা নিয়ে কথা হবে। ভারতকে ‘সাবেক ভারত’ করতে হবে। রাশিয়াপন্থি স্বৈরশাসক নরেন্দ্র মোদির কবল থেকে ভারতের জনগণকে কীভাবে মুক্ত করা যায়, তা নিয়ে কথা হয়েছে আমার।’