
* বিভিন্ন কারণে বর্তমানে চাপের মুখে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান- থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখনো সরে আসেনি। আর নতুন ওই শুল্ক কার্যকর হলে বিপর্যয় নেমে আসবে বাংলাদেশের রপ্তানিতে। * বাংলাদেশের পণ্যের ওপর মোট ৫০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক অরোপ হবে
শুল্ক চাপে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। আর শুল্কের পুরোটাই আমদানি-রপ্তানিকারকদের বহন করতে হবে। আর তার দায় বর্তাবে ভোক্তার ওপর। যদিও বিভিন্ন কারণে বর্তমানে চাপের মুখে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান- থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখনো সরে আসেনি। আর নতুন ওই শুল্ক কার্যকর হলে বিপর্যয় নেমে আসবে বাংলাদেশের রপ্তানিতে। কারণ বাংলাদেশের পণ্যের ওপর মোট ৫০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক অরোপ হবে। এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম বন্দরে সেবার বিপরীতে নতুন করে ট্যারিফ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে শুল্ক চাপে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সঙ্কট তীব্রতর হওয়ার শঙ্কা বাড়ছে। আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দেশের সর্বাধিক আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য পরিচালিত হওয়া চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন সেবা খাতের মাশুল বা ট্যারিফ বাড়ানো ঘোষণা ইতিমধ্যে দেয়া েেহছ। পাশাপাশি বাড়ানো হচ্ছে বেসরকারি ডিপোতে কনটেইনার ব্যবস্থাপনার মাশুলের হারও। আর তার পুরোটাই আমদানি-রপ্তানিকারকদের বহন করতে হবে। যদিও বন্দরের মাশুল বাড়ানোর ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ চট্টগ্রাম বন্দরে বিভিন্ন সেবার মাশুল বাড়ানো হয়েছে। তারপর আর বাড়ানো হয়নি। এবার সব মিলিয়ে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের মতো বাড়ানো হচ্ছে। আর গেজেট প্রকাশের পর তার মধ্যে কোনো সেবার মাশুল কমছে বা কোনোটির বাড়ছে কার্যকর হবে। তবে নতুন করে বর্ধিত হারে মাশুল কার্যকর হলে সেক্ষেত্রে আয় বা আদায় কমবেশি ৪০ শতাংশ বাড়বে। ওই হিসেবে মাশুল হিসাবে বন্দরের দেড় হাজার কোটি টাকা বাড়তি আয় হতে পারে।
সূত্র জানায়, দেশের বেসরকারি কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশন কনটেইনার ব্যবস্থাপনার মাশুলের হার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। ওই বিষয়ে এক সার্কুলারে সংগঠনটি সেবাভেদে ৩০ থেকে ১০০ শতাংশ মাশুল বাড়ানোর ঘোষণা দেয় এবং ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তাতে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ধস নামার শঙ্কা বাড়ছে। যদি যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শুল্ক সমস্যার সমাধানের পর বন্দরের মাশুল বাড়ালে অর্থনীতির জন্য ভালো হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। তাতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভুল বার্তা যাবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তা উপযুক্ত নয়।
এদিকে এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান জানান, শুল্ক বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা চাপে পড়বে। অর্থনীতির স্বার্থে ওসব উদ্যোগ আপাতত স্থগিত রাখা প্রয়োজন। আমরা আশা করা যায় আগামী কয়েক মাসেই ব্যবসা বাড়বে। যখন দেশের অর্থনীতি পরিস্থিতি ভালো হবে তখন ওসব করা যেতে পারে।
শুল্ক চাপে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। আর শুল্কের পুরোটাই আমদানি-রপ্তানিকারকদের বহন করতে হবে। আর তার দায় বর্তাবে ভোক্তার ওপর। যদিও বিভিন্ন কারণে বর্তমানে চাপের মুখে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান- থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখনো সরে আসেনি। আর নতুন ওই শুল্ক কার্যকর হলে বিপর্যয় নেমে আসবে বাংলাদেশের রপ্তানিতে। কারণ বাংলাদেশের পণ্যের ওপর মোট ৫০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক অরোপ হবে। এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম বন্দরে সেবার বিপরীতে নতুন করে ট্যারিফ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে শুল্ক চাপে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সঙ্কট তীব্রতর হওয়ার শঙ্কা বাড়ছে। আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দেশের সর্বাধিক আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য পরিচালিত হওয়া চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন সেবা খাতের মাশুল বা ট্যারিফ বাড়ানো ঘোষণা ইতিমধ্যে দেয়া েেহছ। পাশাপাশি বাড়ানো হচ্ছে বেসরকারি ডিপোতে কনটেইনার ব্যবস্থাপনার মাশুলের হারও। আর তার পুরোটাই আমদানি-রপ্তানিকারকদের বহন করতে হবে। যদিও বন্দরের মাশুল বাড়ানোর ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ চট্টগ্রাম বন্দরে বিভিন্ন সেবার মাশুল বাড়ানো হয়েছে। তারপর আর বাড়ানো হয়নি। এবার সব মিলিয়ে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের মতো বাড়ানো হচ্ছে। আর গেজেট প্রকাশের পর তার মধ্যে কোনো সেবার মাশুল কমছে বা কোনোটির বাড়ছে কার্যকর হবে। তবে নতুন করে বর্ধিত হারে মাশুল কার্যকর হলে সেক্ষেত্রে আয় বা আদায় কমবেশি ৪০ শতাংশ বাড়বে। ওই হিসেবে মাশুল হিসাবে বন্দরের দেড় হাজার কোটি টাকা বাড়তি আয় হতে পারে।
সূত্র জানায়, দেশের বেসরকারি কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশন কনটেইনার ব্যবস্থাপনার মাশুলের হার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। ওই বিষয়ে এক সার্কুলারে সংগঠনটি সেবাভেদে ৩০ থেকে ১০০ শতাংশ মাশুল বাড়ানোর ঘোষণা দেয় এবং ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তাতে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ধস নামার শঙ্কা বাড়ছে। যদি যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শুল্ক সমস্যার সমাধানের পর বন্দরের মাশুল বাড়ালে অর্থনীতির জন্য ভালো হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। তাতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভুল বার্তা যাবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তা উপযুক্ত নয়।
এদিকে এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান জানান, শুল্ক বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা চাপে পড়বে। অর্থনীতির স্বার্থে ওসব উদ্যোগ আপাতত স্থগিত রাখা প্রয়োজন। আমরা আশা করা যায় আগামী কয়েক মাসেই ব্যবসা বাড়বে। যখন দেশের অর্থনীতি পরিস্থিতি ভালো হবে তখন ওসব করা যেতে পারে।