
কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) থেকে রাখাল বিশ্বাস
নেত্রকোনা কেন্দুয়ার আদমপুর-বৈরাটি সড়কের দুল্লী ব্রিজ সংলগ্ন পাশের ডোবা থেকে নূরুজ্জামন (৩৫) নামে এক সিএনজি চালকের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে কেন্দুয়া থানা পুলিশ। নূরুজ্জামান কেন্দুয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের পাঁচহার বড়বাড়ী গ্রামের মৃত মগলচান মিয়ার ছেলে। পুলিশ, নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, বুধবার (২০ আগস্ট) সকালে উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের দুল্লী- বৈরাটি সড়কের দুল্লী ব্রিজের পাশের একটি ডোবাতে নিহত নূরুজ্জামানের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।
পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে নিহতের চাচা মুকুল মিয়া গিয়ে নূরুজ্জামানের মরদেহ শনাক্ত করেন। তিনি জানান, পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম তার ভাতিজা নূরুজ্জামান সিএনজি চালিয়ে স্ত্রী ও ছোট ৩ টি বাচ্চা নিয়ে অতি কষ্টে সংসার চালাত। প্রতিদেনের মত মঙ্গলবারও সিএনজি নিয়ে বের হয়ে রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। বুধবার সকালে লোকমুখে খবর পেয়ে এসে ভাতিজার লাশ সনাক্ত করি। আমি হত্যাকারিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই। এদিকে সিএনজি চালক নূরুজ্জামান হত্যার প্রতিবাদে কেন্দুয়া পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে সিএনজি চালক মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে বাসষ্ট্যান্ডে এসে প্রতিবাদ সভায় মিলিত হন। এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন- আমাদের চালক শ্রমিক ভাইদের একের পর এক নৃশংসভাবে হত্যা করা হচ্ছে,নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সংসার চালানোর একমাত্র অবলম্বন গাড়িটি। আমরা হত্যাকারিদের সঠিক বিচার পাই না। আমরা চাই আমাদের নূরুজ্জামানের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে,যাতে আর কাউকে এমন নৃশংসভাবে প্রাণ দিতে না হয়। তারা আরও বলেন, হত্যাকারিদের দ্রুত গ্রেফতার করা না হলে আমাদের সকল সিএনজি চলাচল বন্ধ থাকবে।
এদিকে নূরুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের খবরে পুলিশের পাশাপাশি ডিবি ও সিআইডি ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তারাও গুরুত্বসহকারে বিষয়টি দেখছেন বলে জানান।
কেন্দুয়া থানার ওসি (তদন্ত) মিহির রঞ্জন দেব বলেন,বুধবার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সিএনজি চালক নূরুজ্জামানের মরদেহ উদ্ধার করে নেত্রকোনা মর্গে প্রেরণ করেছি। নিহতের শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক চিহ্ন রয়েছে।
নেত্রকোনা কেন্দুয়ার আদমপুর-বৈরাটি সড়কের দুল্লী ব্রিজ সংলগ্ন পাশের ডোবা থেকে নূরুজ্জামন (৩৫) নামে এক সিএনজি চালকের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে কেন্দুয়া থানা পুলিশ। নূরুজ্জামান কেন্দুয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের পাঁচহার বড়বাড়ী গ্রামের মৃত মগলচান মিয়ার ছেলে। পুলিশ, নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, বুধবার (২০ আগস্ট) সকালে উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের দুল্লী- বৈরাটি সড়কের দুল্লী ব্রিজের পাশের একটি ডোবাতে নিহত নূরুজ্জামানের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।
পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে নিহতের চাচা মুকুল মিয়া গিয়ে নূরুজ্জামানের মরদেহ শনাক্ত করেন। তিনি জানান, পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম তার ভাতিজা নূরুজ্জামান সিএনজি চালিয়ে স্ত্রী ও ছোট ৩ টি বাচ্চা নিয়ে অতি কষ্টে সংসার চালাত। প্রতিদেনের মত মঙ্গলবারও সিএনজি নিয়ে বের হয়ে রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। বুধবার সকালে লোকমুখে খবর পেয়ে এসে ভাতিজার লাশ সনাক্ত করি। আমি হত্যাকারিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই। এদিকে সিএনজি চালক নূরুজ্জামান হত্যার প্রতিবাদে কেন্দুয়া পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে সিএনজি চালক মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে বাসষ্ট্যান্ডে এসে প্রতিবাদ সভায় মিলিত হন। এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন- আমাদের চালক শ্রমিক ভাইদের একের পর এক নৃশংসভাবে হত্যা করা হচ্ছে,নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সংসার চালানোর একমাত্র অবলম্বন গাড়িটি। আমরা হত্যাকারিদের সঠিক বিচার পাই না। আমরা চাই আমাদের নূরুজ্জামানের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে,যাতে আর কাউকে এমন নৃশংসভাবে প্রাণ দিতে না হয়। তারা আরও বলেন, হত্যাকারিদের দ্রুত গ্রেফতার করা না হলে আমাদের সকল সিএনজি চলাচল বন্ধ থাকবে।
এদিকে নূরুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের খবরে পুলিশের পাশাপাশি ডিবি ও সিআইডি ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তারাও গুরুত্বসহকারে বিষয়টি দেখছেন বলে জানান।
কেন্দুয়া থানার ওসি (তদন্ত) মিহির রঞ্জন দেব বলেন,বুধবার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সিএনজি চালক নূরুজ্জামানের মরদেহ উদ্ধার করে নেত্রকোনা মর্গে প্রেরণ করেছি। নিহতের শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক চিহ্ন রয়েছে।