
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের পুঁজি ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে মূল্যসূচক। এর মাধ্যমে টানা পাঁচ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে দরপতন হলো। টানা চার কার্যদিবস পতনের পর সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের পুঁজি ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে দিনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। কিন্তু প্রথম দুই ঘণ্টার লেনদেন শেষ হতেই বদলে যায় বাজারের চিত্র। দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকে। এতে মূল্যসূচকের পতন দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১২১টি প্রতিষ্ঠানের পুঁজি ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২০১টির। আর ৮৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এর মাধ্যমে টানা পাঁচ কার্যদিবসের পতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমলো ১৯১ পয়েন্ট। এর আগে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৪ হাজার ৬৭৭ পয়েন্ট থেকে দফায় দফায় বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে ওঠে। ২৮ কার্যদিবসে এই উত্থান হয়। অর্থাৎ ২৮ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়ে ৮৫৯ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক সোমবার দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৬২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মূল্যসূচক পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬১০ কোটি ৮৬ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৭৬০ কোটি ৬৪ টাকা। এ হিসাবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে ১৫৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এই লেনদেনে সব থেকে বড় ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। কোম্পানিটির ২০ কোটি ৮৭ লাখ টাকার পুঁজি লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের পুঁজি লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ২৮ লাখ টাকার। ১৬ কোটি ৭১ লাখ টাকার পুঁজি লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালেক স্পিনিং। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, রহিমা ফুড, বিচ হ্যাচারি, সিটি ব্যাংক, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ এবং সোনালী পেপার। অন্য পুঁজিবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০৩ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৩টির এবং ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের পুঁজি ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে মূল্যসূচক। এর মাধ্যমে টানা পাঁচ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে দরপতন হলো। টানা চার কার্যদিবস পতনের পর সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের পুঁজি ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে দিনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। কিন্তু প্রথম দুই ঘণ্টার লেনদেন শেষ হতেই বদলে যায় বাজারের চিত্র। দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকে। এতে মূল্যসূচকের পতন দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১২১টি প্রতিষ্ঠানের পুঁজি ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২০১টির। আর ৮৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এর মাধ্যমে টানা পাঁচ কার্যদিবসের পতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমলো ১৯১ পয়েন্ট। এর আগে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৪ হাজার ৬৭৭ পয়েন্ট থেকে দফায় দফায় বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে ওঠে। ২৮ কার্যদিবসে এই উত্থান হয়। অর্থাৎ ২৮ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়ে ৮৫৯ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক সোমবার দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৬২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মূল্যসূচক পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬১০ কোটি ৮৬ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৭৬০ কোটি ৬৪ টাকা। এ হিসাবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে ১৫৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এই লেনদেনে সব থেকে বড় ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। কোম্পানিটির ২০ কোটি ৮৭ লাখ টাকার পুঁজি লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের পুঁজি লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ২৮ লাখ টাকার। ১৬ কোটি ৭১ লাখ টাকার পুঁজি লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালেক স্পিনিং। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, রহিমা ফুড, বিচ হ্যাচারি, সিটি ব্যাংক, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ এবং সোনালী পেপার। অন্য পুঁজিবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০৩ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৩টির এবং ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা।