
গাজায় ইসরায়েলের অভিযান সম্প্রসারণের সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়ে একটি যৌথ বিবৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, গ্রিস এবং স্লোভেনিয়া। গত রোববার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের আগে ইসরায়েলের এই পরিকল্পনা (গাজা দখল) বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে দেশগুলো।
ইউরোপীয় দেশগুলো বলছে, এই পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি তৈরি করবে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নিরাপত্তা পরিষদ ধারাবাহিকভাবে জিম্মিদের নিঃশর্ত এবং তাৎক্ষণিক মুক্তির আহ্বান জানিয়েছে।’ তবে হামাসকে অবশ্যই নিরস্ত্র করতে হবে এবং গাজার শাসনব্যবস্থায় ভবিষ্যতে তারা কোনো ভূমিকা পালন করতে পারবে না উল্লেখ করে এতে আরও বলা হয়, ‘এখানে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অবশ্যই কেন্দ্রীয় ভূমিকা থাকতে হবে। কিন্তু ইসরাইলি সরকারের এই সিদ্ধান্ত জিম্মিদের প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে পারবে না এবং তাদের জীবনকে আরও বিপন্ন করার ঝুঁকি তৈরি করবে।’ বিবৃতিতে, মানবিক সহায়তা সরবরাহের ওপর থেকে ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ারও আহ্বান জানানো হয়েছে। যদিও ইসরায়েল দাবি করে আসছে, গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর তাদের কোনো বিধিনিষেধ নেই। এদিকে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক উপস্থিতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের আগে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এসময়, ইসরায়েল হামাসকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবে বলে নিজের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন নেতানিয়াহু। সংবাদমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি আরও বলেছেন, তেল আবিব গাজার ‘নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ’ নেবে, যার মধ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে সীমান্তে একটি ‘নিরাপত্তা অঞ্চল’ প্রতিষ্ঠা করাও অন্তর্ভুক্ত।
ইউরোপীয় দেশগুলো বলছে, এই পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি তৈরি করবে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নিরাপত্তা পরিষদ ধারাবাহিকভাবে জিম্মিদের নিঃশর্ত এবং তাৎক্ষণিক মুক্তির আহ্বান জানিয়েছে।’ তবে হামাসকে অবশ্যই নিরস্ত্র করতে হবে এবং গাজার শাসনব্যবস্থায় ভবিষ্যতে তারা কোনো ভূমিকা পালন করতে পারবে না উল্লেখ করে এতে আরও বলা হয়, ‘এখানে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অবশ্যই কেন্দ্রীয় ভূমিকা থাকতে হবে। কিন্তু ইসরাইলি সরকারের এই সিদ্ধান্ত জিম্মিদের প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে পারবে না এবং তাদের জীবনকে আরও বিপন্ন করার ঝুঁকি তৈরি করবে।’ বিবৃতিতে, মানবিক সহায়তা সরবরাহের ওপর থেকে ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ারও আহ্বান জানানো হয়েছে। যদিও ইসরায়েল দাবি করে আসছে, গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর তাদের কোনো বিধিনিষেধ নেই। এদিকে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক উপস্থিতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের আগে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এসময়, ইসরায়েল হামাসকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবে বলে নিজের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন নেতানিয়াহু। সংবাদমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি আরও বলেছেন, তেল আবিব গাজার ‘নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ’ নেবে, যার মধ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে সীমান্তে একটি ‘নিরাপত্তা অঞ্চল’ প্রতিষ্ঠা করাও অন্তর্ভুক্ত।