
ভারতের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ২৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হচ্ছে আগামী ৭ আগস্ট থেকে। ফলে দেশটির রপ্তানি খাতে বড় ধাক্কা লাগতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় ভারতের দেশীয় ব্র্যান্ড গড়ে তোলা ও প্রচারে রপ্তানিকারকদের উৎসাহিত করছে মোদী সরকার।
একজন সরকারি কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসকে বলেন, আমদানি ভর্তুকির শৃঙ্খল থেকে বের হয়ে আসতে হলে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের নিজেদের ব্র্যান্ড গড়ে তোলা ও তা প্রচার করা জরুরি। এজন্য রপ্তানি প্রচার পরিষদগুলোর সঙ্গে ইন্ডিয়া ব্র্যান্ড ইকুইটি ফাউন্ডেশনের (আইবিইএফ) যৌথ উদ্যোগে কাজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ছোট রপ্তানিকারকদের জন্য এক্সপোর্ট ইন্সপেকশন কাউন্সিলের পরীক্ষণ ফি কমানোর বিষয়টিও বিবেচনা করছে সরকার, যাতে শুল্কের প্রভাব কিছুটা হলেও কমে। প্রতিযোগী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও তুরস্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যে শুল্কহার ১৫ থেকে ২০ শতাংশের মধ্যে, যা ভারতের তুলনায় অনেক কম। এতে ভারতের রপ্তানির এক বিশাল অংশ (প্রায় ৮৫ বিলিয়ন ডলার) চাপে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে ভারতীয় টেক্সটাইল খাত উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। দেশটি এ খাতে প্রায় চার বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। এমন পরিস্থিতিতে, সামুদ্রিক খাদ্যপণ্যসহ কিছু রপ্তানি খাতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত প্রকল্প চালুর প্রস্তাব চেয়েছে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়। ইকুয়েডরের চিংড়ি রপ্তানিতে ১৫ শতাংশ শুল্ক সুবিধা থাকায় ভারতীয় রপ্তানিকারকরা সেখানে প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছেন। এমএসএমই (ক্ষুদ্র, অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ) রপ্তানিকারকদের জন্য সুদ ভর্তুকি ফিরিয়ে আনার বিষয়টিও বিবেচনা করছে ভারত সরকার। খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে প্রয়োজনে গম ও চাল নির্দিষ্ট মূল্যে সরবরাহে প্রস্তুত রয়েছে ফুড করপোরেশন অব ইন্ডিয়া, এমনটিও জানিয়েছেন এক খাদ্যপণ্য রপ্তানিকারক।
একজন সরকারি কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসকে বলেন, আমদানি ভর্তুকির শৃঙ্খল থেকে বের হয়ে আসতে হলে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের নিজেদের ব্র্যান্ড গড়ে তোলা ও তা প্রচার করা জরুরি। এজন্য রপ্তানি প্রচার পরিষদগুলোর সঙ্গে ইন্ডিয়া ব্র্যান্ড ইকুইটি ফাউন্ডেশনের (আইবিইএফ) যৌথ উদ্যোগে কাজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ছোট রপ্তানিকারকদের জন্য এক্সপোর্ট ইন্সপেকশন কাউন্সিলের পরীক্ষণ ফি কমানোর বিষয়টিও বিবেচনা করছে সরকার, যাতে শুল্কের প্রভাব কিছুটা হলেও কমে। প্রতিযোগী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও তুরস্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যে শুল্কহার ১৫ থেকে ২০ শতাংশের মধ্যে, যা ভারতের তুলনায় অনেক কম। এতে ভারতের রপ্তানির এক বিশাল অংশ (প্রায় ৮৫ বিলিয়ন ডলার) চাপে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে ভারতীয় টেক্সটাইল খাত উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। দেশটি এ খাতে প্রায় চার বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। এমন পরিস্থিতিতে, সামুদ্রিক খাদ্যপণ্যসহ কিছু রপ্তানি খাতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত প্রকল্প চালুর প্রস্তাব চেয়েছে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়। ইকুয়েডরের চিংড়ি রপ্তানিতে ১৫ শতাংশ শুল্ক সুবিধা থাকায় ভারতীয় রপ্তানিকারকরা সেখানে প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছেন। এমএসএমই (ক্ষুদ্র, অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ) রপ্তানিকারকদের জন্য সুদ ভর্তুকি ফিরিয়ে আনার বিষয়টিও বিবেচনা করছে ভারত সরকার। খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে প্রয়োজনে গম ও চাল নির্দিষ্ট মূল্যে সরবরাহে প্রস্তুত রয়েছে ফুড করপোরেশন অব ইন্ডিয়া, এমনটিও জানিয়েছেন এক খাদ্যপণ্য রপ্তানিকারক।