
ফ্লোরিডায় অনুষ্ঠিত তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে গতকাল সোমবার জয়ের জন্য শেষ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রয়োজন ছিল ২৫ রান। ব্যাটিংয়ে ছিলেন ৫১ রান করা শারফেন রাদারফোর্ড। আগের ওভারে হারিস রউফকে ছক্কা মেরে জমিয়ে তুলেছিলেন উত্তেজনা। কিন্তু হাসান আলীর করা শেষ ওভারের প্রথম দুই বলেই ভেস্তে যায় ক্যারিবীয়দের সব আশা-প্রথম বল ডট, দ্বিতীয় বলেই রাদারফোর্ড ক্যাচ তুলে দেন বাউন্ডারিতে।
পরবর্তী চার বলে গুড়াকেশ মোতি একটি করে চার ও ছক্কা মারলেও তা যথেষ্ট হয়নি। ১৩ রানে ম্যাচ হেরে সিরিজও হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করে পাকিস্তান।
এর আগে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানকে শক্ত ভিত এনে দেন ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান ও সাইম আইয়ুব। উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১৩৬ রান। ফারহান ৫৩ বলে ৭৪ ও সাইম ৪৯ বলে করেন ৬৬ রান। খুশদিল শাহ ও হাসান নওয়াজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাকিস্তান স্কোরবোর্ডে তোলে ১৮৯ রান।
জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংসের শুরুটা ভালো করলেও মাঝপথে পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণে খেই হারায়। বাঁহাতি স্পিনার সুফিয়ান মুকিম ও পেসার হারিস রউফের দারুণ বোলিংয়ে চাপে পড়ে যায় ক্যারিবীয়রা। মুকিম ৪ ওভারে মাত্র ২০ রানে ১ উইকেট নেন, যার মধ্যে ছিল আগের ম্যাচের নায়ক জেসন হোল্ডারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট।
১৭তম ওভারে রউফ মাত্র ৮ রান দিয়ে রোস্টন চেজকে রিটায়ার্ড করান। মুকিমের ১৮তম ওভারে আসে মাত্র ৩ রান। শেষ ১২ বলে প্রয়োজন পড়ে ২৫ রান-যা আর তোলা সম্ভব হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের।
এই জয়ে পাকিস্তান এশিয়া কাপের আগে হারতে থাকা ছন্দ থেকে বেরিয়ে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেল। ফ্লোরিডার মাঠে গত শনিবার জিতে সিরিজে সমতায় ফিরেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কিন্তু শেষ ম্যাচে তাদের হারিয়ে সিরিজটাও তুলে নিল পাকিস্তান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
পাকিস্তান: ১৮৯/৪ (ফারহান ৭৪, সাইম ৬৬; হোল্ডার ১/৩৪)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৭৬/৬ (অ্যাথানাজে ৬০, রাদারফোর্ড ৫১; মুকিম ১/২০)
ফল: পাকিস্তান ১৩ রানে জয়ী
ম্যাচ সেরা: সাহিবজাদা ফারহান
সিরিজ সেরা: মোহাম্মদ নেওয়াজ
পরবর্তী চার বলে গুড়াকেশ মোতি একটি করে চার ও ছক্কা মারলেও তা যথেষ্ট হয়নি। ১৩ রানে ম্যাচ হেরে সিরিজও হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২-১ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করে পাকিস্তান।
এর আগে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানকে শক্ত ভিত এনে দেন ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান ও সাইম আইয়ুব। উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১৩৬ রান। ফারহান ৫৩ বলে ৭৪ ও সাইম ৪৯ বলে করেন ৬৬ রান। খুশদিল শাহ ও হাসান নওয়াজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাকিস্তান স্কোরবোর্ডে তোলে ১৮৯ রান।
জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংসের শুরুটা ভালো করলেও মাঝপথে পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণে খেই হারায়। বাঁহাতি স্পিনার সুফিয়ান মুকিম ও পেসার হারিস রউফের দারুণ বোলিংয়ে চাপে পড়ে যায় ক্যারিবীয়রা। মুকিম ৪ ওভারে মাত্র ২০ রানে ১ উইকেট নেন, যার মধ্যে ছিল আগের ম্যাচের নায়ক জেসন হোল্ডারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট।
১৭তম ওভারে রউফ মাত্র ৮ রান দিয়ে রোস্টন চেজকে রিটায়ার্ড করান। মুকিমের ১৮তম ওভারে আসে মাত্র ৩ রান। শেষ ১২ বলে প্রয়োজন পড়ে ২৫ রান-যা আর তোলা সম্ভব হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের।
এই জয়ে পাকিস্তান এশিয়া কাপের আগে হারতে থাকা ছন্দ থেকে বেরিয়ে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেল। ফ্লোরিডার মাঠে গত শনিবার জিতে সিরিজে সমতায় ফিরেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কিন্তু শেষ ম্যাচে তাদের হারিয়ে সিরিজটাও তুলে নিল পাকিস্তান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
পাকিস্তান: ১৮৯/৪ (ফারহান ৭৪, সাইম ৬৬; হোল্ডার ১/৩৪)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৭৬/৬ (অ্যাথানাজে ৬০, রাদারফোর্ড ৫১; মুকিম ১/২০)
ফল: পাকিস্তান ১৩ রানে জয়ী
ম্যাচ সেরা: সাহিবজাদা ফারহান
সিরিজ সেরা: মোহাম্মদ নেওয়াজ