
রাজধানীর মতিঝিল থানায় হামলা ও সরকারি দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেফতার তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতিকুর রহমানের আদালত। এদিন তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন পুলিশের উপপরিদর্শক আবু সালেহ শাহীন।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন, মহসীন রেজা (৪৫), রিমন খান (২১) ও রায়হান খান (২২)। মামলা সূত্রে জানা যায়, ৩০ জুলাই রাতে আসামিরা বেআইনি জনতাবদ্ধ হয়ে থানায় ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য বাধা দিলে তাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে তারা থানার ভেতরে ঢুকে পড়েন। পরে তারা ওসির খোঁজ করতে করতে পরিদর্শক (তদন্ত)-এর কে প্রবেশ করেন এবং অফিসার ইনচার্জকে উদ্দেশ করে উচ্চস্বরে চিৎকার করে বলেন, ‘আপনি কোন সাহসে বাংলার বাণী অফিসে পুলিশ পাঠালেন’ এবং টেবিল চাপড়িয়ে কৈফিয়ত দাবি করতে থাকেন। এতে সেবা নিতে আসা সাধারণ নাগরিকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
ঘটনার খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তিনজনকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়, তবে বাকিরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় আটককৃত ব্যক্তিসহ আরও ৩০ থেকে ৪০ জনের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করা হয়। অভিযোগে আরও জানা যায়, আসামিরা আগেও গুলশানে বাড়ি দখলের চেষ্টা চালিয়েছিল, যা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়। এ ঘটনার জের ধরেই তারা মতিঝিল থানায় এসে হামলা চালায় বলে পুলিশের ধারণা। জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেও তাদের সহযোগীদের নাম-পরিচয় গোপন করছে। তদন্ত চলাকালীন জামিনে মুক্তি পেলে আসামিরা পলাতক হতে পারে এবং তদন্তে বিঘ্ন ঘটাতে পারে বলে অভিযোগে বলা হয়।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন, মহসীন রেজা (৪৫), রিমন খান (২১) ও রায়হান খান (২২)। মামলা সূত্রে জানা যায়, ৩০ জুলাই রাতে আসামিরা বেআইনি জনতাবদ্ধ হয়ে থানায় ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য বাধা দিলে তাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে তারা থানার ভেতরে ঢুকে পড়েন। পরে তারা ওসির খোঁজ করতে করতে পরিদর্শক (তদন্ত)-এর কে প্রবেশ করেন এবং অফিসার ইনচার্জকে উদ্দেশ করে উচ্চস্বরে চিৎকার করে বলেন, ‘আপনি কোন সাহসে বাংলার বাণী অফিসে পুলিশ পাঠালেন’ এবং টেবিল চাপড়িয়ে কৈফিয়ত দাবি করতে থাকেন। এতে সেবা নিতে আসা সাধারণ নাগরিকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
ঘটনার খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তিনজনকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়, তবে বাকিরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় আটককৃত ব্যক্তিসহ আরও ৩০ থেকে ৪০ জনের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করা হয়। অভিযোগে আরও জানা যায়, আসামিরা আগেও গুলশানে বাড়ি দখলের চেষ্টা চালিয়েছিল, যা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়। এ ঘটনার জের ধরেই তারা মতিঝিল থানায় এসে হামলা চালায় বলে পুলিশের ধারণা। জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেও তাদের সহযোগীদের নাম-পরিচয় গোপন করছে। তদন্ত চলাকালীন জামিনে মুক্তি পেলে আসামিরা পলাতক হতে পারে এবং তদন্তে বিঘ্ন ঘটাতে পারে বলে অভিযোগে বলা হয়।