* বিনিয়োগকারীদের হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি * পতিত সরকারের দোসররা ডেসটিনির ব্যবসায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে * বিনিয়োগকারীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত, হস্তক্ষেপ কামনা অন্তর্বর্তী সরকারের

সংঘবদ্ধ চক্রের হাতে জিম্মি ডেসটিনি

আপলোড সময় : ০১-০৮-২০২৫ ০২:৫০:৩৯ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০১-০৮-২০২৫ ০২:৫০:৩৯ অপরাহ্ন
ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ক্রেতা, সরবরাহকারী ও বিনিয়োগকারী একটি সংঘবদ্ধ চক্রের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে। এই সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে ডেসটিনির এমএলএম ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে। মামলার জটিলতাসহ বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ডেসটিনির ব্যবসা ঘুরে দাঁড়াতে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। পতিত সরকারের দোসর একটি মহল প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে আসছে। তারা এখনো ডেসটিনিকে ধ্বংসের পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছেন। এতে বিনিয়োগকারীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। বিনিয়োগকারীরা আদৌ বিনিয়োগকৃত টাকা ও লভ্যাংশ পাবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে ডেসটিনি যাদের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তারা ফের দায়িত্ব গ্রহণ করলে লভ্যাংশসহ বিনিয়োগকৃত টাকা ফেরত সম্ভব। এ ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ডেসটিনির বিনিয়োগকারীরা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ডেসটিনির মাল্টিপারপাস কো অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের সদস্য সাড়ে ৮ লাখ, ট্রি প্লান্টেশনের সদস্য ১০ লাখ এবং বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ১৯ লাখ। ২০১২ সালে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের অশনি সংকেত শুরু হয়। ডেসটিনির বর্তমান চেয়ারম্যান পতিত সরকারের দোসররা নগদ কোটি কোটি টাকার লোভে সরকারি দলের উপরের মহলের সাথে আঁতাত করে নানা চক্রান্ত শুরু করেন। এর ধারাবাহিকতায় একজন পরিবহন ব্যবসায়ীর পুঁজিঁ বিনিয়োগের মাধ্যমে বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যা বানোয়াট নিউজ প্রচার করা হয়। বলা হয়, উধাও হয়ে যেতে পারে ডেসটিনি। এই সংঘবদ্ধ চক্র ২০১২ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত ডেসটিনিকে লুটেপুটে খাচ্ছেন। এই চক্রটি ডেসটিনির সাবেক চেয়ারম্যান লে. জেনারেল (অব.) হারুনুর রশিদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডক্টর মোহাম্মদ রফিকুল আমিনসহ পরিচালনা পর্ষদকে মামলায় ঝুলিয়ে গ্রেফতার করা হয়। যাতে আইনি লড়াই ও তাদের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ না করতে পারে এজন্য দীর্ঘ ১২ বছর জেলে আটকে রাখা হয় রফিকুল আমিনসহ অন্যদেরকে। পরবর্তীতে ডেসটিনির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হোন (মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক) ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া। তিনি গত বছর জুলাই মাসে চিকিৎসার নামে দেশ ছেড়ে চলে যান। পরে তিনি আর দেশে ফেরত আসেননি। কারণ তিনি বিগত স্বৈরাচারী সরকারের দোসর ছিলেন। প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া লন্ডনে বসে গত এক বছর ধরে তার আশীর্বাদপূষ্ঠ কতিপয় পরিচালক ও ব্যক্তির সাথে  জুম মিটিং করেন। চতুর এই প্রশান্ত নিজের সিগনেচার স্কিনে স্কিন করে অনলাইনে পাঠিয়ে কাজ সম্পন্ন করেন। তিনি বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদের মতামত ছাড়াই সব ধরনের সিদ্ধান্ত এককভাবে নিয়ে থাকেন। নিয়ম অনুযায়ী, বোর্ডের লোকদের শুধু উপস্থিতি স্বাক্ষর নিলে হবে না, মিটিয়ের সিদ্ধান্তের পরে উপস্থিত সকল বোর্ড মেম্বারদের স্বাক্ষর নিতে হবে। কিন্তু তিনি কোনো সিদ্ধান্তেই বোর্ডের উপস্থিত মেম্বারদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেন না। নিয়মবহির্ভূতভাবে একা একা সিদ্ধান্ত নেন প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া।
দৈনিক আমার বার্তা অনলাইন ও সংশ্লিষ্টদের অভিযোগে জানা গেছে, প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া ডেসটিনির বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করার জন্য ডেসটিনির সিওও হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তাকে দিচ্ছেন লন্ডনে বসে পতিত সরকারের দোসর প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া। বিনিয়োগকারীদের ব্যাহত হওয়া সম্পদ উদ্ধার এবং ক্ষতি পূরণের উদ্যোগ গ্রহণ না করে আশরাফুল গংরা প্রতিষ্ঠানের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছেন। ষড়যন্ত্রকারীরা ডেসটিনির ‘টি প্লান্টেশন লিমিটেড’ গ্রাহকের টাকায় ক্রয়কৃত বাগান ও জমি বিক্রির কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে আলিশান জীবনযাপন করছেন। তারা বিনিয়োগকারীদের টাকায় কেউ কেউ আলাদা লিমিটেড কোম্পানি এবং এমএলএম ব্যবসা খুলে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। আর বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন। সরকারের কাছে বিনিয়োগকারীদের দাবি, ষড়যন্ত্রের নক্সার মূলহোতাসহ অন্যান্য সিন্ডিকেটের সদস্যদের আইনের আওতায় আনা হোক। একই সাথে ডেসটিনির ব্যাংক একাউন্ট খুলে দিয়ে, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের সম্পদগুলো অতি দ্রুত ফিরিয়ে দেয়া হোক। বিনিয়োগকারীরা ডেসটিনিকে ষড়যন্ত্রকারী ও প্রতারক চক্রের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানিয়েছেন।
তবে বিনিয়োগকারীরা জানান, ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড বাংলাদেশের স্বনামধন্য নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি। এই প্রতিষ্ঠানের ৩৭টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম ডেসটিনি ‘টি প্লান্টেশন লিমিটেড’। যেখানে দেশের লাখ লাখ বিনিয়োগকারী তাদের কষ্টার্জিত অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। প্রতিশ্রুতি ছিল, বাগানে গাছ রোপণ করে তা বিক্রির মাধ্যমে মূলধনের সঙ্গে লাভসহ টাকা ফেরত দেয়া হবে। কিন্তু গ্রাহকদের মূলধনসহ লাভের টাকা আত্মসাৎ করেছেন সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট।
ডেসটিনির ‘টি প্লান্টেশন লিমিটেডের’ বাস্তবতা ভয়াবহ। তা হচ্ছে, বান্দরবান জেলার অন্তর্ভুক্ত লামা উপজেলাধীন ২৮৬ খাসিয়াখালি মৌজার ‘ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশন লিমিটেডের’ ১২৫ একর জমির উপর বাগান গাছ বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সংঘবদ্ধ চক্র। অথচ বাগানটি ছিল সরকার নিয়ন্ত্রিত। কিন্তু সরকারের দোসরদের সাথে আঁতাত করেই ১০০ কোটি টাকার মূল্যবান বাগান মাত্র ১২ কোটিতে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এই সংঘবদ্ধ চক্রটি গত ১২ বছর ধরে বিভিন্ন ধাপে, বিভিন্নভাবে বাগানের গাছগুলো বিক্রির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। পটুয়াখালীর কাউয়ারচর টি প্লান্টেশন লিমিটেডের বাগানের প্রায় পঞ্চাশ লাখ টাকার গাছ বিক্রি করা হয়। ফাসিয়া খালিসহ বিভিন্ন স্থানে কোটি কোটি টাকার গাছ এবং জমি বিক্রি করে তারা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিয়েছেন। বরগুনায় ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের জমি বিক্রি করে কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। তারা মনে করেন, এই গাছ বিক্রির মূলধনসহ লভাংশ ফিরে পাবেন না। সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো, যখন বর্তমান বোর্ডের কিছু সৎ পরিচালক এই দুর্নীতি ও সম্পদ বিক্রির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তখন তাদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে। প্রতিবাদ করায় সম্প্রতি কয়েকজনকে মারধরও করা হয় বলে এক ভুক্তভোগী জানান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই দুর্নীতিবাজ চক্রের কিছু অনুসারী এসব সৎ পরিচালকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও অপমানজনক মন্তব্য করে চরিত্র হননের চেষ্টা করছেন। যেন তারা ন্যায়বিচারের পক্ষে আর কণ্ঠ না তোলে। ডেসটিনি নতুন করে যে কর্মপরিকল্পনা করছে তা বাধাগ্রস্ত করতে সব ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত উক্ত সিন্ডিকেট।
ভুক্তভোগীদের মতে, এখন সময় এসেছে সচেতন হওয়ার। বিনিয়োগকারীদের উচিত একত্রিত হয়ে এই চক্রের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো এবং আইনি লড়াই শুরু করা। যাদের কারণে ৪৩ লাখ ৫০ হাজার পরিবার অর্থনৈতিক দুর্দশায় পড়েছেন। তারা যেন কোনোভাবেই রক্ষা না পায়  সে লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে এই প্রতিবাদ ও তদন্তের জোর দাবি জানানো হচ্ছে। পাশাপাশি সরকারের প্রতি অনুরোধ সরকার যেন লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর স্বার্থে ব্যাংক একাউন্ট এবং সম্পদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি উঠিয়ে নেন।   
তবে আশরাফুল আমিন দাবি করেছেন, আমার বাজার লিমিটেডে কোন গ্রাহকদের টাকা নেই। এটি একটি প্রতিষ্ঠিত লিমিটেড কোম্পানি। এখানে ৪৯ জন শেয়ার হোল্ডার আছে। কিন্তু এই ৪৯ জন শেয়ার হোল্ডার কারা, তারা কোথা থেকে টাকা পেলেন তার কোন সঠিক উত্তর মিলেনি।  
ভুক্তভোগী ও পুলিশ জানিয়েছে, আমার বাজার লিমিটেড একটি মাল্টিলেভেল মার্কেটিং ভিত্তিক (এমএলএম) ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনার মূল দায়িত্বে রয়েছেন ডেসটিনির আশরাফুল আমিন। তিনি ডেসটিনির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ডেসটিনি ট্রেনিং সেন্টারের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিওও) ছিলেন। প্রায় পাঁচ লাখ গ্রাহকের কাছ থেকে বিনিয়োগের নামে সর্বনিম্ন এক হাজার টাকা থেকে শুরু করে দুই লাখ টাকা করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগের বিষয়ে ডেসটিনির সিওও আশরাফুল আমিন এর কাছে জানতে চাওয়া হলে, তিনি রাগান্বিত ভাষায় হুমকি স্বরূপ কথা বলেন। এক প্রশ্নের জবাবে আশরাফুল আমিন বলেন, যারা অভিযোগ করেছে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করেন। আমার “টি প্লান্টেশন লিমিটেডের” সাথে সম্পৃক্ততা থাকার কোনো সুযোগ নেই। আমি ক্ষমতাপ্রাপ্ত ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কেউ না। আর যারা জমি কিনেছে তারা তো সব কিছু খোঁজখবর নিয়েই কিনেছে। মানুষ তো বোকা নয়। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, ডেসটিনির চেয়ারম্যান ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারুনূর রশীদ। আমি টি প্লান্টেশনের শেয়ারহোল্ডার না। আমি শুধু ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের শেয়ার হোল্ডার। আপনি আমার বাজার লিমিটেডের ৫ লাখ গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন? এই প্রশ্নের জবাবে পালটা প্রশ্ন ছুড়ে দেন। তিনি বলেন, আমার বাজার লিমিটেড একটি কোম্পানি। আপনি জানেন কি? একটা লিমিটেড কোম্পানি করতে কতজন শেয়ার হোল্ডার লাগে। প্রতিবেদক বলে আপনার মুখ থেকে জানতে চাই। তখন আশরাফুল আমিন বলেন ৪৯ জন শেয়ার হোল্ডার লাগে একটি লিমিটেড প্রতিষ্ঠান করতে। সাথে এটাও বলেন এটা কি রফিকুল আমিন এর কোম্পানি নাকি? অপর প্রশ্নের জবাবে আশরাফুল আমিন বলেন, আমার বাজার লিমিটেড আরো তিন বছর আগে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমার বাজার একটি লজ প্রতিষ্ঠান। তবে গ্রাহকদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
ডেসটিনির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডক্টর মোহাম্মদ রফিকুল আমিন বলেন, ডেসটিনির অশনি সংকেত শুরু হয় ২০১২ সালে। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত একটি সংঘবদ্ধ চক্র লুটেপুটে খাচ্ছেন। এদের বিরূদ্ধে কেন আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি প্রশ্নে তিনি বলেন, উচ্চ পর্যায়ের সকল কর্মকর্তারা জেল হাজতে থাকার কারণে এদের বিরূদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি। আর যারা এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন তারা রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ছিল। এদের কারণে বিনিয়োগকারীদের হাজার কোটি টাকার উপরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ায় ডেসটিনির ব্যবসায় ঘুরে দাঁড়াতে সমস্যা হচ্ছে। তিনি আরো জানান, শেয়ার হোল্ডার/পরিচালক দেশব্যাপী বাগান গাছ বিক্রির পর টাকা আত্মসাৎ করে নিজের ব্যাংক হিসাবে জমা রেখেছে। এখন আবার আগামী সপ্তাহে কুয়াকাটা বাগানের আরো প্রায় ১২ হাজার গাছ কাটার পরিকল্পনা নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রফিকুল আমিন বলেন, আমি এবং মোহাম্মদ হোসেন সম্মিলিতভাবে ডেসটিনির ব্যবসা পুনরায় যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া মেনে স্বচ্ছতার সাথে শুরু করতে আমরা বদ্ধপরিকর। একই সাথে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের টাকা যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাদের বরাবরে বুঝিয়ে দেয়ার ব্যাপারে আমরা জরুরি ভিত্তিতে আইনি পদক্ষেপ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।
 

সম্পাদকীয় :

সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : সৈয়দ এম. আলতাফ হোসাইন।

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ মোঃ আতিকুল হাসান।

নির্বাহী সম্পাদক আশীষ কুমার সেন।

ফোন : ৪৯৩৫৭৭৩০ (বার্তা), ৮৩১৫৬৪৯ (বাণিজ্যিক), ফ্যাক্স; ৮৮-০২-৮৩১৪১৭৪

অফিস :

প্রকাশক কর্তৃক রোমাক্স লিমিটেড, তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে মুদ্রিত।

সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : খলিল ম্যানশন (৩য়, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা), ১৪৯/এ, ডিআইটি এক্সটেনশন এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত।

ই-মেইল : [email protected], ওয়েবসাইট : www.dainikjanata.net