
এস এম সুমন রশিদ,আমতলী(বরগুনা)প্রতিনিধি:
বরগুনার আমতলির আঠারগাছিয়ায় চাউলা গ্রামে ৭ বছরের প্রথম শ্রেনীতে পড়ুয়া একস্কুল শিশু ছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ করে আমতলি চিফ জুডিশিয়াল কোর্টে অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। পরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়ের করা অভিযোগের আলোকে আমতলি থানায় এজাহারের নির্দেশ প্রদান করেছেন বিঞ্জ আদালত।
এলাকাসূত্রে জানাগেছে, নাইম(৭)চাউলা গ্রামের নুরুজ্জামান হাওলাদার এর ছেলে। নাইম চাউলা গ্রামের আবু ইউসুফ নূরাণী ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা প্রথম শ্রেণীর ছাত্র । নাইম ও তাজমিন চাউলা গ্রামের একই এলাকার এবং একই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী । নাইম প্রতিদিনের মতো ঘটনার দিন বিকেলে খেলাধুলা করার জন্য বাড়ি থেকে বের হলে বাড়ির পাশেই খেলার জন্য যান। খেলাধুলার এক পর্যায়ে তাজমিন আক্তার নাঈমের জুতা পুকুরে নিক্ষেপ করে ফেলে দেয়। এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে তাজমিনের দিকে ছুটে গেলে তাজমিন দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। দৌড়তে গিয়ে ইটের ভাঙা টুকরোর সাথে পা ফসকে পরে গিয়ে গাছের শিকড়ের সাথে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আঘাতপ্রাপ্তের এক পর্যায়ে বিষয়টি তাজমিন তার মাকে জানালে তাজমিন ও নাঈমের মায়ের সাথে এ বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি, ঝগড়া ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। হাতাহাতির এক পর্যায়ে নাঈমের মাকে শিশু নির্যাতন মামলার ভয় দেখিয়ে চলে যান।
স্থানীয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, আমরা শুনেছি কিন্তু ধর্ষন চেষ্টা করার মতো এমন বিষয় নাও হতে পারে। দুজনেই বাচ্চা শিশু।
নাঈম ইসলামের বাবা নুরুজ্জামান হাওলাদার বলেন, আমি বাড়ি ছিলাম না। এসে শুনতে পাই বাচ্চাদের সাথে খেলাধুলা করতে গিয়ে পা পিছলে পরে গিয়ে আঘাত পেয়েছে তা নিয়ে আমার স্ত্রী র সাথে ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়েছে। আমি বলেছিলাম চিকিৎসা করানোর জন্য। পরে শুনি আমার পরিবারের সবাইকে ধর্ষন চেষ্টার মামলার আসামি করা হয়েছে।
নাবালক শিশুসহ আমাদের হয়রানি করতে তারা পরিকল্পিত ভাবে আমাদের মামলা দিয়ে হয়রানি করার পায়তারা চালাচ্ছে।
আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, কোর্টের নির্দেশে মামলা নিয়েছি সঠিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বরগুনার আমতলির আঠারগাছিয়ায় চাউলা গ্রামে ৭ বছরের প্রথম শ্রেনীতে পড়ুয়া একস্কুল শিশু ছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ করে আমতলি চিফ জুডিশিয়াল কোর্টে অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। পরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়ের করা অভিযোগের আলোকে আমতলি থানায় এজাহারের নির্দেশ প্রদান করেছেন বিঞ্জ আদালত।
এলাকাসূত্রে জানাগেছে, নাইম(৭)চাউলা গ্রামের নুরুজ্জামান হাওলাদার এর ছেলে। নাইম চাউলা গ্রামের আবু ইউসুফ নূরাণী ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা প্রথম শ্রেণীর ছাত্র । নাইম ও তাজমিন চাউলা গ্রামের একই এলাকার এবং একই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী । নাইম প্রতিদিনের মতো ঘটনার দিন বিকেলে খেলাধুলা করার জন্য বাড়ি থেকে বের হলে বাড়ির পাশেই খেলার জন্য যান। খেলাধুলার এক পর্যায়ে তাজমিন আক্তার নাঈমের জুতা পুকুরে নিক্ষেপ করে ফেলে দেয়। এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে তাজমিনের দিকে ছুটে গেলে তাজমিন দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। দৌড়তে গিয়ে ইটের ভাঙা টুকরোর সাথে পা ফসকে পরে গিয়ে গাছের শিকড়ের সাথে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আঘাতপ্রাপ্তের এক পর্যায়ে বিষয়টি তাজমিন তার মাকে জানালে তাজমিন ও নাঈমের মায়ের সাথে এ বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি, ঝগড়া ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। হাতাহাতির এক পর্যায়ে নাঈমের মাকে শিশু নির্যাতন মামলার ভয় দেখিয়ে চলে যান।
স্থানীয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, আমরা শুনেছি কিন্তু ধর্ষন চেষ্টা করার মতো এমন বিষয় নাও হতে পারে। দুজনেই বাচ্চা শিশু।
নাঈম ইসলামের বাবা নুরুজ্জামান হাওলাদার বলেন, আমি বাড়ি ছিলাম না। এসে শুনতে পাই বাচ্চাদের সাথে খেলাধুলা করতে গিয়ে পা পিছলে পরে গিয়ে আঘাত পেয়েছে তা নিয়ে আমার স্ত্রী র সাথে ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়েছে। আমি বলেছিলাম চিকিৎসা করানোর জন্য। পরে শুনি আমার পরিবারের সবাইকে ধর্ষন চেষ্টার মামলার আসামি করা হয়েছে।
নাবালক শিশুসহ আমাদের হয়রানি করতে তারা পরিকল্পিত ভাবে আমাদের মামলা দিয়ে হয়রানি করার পায়তারা চালাচ্ছে।
আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, কোর্টের নির্দেশে মামলা নিয়েছি সঠিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।