ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫ , ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
অবশেষে মামলা নিয়ে মুখ খুললেন যশ দয়াল ফাঁস হলো আর্জেন্টিনার ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি! ফ্লুমিনেন্সকে কাঁদিয়ে ফাইনালে চেলসি ইনজুরিতে টি-টোয়েন্টি দল থেকে ছিটকে গেলেন হাসারাঙ্গা টিভি স্বত্ব বিক্রি করতে পারছে না বিসিবি টি-টোয়েন্টিতে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যাশায় আজ মাঠে নামবে টাইগাররা বৈষম্য নিরসনে ৮ দফা বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর অব্যাহতি বেআইনি চুন্নু এখনো মহাসচিব-আনিসুল নওগাঁর পোরশায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে ইউপি মেম্বার মৃত্যু ৬ দাবিতে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলসহ কয়েকটি সংশোধনী অবৈধ ঘোষণার রায় প্রকাশ রাজধানীতে মহা-শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েল ডিপোতে সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট ১১৯ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন সাংবাদিক দম্পতি শাকিল-রুপার গ্রেফতারের বিষয়ে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা দিল সরকার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ৩ মৃত্যু ৪২৫ হাসপাতালে ভর্তি দুই শতাধিক এনবিআর কর্মকর্তার ক্ষমা প্রার্থনা শৃঙ্খলায় ফেরার ইঙ্গিত ৩ দাবিতে বুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার-উপদেষ্টা
* আগামী ১৯ জুলাই ‘ঢাকা চলো কর্মসূচি’ ঢাকায় নির্বাচনী শোডাউন * সাত দফা দাবি বাস্তবায়নে জনসমুদ্রে রূপ দেয়ার পরিকল্পনা * ১৪ থেকে ১৫ লাখ লোকসমাগমের টার্গেট জুবায়ের * জাতীয় সমাবেশ সর্বাত্মকভাবে সফল করতে নেতাকর্মীদের বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

রাজধানীতে মহা-শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত

  • আপলোড সময় : ০৯-০৭-২০২৫ ০৬:৫৫:১৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-০৭-২০২৫ ০৬:৫৫:১৯ অপরাহ্ন
রাজধানীতে মহা-শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত
আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এই সমাবেশকে জনসমুদ্রে রূপ দেয়ার মধ্যদিয়ে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ঢাকা মহানগরে মহা শোডাউন করতে চায় দলটি। সেই লক্ষ্যে ঢাকা ও আশপাশের জেলা এবং তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নানা দিক-নির্দেশনাসহ ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে দলটি।
তাদের প্রত্যাশা কম করে হলেও সমাবেশে ১৪ থেকে ১৫ লাখ লোক উপস্থিত হবে। ওই সমাবেশে সাত দফা দাবি বাস্তবায়নে সরকারকে আল্টিমেটাম দেবে জামায়াতে ইসলামী। দাবিগুলো হচ্ছে-সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন, প্রবাসীদের ভোট প্রদানের ব্যবস্থা এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে সমতাভিত্তিক রাজনৈতিক পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) নিশ্চিত করা।
এদিকে, আগামী ১৯ জুলাই জামায়াতে ইসলামীর ডাকা ঐতিহাসিক ‘জাতীয় সমাবেশ’ সর্বাত্মকভাবে সফল করতে আহ্বান জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে ঐতিহাসিক ‘জাতীয় সমাবেশ’ বাস্তবায়ন কমিটির এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ দেশের সর্বস্তরের মানুষের প্রতি তিনি এ আহ্বান জানান। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের নেতারা। বৈঠকে ৭ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামী ১৯ জুলাই শনিবার বেলা ২টায় রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠাতব্য ঐতিহাসিক ‘জাতীয় সমাবেশ’ সফল করে তোলার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করা হয়। জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার বহু ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে অর্জিত ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থান জাতীয় জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জুলাই-আগস্টের জন আকাঙ্খ্ াবাস্তবায়ন এবং জীবন উৎসর্গকারী ছাত্র-জনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এই সমাবেশের আয়োজন করেছে। জাতীয় সমাবেশ সর্বাত্মকভাবে সফল করার জন্য তিনি সংগঠনের সর্বস্তরের জনশক্তি ও দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। জামায়াতে ইসলামী ঘোষিত ৭-দফা আদায়ের মাধ্যমেই ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সফলতা অর্জন করা সম্ভব বলে তিনি বৈঠকে অভিমত ব্যক্ত করেন।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চব্বিশের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর ছোটখাটো দু-একটি সমাবেশ হলেও ১৯ জুলাই ঢাকায় জামায়াতের এটিই সবচেয়ে বড় সমাবেশ হতে যাচ্ছে। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা জানান, সমাবেশে বিএনপি, হেফাজতে ইসলামসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। সারা দেশের নেতাকর্মী, সাধারণ মানুষসহ ১৪ থেকে ১৫ লাখ লোক সমাগম করার টার্গেট নিয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। গত ২১ জুন এ সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের সরকার পতনের মাত্র চার দিন আগে নির্বাহী আদেশে ‘সন্ত্রাসী সত্তা’ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করা হয়। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক, কূটনৈতিক ও সাংগঠনিকসহ চতুর্মুখী তৎপরতায় ব্যস্ত সময় পার করছে জামায়াত। নানারকম কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন কোণঠাসা থাকা দলটি। এরই মধ্যে দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লাসহ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনও ফিরে পেয়েছে জামায়াত। সর্বশেষ গত শুক্রবার রংপুরে জনসভা করেছে দলটি। সেখানে আগামী নির্বাচনে রংপুর বিভাগে জামায়াতের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থীদের মঞ্চে তুলে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ১৯ জুলাই ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জাতীয় সমাবেশ হবে সবচেয়ে বড় গণজমায়েত। কমপক্ষে ১৪ থেকে ১৫ লাখ লোকসমাগমের টার্গেট রয়েছে। কেননা, ৫ আগস্ট অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে এটিই সবচেয়ে বড় সমাবেশ। যেখানে সারা দেশের নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করবেন। একই সঙ্গে বিএনপি, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ ফ্যাসিবাদী বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
জানা গেছে, গত ৫ আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানের পর এটিই হবে রাজধানীতে জামায়াতের সবচেয়ে বড় জনসমাগম। দলটির নেতারা বলছেন, এই সমাবেশের মাধ্যমে সারাদেশে ইতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে চান তারা। সমাবেশ সফল করতে ‘চলো চলো ঢাকা চলো’ স্লোগানে দেশজুড়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এই প্রচার কার্যক্রম দলীয়ভাবে পরিচালিত হচ্ছে। এ কাজে দলের সব জেলা ও উপজেলা শাখা যুক্ত হয়েছে। এছাড়া জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরও প্রচার কার্যক্রমে বেশ সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। গত ২৮ জুন সোহ্?রাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। চরমোনাই পীরের সংগঠনটির ওই সমাবেশের পর জামায়াতে ইসলামীর এই সমাবেশকে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ সমমনা ১০টি সংগঠনের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে বিএনপির কোনো নেতাকে সেখানে দেখা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে-১৯ জুলাইয়ের সমাবেশে নতুন মাত্রা যোগ হতে পারে। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রাজনৈতিক দলের নেতাদের এই সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এই সমাবেশ থেকেই একটি বৃহৎ নির্বাচনী ঐক্যের বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করবে জামায়াত। শুধু তাই নয়, সমাবেশে ব্যাপক উপস্থিতি নিশ্চিত করতে জেলা, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে নির্দিষ্ট কোটায় লোক আনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দলীয় জনশক্তির একটি পর্যায়ের প্রায় সবাইকে এই সমাবেশে উপস্থিত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, আগামী ১৯ জুলাই ঐতিহাসিক সোহ্?রাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সোমবার মাঠ পরিদর্শন করেন জামায়াত নেতারা। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে এই পরিদর্শন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসেন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও প্রচার মিডিয়া সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল।
পরিদর্শনকালে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, লাখ লাখ নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ সমাবেশে আসবেন। তাদের জন্য ওজু-নামাজের ব্যবস্থা এবং টয়লেট স্থাপন করা হবে। প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে থাকবে মেডিকেল টিম। ঢাকা মহানগরী ও জেলা এবং পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর প্রতিনিধিরা জাতীয় সমাবেশে যোগদান করবেন। এতসব মানুষের আসা, তাদের গাড়ি পার্কিং, সভাস্থলে প্রবেশ করা ও বসে বক্তব্য শোনার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা থাকবে। এ জন্য কয়েক হাজার নেতাকর্মী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বিভিন্ন বিভাগে নিয়োজিত থাকবেন। তিনি বলেন, আমাদের উত্থাপিত ৭ দফা দাবি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি। তিনি দেশবাসীকে সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ধর্ম-বর্ণ, জাতি-গোষ্ঠী নির্বিশেষে সবাইকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই মহাসমাবেশে অংশগ্রহণ করতে হবে। এছাড়া এই সমাবেশ সফল করতে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী ৫ আগস্টের পর কখনোই নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি। তিনি আরও বলেন, সরকার যখনই নির্বাচন দেবে, জামায়াতে ইসলামী সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, যেন-তেন কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। এছাড়া বর্তমানে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। এই পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয় না বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, যারা এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, তারা ভোট কেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স লুটসহ যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে। এই কারণেই জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়ে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব দল ও প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে, তৈরি করতে হবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। এছাড়া প্রতিটি ভোটার যেন নিরাপদে ভোট দিয়ে বাড়ি ফিরতে পারেন সে নিশ্চয়তা দিতে হবে বলেও দাবি জানান জামায়াতে ইসলামীর এই নেতা।
এদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ১৯ জুলাই ঐতিহাসিক জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ ৯ জুলাই রাত ৭টা ৪৫ মিনিটে কারওয়ানবাজার আম্বরশাহ শাহী জামে মসজিদের সামনে থেকে বিশাল প্রচার মিছিল শুরু হবে ইনশাআল্লাহ। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহি পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
রাজধানীতে মহা-শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত

রাজধানীতে মহা-শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত