ঢাকা , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ , ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা বেড়েছে জুনে, কমছে না অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা-এমএসএফ খুনের পর লাশের ওপর লাফায় ঘাতকরা দেশজুড়ে রোমহর্ষক-বীভৎস হত্যাকাণ্ডে বাড়ছে উদ্বেগ সভ্যতার ইতিহাস আর সৌন্দর্যে মোড়া বিশ্বের সেরা ৭ দুর্গ ইউক্রেনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র অর্থ দেবে ন্যাটো: ট্রাম্প ভুল স্বীকার করে ক্ষতিপূরণ দিলে আলোচনায় বসবে ইরান পাকিস্তানে ৯ বাসযাত্রীকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা নতুন মোড় নিলো দিয়েগো জোতার মৃত্যু নেইমারের গোলে ফেরোভিয়ারিয়ার বিপক্ষে জয় পেলো সান্তোস শ্রীলঙ্কার জালে বাংলাদেশের গোল বন্যা তোমার অবশ্যই সেই রেকর্ডের দিকে যাওয়া উচিত ছিল : লারা রুটের ব্যাটে ভর করে লড়ছে ইংল্যান্ড ৫ বলে ৫ উইকেট নিয়ে ইতিহাসে নাম লেখালেন ক্যাম্ফার বড় হার দিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করলো টাইগাররা শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে গায়ানার সাথে জয় পেলো রংপুর ১১৫ প্রতীকের তালিকা আইন মন্ত্রণালয়ে নেই শাপলা বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, কমেছে জিপিএ-৫ বিবিসির প্রতিবেদনের তীব্র সমালোচনা হাসিনাপুত্র জয়ের তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলা আবশ্যক : প্রধান উপদেষ্টা

নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর- শিক্ষা উপদেষ্টা

  • আপলোড সময় : ২৫-০৬-২০২৫ ১১:৫১:৩৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০৬-২০২৫ ১১:৫১:৩৫ অপরাহ্ন
নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর- শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বলেছেন, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে নির্ভুল পাঠ্যবই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। গতকাল বুধবার জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সভাকক্ষে শিক্ষা উপদেষ্টার সভাপতিত্বে শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন সংক্রান্ত এক বিশেষ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পাঠ্যবই ছাপানোর জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে অতীতের ভুলভ্রান্তিগুলো সংশোধন করে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে যথাসম্ভব নির্ভুল পাঠ্যবই তুলে দেওয়া যায়। শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এনসিটিবির সহায়তায় সংগ্রহকৃত ২০২৫ সালের পাঠ্যপুস্তকসমূহে বানান ও ব্যকরণগত ভুল, ছাপার অসংগতি, তথ্যের বিভ্রাট পরিলক্ষিত হয়। সেই প্রেক্ষিতে শিক্ষাক্রমে বিদ্যমান ১২৩টি পাঠ্যপুস্তক ঢাকায় এবং ঢাকার বাইরে আলাদা-আলাদা বিশেষজ্ঞদের প্যানেল দ্বারা সংশোধন ও পরিমার্জন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীতে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রাপ্ত মতামত এনসিটিবি যাচাই-বাছাই ও সংশোধন করে ছাপানোর কাজ করতে হবে। উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার হাতিয়ার। এই কাজে জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন। সবার সুচিন্তিত মতামত ও বুদ্ধিবৃত্তিক অংশগ্রহণ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করতে পারে। সে লক্ষ্যে সারা দেশের সব শিক্ষকের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স