ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫ , ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা ভোগান্তিতে নগরবাসী নারী শ্রমিককে ভারতে পাচার দু’জনের যাবজ্জীবন ক্ষমা চেয়েও শেষ রক্ষা হলো না, কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা পূর্বাঞ্চলের ট্রেন যাত্রীদের বেড়েছে নিরাপত্তা ঝুঁকি জাবির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পুনর্বহালের দাবি মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে সৎ বাবার প্রাণদণ্ড মিরপুরে গুলি করে ২২ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেফতার ৬ রাজধানীতে বেপরোয়া ছিনতাইকারীরা নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান কর্মসূচি পালন নওগাঁ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে অনিয়ম চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চ গঠন, আগামী রোববার থেকে বিচারকাজ তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে ২ বছরের কারাদণ্ড ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ সঙ্কট সেনাপ্রধানের সঙ্গে ডব্লিউজিইআইডির ভাইস চেয়ারপারসনের সাক্ষাৎ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ দাবি ইশরাকের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন হবে না-নুরুল হক নুর ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে নেতা-কর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর রমজানের আগে নির্বাচনের ব্যাপারে জাতীয় ঐকমত্য আছে পর্যবেক্ষক নীতিমালা চূড়ান্ত ‘ভুয়া’ সংস্থাকে নিবন্ধন নয়-নির্বাচন কমিশন
* নারী সহকর্মীকে আপত্তিকর প্রস্তাব, তুষারকে শোকজ এনসিপির * আমি ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নই, কিন্তু কোনো অপরাধ করিনি : তুষার * নারী নেত্রীকে কুপ্রস্তাব দেয়া তুষারের অডিও ফাঁস করলেন নির্ঝর * তুষারকাণ্ডে নাম জড়ানোয় যা বললেন এনসিপি নেত্রী

এনসিপির তুষার কাণ্ডে সমালোচনার ঝড়

  • আপলোড সময় : ১৮-০৬-২০২৫ ০৬:৪৮:১৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৮-০৬-২০২৫ ০৬:৪৮:১৯ অপরাহ্ন
এনসিপির তুষার কাণ্ডে সমালোচনার ঝড়
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারের বিরুদ্ধে দলের এক নেত্রীকে কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এরইমধ্যে ৪৭ মিনিটের অডিওটির মধ্যে ৩ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের একটি অডিও নিজের ফেসবুকে ফাঁস করেছেন সাংবাদিক করলেন জাওয়াদ নির্ঝর। ইতোমধ্যে নারী সহকর্মীকে আপত্তিকর প্রস্তাব দেয়ায় তুষারকে শোকজ করেছে এনসিপি। এরআগেই বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হওয়ায় সমালোচনার ঝড় উঠে।
নেত্রীকে কুপ্রস্তাব দেয়া তুষারের অডিও ফাঁস করলেন নির্ঝর : জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারের বিরুদ্ধে দলের এক নেত্রীকে কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগ তুলেছেন সাংবাদিক জাওয়াদ নির্ঝর। ওই নেত্রীর সঙ্গে কথোপকথনের একটি অডিও ফাঁস করেছেন তিনি। জাওয়াদ নির্ঝরের দাবি, অডিওটি ৪৭ মিনিটের। তবে তিনি ৩ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের একটি অডিও নিজের ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন। যা ওই কথোপকথনের চুম্বক অংশ। গত সোমবার সকালে সাংবাদিক জাওয়াদ নির্ঝর তার ফেসবুকে অডিও ফাঁস করে লিখেছেন, জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার তার দলের নারী কর্মীকে (কুপ্রস্তাব) দিচ্ছে! গভীর রাতে মেয়েদের ছবি চায়! ওই নারীর সঙ্গে তার ৪৭ মিনিটের কথোপকথনের চুম্বক অংশ দেয়া হলো। গোটা অডিও নিচের লিংকে আছে! পরবর্তী সময়ে এক পোস্টে নির্ঝর সারোয়ার তুষারকে দল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান। তিনি বলেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হোক। জাতীয় নাগরিক পার্টি আদৌ নারীরা নিরাপদ কি না, সে বিষয়েও ব্যাখ্যা দেয়া হোক। আগে থেকে পরিচিত যৌন নিপীড়ক সারোয়ার তুষারকে কেনো ছাত্রদের দলের বড় নেতা বানানো হয়েছে?
জাওয়াদ নির্ঝরের পোস্ট করা ওই অডিওতে শোনা যায়, সারোয়ার তুষারের কণ্ঠসদৃশ একজন এক তরুণীর সঙ্গে কথা বলছেন। এতে ওই নারীকে অভিযোগ করতে শোনা গেছে, তাকে কুপ্রস্তাব দেয়া হয়। একই সঙ্গে তার ছবি চাওয়া হয়। যাতে ওই নারী অবাক হন বলে জানান। তবে ছবি চাওয়ার পেছনে অন্য কোনো ইনটেনশন নেই বলে দাবি করেন তুষার কণ্ঠসদৃশ ব্যক্তি। একপর্যায়ে এমন প্রস্তাবের জন্য ওই নারীর কাছে দুঃখপ্রকাশ করতে শোনা যায়। তাদের কথোপকথন থেকে বোঝা যায়, এটি গত রমজানের কোনো একসময়ের অডিও। যেখানে ইফতারের পর ওই নারীকে সাক্ষাৎ করার অনুরোধ জানানো হয়। তবে কল রেকর্ডের ওই দুই ব্যক্তির পরিচয় এককভাবে ভেরিফাই করা যায়নি।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে রাষ্ট্রচিন্তার অন্যতম সংগঠক সারোয়ার তুষারের বিষয়ে বীথি সপ্তর্ষি নামে এক নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে সংগঠনটি একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মির্জা তাসলিমাকে আহ্বায়ক করে আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সামিনা লুৎফা, আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া (পরবর্তী সময়ে জ্যোতির্ময় বড়ুয়ার স্থানে আইনজীবী সাদিয়া আরমান) এবং গবেষক দিলশানা পারুলের সমন্বয়ে গঠিত ৫ সদস্যের কমিটি একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করে। সারওয়ার তুষারের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগের গ্রহণযোগ্য নিষ্পত্তি হয়নি বলে গত ৬ মে জানিয়েছিলেন ওই ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির অন্যতম সদস্য ও মানবাধিকারকর্মী ড. শহিদুল আলম। ওই দিন ফেসবুকে দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানান।
নিজ দলের নারী সদস্যের সঙ্গে আপত্তিকর প্রস্তাব দিয়ে বিপাকে পড়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম-আহ্বায়ক সরোয়ার তুষার। ফোনালাপ ফাঁসের পর তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে নড়চড়ে বসেছে এনসিপি। ইতোমধ্যে দলের পক্ষ থেকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এনসিপি থেকে পাঠানো নোটিশে তার বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে কমিটিও করা হয়েছে এনসিপির পক্ষ থেকে। সরোয়ার তুষারকে দেয়া নোটিশে বলা হয়েছে, আপনার বিরুদ্ধে একটি নৈতিক স্খলনের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। উক্ত বিষয়ে আপনার সুনির্দিষ্ট অবস্থান ও ব্যাখ্যা আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্য সচিব মো. আখতার হোসেন জানতে চেয়েছেন। এমতাবস্থায় উত্থাপিত নৈতিক স্খলনজনিত অভিযোগের কারণে আপনার বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার লিখিত ব্যাখ্যা আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে ‘রাজনৈতিক পর্ষদ’ এবং এই বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি বরাবর প্রেরণ করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হলো। পাশাপাশি, বিষয়টি নিষ্পত্তি হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সকল সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের যৌথ নির্দেশনা মোতাবেক এতদ্বারা নির্দেশনা প্রদান করা হলো। দলের যুগ্ম সদস্যসচিব  (দফতর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত নোটিশের কথা মঙ্গলবার দুপুরে জানা গেছে। এর আগে দলের এক নারী সহকর্মীকে কুপ্রস্তাব দেন বলে অভিযোগ উঠে তুষারের বিরুদ্ধে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড় শুরু হয়েছে। 
তুষারকাণ্ডে নাম জড়ানোয় যা বললেন এনসিপি নেত্রী : দলের এক নেত্রীকে কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগ উঠেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারের বিরুদ্ধে। এনিয়ে একাধিক অডিও ও স্ক্রিনশটও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এরপর থেকে তুষারের ফোনকলের অপরপ্রান্তে থাকা নারী দাবি করে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীনের নাম ও ছবিসহ অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন। মঙ্গলবার বিষয়টি নিয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়েছেন তাজনুভা।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, শুধু এটুকু বলি, যার অডিও আমার নামে বলে ফটোকার্ড, ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে ভরায় ফেলছেন, আমি বা আমরা খুব সহজে তার নাম প্রকাশ করে আমার বিরুদ্ধে হওয়া এই জঘন্য মিথ্যাচারের প্রতিবাদ করতে পারি। আমরা তার নাম পাল্টা প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকছি।
তাজনুভা জাবীন আরও লিখেছেন, রাজনীতিতে আসার পর দ্বিতীয়বারের মতো খুব পরিকল্পনামাফিক এই ভয়াবহ সাইবার আক্রমণ চালানো হচ্ছে আমাকে ঘিরে। আমি শুধু বুঝি, আমার কথা বা লেখা গুরুত্বপূর্ণ না হলে এত মানুষ আমাকে নিচে নামানোর এত আপ্রাণ চেষ্টা করত না। এসবের উত্তর ‘সময়’ অবশ্যই দেবে। আল্লাহ ভরসা।
তবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার তার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলমান প্রচারণাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নই। কিন্তু কোনো অপরাধ করিনি। এ ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ট্রায়াল ও ব্যাশিং আমি ডিজার্ভ করি না। কোনো মানুষই করেন না। মঙ্গলবার দুপুর ৩টা ৬ মিনিটে নিজের ফেসবুক আইডিতে ‘আমাকে যারা খেয়াল করেন, আমার ওপর ভরসা করেন, প্রত্যাশা রাখেন’ শিরোনামে দেয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।
তুষার অভিযোগ করেন, দলের একজন নারী সহকর্মীকে ঘিরে যে অপমানজনক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, তার সঙ্গে নিজের ছবি যুক্ত করে কুৎসিত ভাষায় মন্তব্য করা হচ্ছে ও ভিডিও বানানো হচ্ছে। এই রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ দয়া করে বন্ধ করুন। তিনি আরও লেখেন, আমার দলের নারী নেত্রীরা অতীতেও এমন হ্যারাজমেন্টের শিকার হয়েছেন। এবার তাদের সঙ্গে আমাকে জড়িয়ে সামাজিকভাবে হেয় করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। তারা সম্ভ্রান্ত ও সম্মানিত নারী। তাদের ব্যক্তিজীবন আছে, দয়া করে তা বিষিয়ে তুলবেন না। সারোয়ার তুষার দাবি করেন, তার ব্যক্তিগত কথোপকথনের কিছু অংশ কাটছাঁট করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে। তিন মাস আগের একটি কথোপকথন প্রাসঙ্গিকতা ছাড়াই প্রকাশ করে আমাকে অপমান করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি জানান, এর আগেও তার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের একটি নাট্যচিত্রের ছবি বিকৃত করে তার বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো হয়েছিল। তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক বিরোধিতাকে রাজনৈতিক সীমার মধ্যে রাখতে বিশ্বাস করি। ব্যক্তিগত আক্রমণ আমার পথে নয়।
তুষার বলেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির শুরু পর্যন্ত আমি বিএনপি নেতৃত্বাধীন যুগপৎ আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে রাজপথে ছিলাম। ৫ আগস্টের পর থেকে আমি বিএনপির সমালোচনায় সক্রিয় হয়েছি, যা আমার রাজনৈতিক অবস্থান থেকে উঠে এসেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার বিচারকে ‘বীভৎস’ অভিজ্ঞতা আখ্যা দিয়ে তুষার বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া কিছু শুনতে চায় না, তার আগে থেকেই সিদ্ধান্ত থাকে। এতে আমার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। তিনি দাবি করেন, তার নামে ভুয়া স্ক্রিনশট ও কথোপকথন ভাইরাল করা হয়েছে। সেগুলো আমার না। দল স্বপ্রণোদিতভাবে আমার কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে। আমি লিখিত ব্যাখ্যা দেব। সারোয়ার তুষার তার পোস্টে হুমকি বা সন্ত্রাসের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি কাউকে হুমকি দিইনি। এমনকি এই পোস্টেও অপরপক্ষের পরিচয় দিচ্ছি না। যা বলার তা দলের মাধ্যমেই বলব। সোশ্যাল মিডিয়ায় নারী নেত্রীদের নিয়ে কুৎসা রটনাকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, দয়া করে রাজনৈতিক বিরোধিতা ব্যক্তিগত পর্যায়ে নামিয়ে আনবেন না। আমি নিজেকে আরও পরিশীলিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাব। তিনি তার স্ট্যাটাসের একেবারে শেষে বলেন, বাংলাদেশপন্থার জয় হোক।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স