ঢাকা , রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫ , ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বিএনপি ক্ষমতার জন্য নয়, গণতন্ত্র উদ্ধারে পাগল-গয়েশ্বর ডেঙ্গু রোগী বেড়েছে সাড়ে ৬ গুণ, মৃত্যু বেড়েছে ৪ গুণ আরও ৩ জনের করোনা শনাক্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৩৭ ইনুর ভয়েস রেকর্ড, ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অভিযোগ টানা বৃষ্টিতে চড়া সবজির বাজার মাধ্যমিক স্তরে ‘ঝরে পড়া’র প্রবণতা বাড়ার ইঙ্গিত এসএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু করবেন যেভাবে পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি আগের মতোই চলছে প্রত্যাখ্যান হেফাজতের প্রতিহতের ঘোষণা অবৈধভাবে সমুদ্রপথে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ দেড় বছরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা-ইউএনএইচসিআর মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার উন্মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনিশ্চত ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা বেড়েছে জুনে, কমছে না অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা-এমএসএফ খুনের পর লাশের ওপর লাফায় ঘাতকরা দেশজুড়ে রোমহর্ষক-বীভৎস হত্যাকাণ্ডে বাড়ছে উদ্বেগ সভ্যতার ইতিহাস আর সৌন্দর্যে মোড়া বিশ্বের সেরা ৭ দুর্গ ইউক্রেনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র অর্থ দেবে ন্যাটো: ট্রাম্প ভুল স্বীকার করে ক্ষতিপূরণ দিলে আলোচনায় বসবে ইরান পাকিস্তানে ৯ বাসযাত্রীকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা

পাইকগাছায় পাটের আবাদে সোনালী স্বপ্ন দেখছেন চাষীরা

  • আপলোড সময় : ১১-০৬-২০২৫ ১০:২০:০৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৬-২০২৫ ১০:২০:০৮ অপরাহ্ন
পাইকগাছায় পাটের আবাদে সোনালী স্বপ্ন দেখছেন চাষীরা
পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি
আগাম পাট চাষে সোনালী স্বপ্ন দেখছেন পাইকগাছার পাট চাষীরা। চলতি বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় পাটের বাম্পার আশ উৎপাদনে  আশাবাদী পাটচাষীরা। কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পাট উৎপাদন হবে বলে কৃষি বিভাগ বিভাগ আশা করছে।
পাইকগাছায় পাটের আবাদ ভাল হওয়ায় চাষীরা সোনালী স্বপ্ন বুনছে। বিগত বছর পাটের দাম ভাল পাওয়ায় কৃষকদের পাট চাষে আগ্রহ বেড়েছে। গত বছর পাটের দাম ভাল পাওয়ায় এ বছর পাইকগাছা উপজেলায় পাটের আবাদও বেড়েছে।
পাটের বীজ বপনের সময় বৃষ্টি  হওয়ায় পাইকগাছায় পাটের আবাদ ভাল হয়েছে।
উপজেলা কৃষি  অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৩৯০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। যা গত বছর ছিল ৩৭৫ হেক্টর। লবনাক্ত পাইকগাছার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে গদাইপুর, হরিঢালী, কপিলমুনি, রাড়ুলী, পৌরসভার জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে।
উপজেলার হিতামপুর গ্রামের  রফিকুল ইসলাম  জানান, পাট চাষের শুরুতে বৃষ্টি হওয়ায় পাটের আবাদ ভাল হয়েছে।
কৃষক সামাদ জানান, পাট আবাদ করার পরে পাট জাগ দেয়া নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। কারণ দিন দিন ডোবা ও জলাশয়গুলি ভরাট হয়ে যাওয়ায় পাট জাগ দেয়া জায়গা পাওয়া যায় না। একই স্থানে একাধিকবার পাট জাগ দিতে হয়। এতে সময়মত পাট জাগ দিতে না পারায় পাটের আশ ভাল পাওয়া যায় না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতির শিকার হতে হয়। আবহাওয়া ভালো থাকলে পাটের আশ ভালো হবে বলে আশা করছেন পাট চাষিরা।
উপজেলার সকল কৃষককে সরকারিভাবে পাটের বীজ প্রদান করা হয়েছে। যার মধ্যে বীজ, রাসায়নিক সার ও কৃষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। ক্ষেত বিশেষ পাট প্রায় ৪ থেকে ৬ ফুট পর্যন্ত বড় হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. একরামুল হোসেন জানান, পাট বীজ বপনের সময় বৃষ্টি হওয়ায় পাটের আবাদ ভাল হয়েছে। পাট চাষিদের কৃষি অফিস থেকে তদারকি ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাটকাঠি ও পাটের আশ থেকে কৃষকরা আশানারুপ মূল্য পাবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য