ঢাকা , বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ , ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মূল ফোকাস জাতীয় নির্বাচন টার্গেট ফেব্রুয়ারি এপ্রিল : সিইসি প্রতিবছর জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণের অঙ্গীকার জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার ইস্যুতে ঐকমত্যে অনিশ্চয়তা ইরান থেকে ঢাকায় পৌঁছালেন ২৮ বাংলাদেশি ২৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে হবে বিদ্যুতের ১০ সাবস্টেশন নির্মাণ হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনিদের দ্রুত বিচারের দাবি শেষবারের মতো পর্দায় ফিরছে ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস’ শুধু পুরুষদের বিনোদনের জন্য ভাবা হতো আমাকে : স্কারলেট মাফিয়া চক্র নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন আমির খান বিজয়ের সঙ্গে প্রেমের গুজব নিয়ে মুখ খুললেন ফাতিমা এবার পাইরেসির কবলে পড়লো ‘কান্নাপ্পা’ ব্যস্ততার মাঝেই জন্মদিন পালন করলেন জয়া শাকিব খানকে ‘মেগাস্টার’ বলতে নারাজ জাহিদ হাসান নিজের মৃত্যুর গুজব নিয়ে যা জানালেন মাহি আবারও ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম তিন বিমানবন্দরে ১৬ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ২৬ জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ ছয় মাসে কর্মস্থলে ঝরেছে ৪২২ শ্রমিকের প্রাণ

সুদানে গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়েছেন ৪০ লাখ মানুষ

  • আপলোড সময় : ০৫-০৬-২০২৫ ০৪:০৪:২৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-০৬-২০২৫ ০৪:০৪:২৮ অপরাহ্ন
সুদানে গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়েছেন ৪০ লাখ মানুষ
সুদানে ২০২৩ সালে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে ৪০ লাখের বেশি মানুষ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। গত মঙ্গলবার জেনেভায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার কর্মকর্তারা এ তথ্য দেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার মুখপাত্র ইউজিন বিউন বলেছেন, সুদান গৃহযুদ্ধের তৃতীয় বছর চলছে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত চল্লিশ লাখের মতো মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ শরণার্থী সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, সুদান সংকট সমাধান না হলে আরও লাখ লাখ মানুষ পালাতে বাধ্য হবেন, যা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতাকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে চলছে সুদানের গৃহযুদ্ধ। দেশটির সঙ্গে সাতটি দেশের সীমান্ত রয়েছে। এগুলো হলো শাদ, দক্ষিণ সুদান, মিসর, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র এবং লিবিয়া। জাতিসংঘের আরেক কর্মকর্তা দোসসোউ প্যাট্রিস একই সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে, সুদান থেকে আট লাখের বেশি শরণার্থী শাদে আশ্রয় নিয়েছেন। তবে প্রয়োজনীয় তহবিলের মাত্র ১৪ শতাংশ পূরণ হওয়ায় শরণার্থীরা মানবেতর অবস্থায় আছেন। তিনি বলেছেন, আমরা এক ভয়াবহ মানবিক সংকটের মুখোমুখি। এটি মানবতার সংকট। তিনি বলেন, অনেকেই ভয়াবহ সহিংসতা থেকে কোনও রকম পালিয়ে এসেছেন। উদাহরণ হিসেবে শাদের শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেওয়া সাত বছর বয়সী এক শিশুর কথা বলেন তিনি। সুদানের জামজাম শিবিরে হামলায় তার বাবা ও দুই ভাই নিহত হন এবং পালানোর সময় সে এতটাই মারাত্মক আহত হয় যে প্রাণ বাঁচাতে তার এক পা কেটে ফেলতে হয়। তার মা আগে একটি হামলায় মারা যান। আরেক শরণার্থী জানান, সশস্ত্র গোষ্ঠীর সামনে পড়লে তাদের ঘোড়া ও গাধা ছিনিয়ে নেওয়া হয়। উপায়ান্তর না দেখে পরিবারের অন্য সদস্যদের ঠেলাগাড়িতে বসিয়ে প্রাপ্ত বয়স্করা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ করতে থাকেন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স