ঢাকা , শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫ , ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে কি না, পুনর্বিবেচনা করবে বিএনপি শাহবাগ ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় অবরোধ ছাত্রদলের আন্দোলন স্থগিত করেছেন ইশরাক পদত্যাগ করলেন কুয়েটের উপাচার্য অটোপাস দেয়া হচ্ছে না শিক্ষার্থীদের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ ৫ সিদ্ধান্ত ঈদের আগেই আসছে নতুন নোট থাকছে না কোনো ব্যক্তির ছবি সাগরে রাষ্ট্রীয় তেল চুরি কুমিল্লা সীমান্তে ১৩ জনকে বিএসএফের পুশইন দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা মানবিক করিডরের নামে দেশকে যুদ্ধে নিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়- দুদু টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতির সঙ্গে সম্প্রীতি জরুরিÑ পরিবেশ উপদেষ্টা হবিগঞ্জে দুর্ঘটনায় ২ যুবক নিহত, মহাসড়ক অবরোধ ফ্যাসিস্টের দোসর কিবরিয়া হোসনে আরা বহাল তবিয়তে সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট জুলাই থেকে কার্যকর ডেঙ্গুতে একদিনে ৪৬ জন হাসপাতালে ভর্তি, করোনায় সংক্রমিত ৬ জন ক্ষুদ্র ও মাঝারি পোলট্রি খামারিরা দিশেহারা আবারও পিএসএল থেকে ক্রিকেটার নিলো আইপিএল উইন্ডিজের বিপক্ষে ইংলিশ দল থেকে ছিটকে গেলেন আর্চার ছুটি কাটিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন ক্যাবরেরা
* বাংলাদেশের মোট রফতানির ২০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে * আমদানির ক্ষেত্রে ভারত দ্বিতীয়, যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম * বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের * বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলারের

মার্কিন শুল্ক-ভারতের নিষেধাজ্ঞায় চাপে পড়বে দেশের রফতানি খাত

  • আপলোড সময় : ২২-০৫-২০২৫ ০৫:১৯:৪৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-০৫-২০২৫ ০৫:১৯:৪৫ অপরাহ্ন
মার্কিন শুল্ক-ভারতের নিষেধাজ্ঞায় চাপে পড়বে দেশের রফতানি খাত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের আঁচ সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও এসে লাগে। সেটা আপাতত স্থগিত থাকলেও কাটেনি শঙ্কা। এরই মধ্যে ভারত তাদের স্থলবন্দর দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ট্রান্সশিপমেন্টও বাতিল করেছে কিছুদিন আগে। সব মিলিয়ে রফতানিতে চাপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন রফতানিকারক ও অর্থনীতিবিদরা। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশর বড় অংশীদার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ৪৪ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের রফতানি আয়ের ২০ দশমিক ৬০ শতাংশ এসেছে অর্থনৈতিক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও জনসংখ্যাবহুল প্রতিবশী দেশ ভারত থেকে। আর আমদানির ক্ষেত্রে ভারত দ্বিতীয় এবং যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম। বাংলাদেশ ব্যাংক ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ছিল ১০ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে বাংলাদেশ ৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে এবং রফতানি করেছে ১ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। গত অর্থবছর বাংলাদেশ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ছিল ১০ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশের আমদানি ছিল ২ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের রফতানি ছিল ৭ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। আমদানি-রফতানির গুরুত্ব বিবেচনায় এ দুই দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক অত্যধিক গুরুত্ব বহন করে। বৈশ্বিক বাণিজ্যের মন্থর গতি ও অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক স্থবিরতার মধ্যে ভারতে স্থলবন্দর দিয়ে নির্দিষ্ট পণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত পাল্টা শুল্কহার বাংলাদেশের রফতানিতে আঘাত হানতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত ৩ এপ্রিল বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ করে যুক্তরাষ্ট্র, যা এতদিন ১৫ শতাংশ ছিল। যদিও তিন মাসের জন্য আপাতত স্থগিত আছে। ১৭ মে ভারত স্থলবন্দর ব্যবহার করে তৈরি পোশাকসহ কয়েকটি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। রফতানির সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজল কে শামীম এহসান বলেন, ভারতে আমাদের রফতানির বেশিরভাগই স্থলবন্দর দিয়ে। স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আমাদের অনিশ্চয়তায় ফেলে দিয়েছে। যদি আমাদের সমুদ্রবন্দর দিয়ে পণ্য পাঠাতে হয় তবে খরচ ও সময় বাড়বে। ফলস্বরূপ, আমরা আমাদের মূল্য প্রতিযোগিতা হারাবো। ক্রেতারা স্বল্প সময়ের মধ্যে অর্ডার দিতে পারবে না। ভারত আমাদের জন্য একটি সম্ভাব্য বাজার। এটি ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা সুযোগ কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হবে। এ ব্যবসায়ী নেতা বলেন, আমার বিশ্বাস, সরকার শিগগির সমস্যাটি সমাধানের জন্য ভারতের সঙ্গে বসবে এবং সংকট সমাধানের জন্য একটি ঐকমত্যে পৌঁছাবে। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান দুই বাণিজ্যিক অংশীদার ভারতের সীমান্তবর্তী বন্দরগুলোতে রফতানি নিষেধাজ্ঞা ও যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পাল্টা শুল্কহার প্রত্যাহার না করলে রফতানির গতি কমবে এবং উৎপাদন ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন ৯০ দিনের জন্য নতুন শুল্কহার স্থগিত করেছে, কিন্তু এখনো তা রয়ে গেছে। যদি আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্ক কমাতে বা ঐকমত্য তৈরি করতে রাজি করতে না পারি, তাহলে আমাদের উচ্চতর কর দিতে হবে। আরও বিলম্ব ছাড়াই আমাদের আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে যাতে এ হার কমানো যায় । তিনি বলেন, ভারতে পোশাক রফতানিকারকদের জন্য সব স্থলবন্দর বন্ধ। এটি ভারতে বাংলাদেশের রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। কারণ, আমাদের রফতানি আয়ের বেশিরভাগই তৈরি পোশাক থেকে আসে এবং এর সিংহভাগ স্থলবন্দর দিয়ে পাঠানো হয়। প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশিরভাগই ভারতের সেভেন সিস্টার্স (উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো) অঞ্চলের জন্য। যেহেতু তাদের কলকাতা দিয়ে রফতানি করতে হয়, তাই সময় ও খরচ বাড়বে। ফলে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারানোর কারণে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সুতরাং, এ নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারতে আমাদের রফতানি কমে যাবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। জানান ড. জাহিদ। এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, সমাধানের অংশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথমে জানতে হবে কেন এটি আরোপ করা হয়েছে। তারপর দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে উভয় দেশকে একটি ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। আর ভারত সরকারের উচিত কারণ ব্যাখ্যা করা, কেন তারা এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এটা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্বচ্ছতার অংশ। সম্প্রতি ভারত সরকার পশ্চিমবঙ্গ সীমান্ত সংলগ্ন ভূমি কাস্টমস স্টেশনগুলো (এলসিএস) দিয়ে কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী পণ্যের রফতানিতে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এতে বাংলাদেশি আমদানিকারকরা পণ্য পেতে দেরি করছেন এবং পরিবহন ব্যয় বেড়ে গেছে, যা সরাসরি প্রভাব ফেলছে গার্মেন্টস, ওষুধ ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ খাতে। বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মাদ হাতেম বলেন, আমাদের অধিকাংশ কাঁচামাল ভারতের ওপর নির্ভরশীল। স্থলবন্দর দিয়ে রফতানি বন্ধ থাকায় আমাদের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, সময়মতো বিদেশি ক্রেতাদের পণ্য সরবরাহ করা যাচ্ছে না। আমাদের রফতানি আয়ের বড় অংশ আসে ইউরোপ থেকে। বর্তমানে ইউরোপীয় বাজারে চাহিদা কমে যাওয়া এবং কাঁচামালের দাম বাড়ার কারণে রফতানি খাতে যে চাপ চলছে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পদক্ষেপ সেই চাপে নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, রফতানির প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে কাঁচামালের সহজ প্রাপ্তি জরুরি। সুতরাং, এ সমস্যার আশু সমাধান দরকার। অন্যথায় আমরা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবো না। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানির লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাণিজ্য কৌশল পুনর্বিন্যাস করা সময়ের দাবি। কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি, বাজার ও সরবরাহ উৎস বৈচিত্র্যকরণ এবং উৎপাদনে দক্ষতা বাড়ানোই হতে পারে বাংলাদেশের সামনে এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ। জানান হাসান। যুক্তরাষ্ট্রের করহারের বিষয়ে সমাধান কী হতে পারে-এমন প্রশ্নের জবাবে ড. জাহিদ বলেন, ট্রাম্পকে না ক্ষেপিয়ে চতুর হতে হবে এবং কৌশলে বিষয়টি হ্যান্ডেল করতে হবে। আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে কীভাবে মোকাবিলা করা যেতে পারে সে বিষয়ে নজর দেয়া যেতে পারে। এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ৭৪ শতাংশ ট্যারিফ নামিয়ে যদি ৪০ শতাংশে আনা যায় এবং প্যারাট্যারিফগুলো কমিয়ে দেয়া হয় তাহলে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে, সেখান থেকে কিছু অর্জন সম্ভব হবে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা তুলা জিরো ট্যারিফ করে বন্ডেড ওয়্যারহাউজ ফ্যাসিলিটিসের মাধ্যমে আনা যেতে পারে। এটা শুল্ক কমানোর একটা পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে ডিউটি রিডাকশন। আমরা যদি পলিসি রিফর্ম করি তাদের বলে দিতে পারি যে আমরা আমাদের কাজ করে দিয়েছি, তাহলে তারা সিদ্ধান্ত নেবে কীভাবে এখানে এক্সপোর্ট করবে কিংবা বিনিয়োগ করবে। ট্রাম্পের কথা হলো ডিউটি কমান। তিনি ডিউটি কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত চাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, বর্তমানে ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য রফতানিতে যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, তা আমাদের রফতানি কার্যক্রমে বড় ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি করবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আগে যেখানে বেনাপোল দিয়ে রফতানিপণ্য ভারতে পাঠাতে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিনদিন লাগতো, সমুদ্রবন্দর দিয়ে পণ্য পরিবহনে অনেক বেশি সময় লাগবে। শুধু তাই নয়, পণ্য পরিবহন খরচও বেড়ে যাবে। আর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন করহার নিয়ে দ্রুত সমাধান না হলে আমরা প্রতিযোগিতায় হেরে যাবো। ফলে সামগ্রিক রফতানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে ভারতের হিস্যা অনেক বেশি। ভারত থেকে বাংলাদেশ যে পরিমাণ পণ্য আমদানি করে, তার তুলনায় বাংলাদেশের রফতানি খুবই নগণ্য। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারত থেকে বাংলাদেশ ৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পণ্য রফতানি হয়েছে মাত্র ১ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলারের। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতে রফতানি হয়েছিল ২ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরে ভারতে ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১ দশমিক ২৭৯ বিলিয়ন ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ভারতে সবচেয়ে বেশি রফতানি হয় তৈরি পোশাক। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারতে ৫৪ কোটি ৮৮ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেন বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা। এর পরই রফতানি হয় ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য। বড় ক্ষতি হবে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানিতে। এছাড়া ভারতে চার কোটি ৪০ লাখ ডলারের প্লাস্টিকপণ্য, তিন কোটি ১৩ লাখ ডলারের তুলা ও তুলার সুতার ঝুট এবং ৬৫ লাখ ডলারের আসবাবপত্র রফতানি হয়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স