ঢাকা , সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ফের রাজনীতিতে বাড়ছে উত্তাপ হলে রাত্রিকালীন বিধিনিষেধ প্রত্যাহার চায় বাম ছাত্রসংগঠনগুলো পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক থ্রি-হুইলার ‘বাঘ’ আসতে বাধা কোথায় ১২৩ সংগঠন ১৬০৪ বার অবরোধ করেছে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চবিতে সংঘর্ষে আহত দেড় শতাধিক নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি বই মুদ্রণে আন্তর্জাতিক দরপত্রের সিদ্ধান্ত হয়নি ঢাবি শিক্ষক কার্জনসহ ২ জনের জামিন মেলেনি ডাকসুতে ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে রিট, শুনানি আগামীকাল নেত্রকোনায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে ইউপি সদস্যসহ নিহত ২ প্রথম রোবটিক রিহ্যাব সেন্টার চালু মোংলা-খুলনা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৪ হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৮ হত্যা-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাস্তায় নামছে সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগ আমলেও এমন হামলা হয়নি, এর দায় সরকারকে নিতে হবে- উপদেষ্টা আসিফ মোবাইল ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস রেকর্ড ভেঙে পুঁজিবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন গাইবান্ধায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত অন্তত ১০ লাগাম ছিঁড়েছে হত্যা-চাঁদাবাজি রাস্তায় নামছে সাধারণ মানুষ র‌্যাবের ডিজি ও এসবি প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ

এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন

  • আপলোড সময় : ১৯-০৫-২০২৫ ১১:৩৯:১০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৯-০৫-২০২৫ ১১:৩৯:১০ অপরাহ্ন
এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
নামসর্বস্ব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ৫৫৩ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন ও আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমসহ (এস আলম) ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জানা যায়, আসামি মোহাম্মদ সাইফুল আলম ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং মেসার্স হুদা এন্টারপ্রাইজ নামক নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের মালিকের সঙ্গে যোগসাজশ করে জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন। এ প্রক্রিয়ায় ২০১৬ সালের ৯ নভেম্বর ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের আন্দরকিল্লা শাখা থেকে প্রথমে ৫০ কোটি টাকার বাই মুরাবাহা (হাইপো) বিনিয়োগ এবং ৫৫ কোটি টাকার এলসি সুবিধা অনুমোদন করা হয় মেসার্স হুদা এন্টারপ্রাইজ-এর নামে। ঋণ অনুমোদনের সময় গ্রাহকের সিআইবি রিপোর্ট, ঠিকানা যাচাই, হালনাগাদ বীমা পলিসি ও ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ না করা, আইনজীবীর প্রত্যয়নপত্র না নেয়া, ঘঊঈ না নেওয়া, অতিমূল্যায়িত জামানত গ্রহণসহ নানাবিধ অনিয়ম করা হয়। ঋণের অর্থ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের আন্দরকিল্লা শাখা থেকে বিভিন্ন নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান যেমন-ভেনাস ট্রেডিংস লি., রিজেনেবল ট্রেডার্স লি., আব্দুল আওয়াল অ্যান্ড সন্স লি., ইউনিয়ন প্যাসিফিক সোর্স অ্যান্ড ট্রেড-এর নামে ইউনিয়ন ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় স্থানান্তর করা হয়। এরপর এসব প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম গ্রুপের সংশ্লিষ্ট দুটি প্রতিষ্ঠানে মোট ১৩০ কোটি টাকা স্থানান্তরের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গ্রাহকের আবেদনের ভিত্তিতে ও শাখা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের সুপারিশে বিনিয়োগ হিসাব নিয়মিত রাখার জন্য বছর বছর নবায়ন করা হয়। অনুমোদিত ঋণসীমা ৪৫ কোটি টাকা হলেও নিয়ম বহির্ভূতভাবে অতিরিক্ত অর্থ ছাড় করে মোট ৫৫৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৪০৯/১০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অপরাধ করেছেন বলে দুদক অভিযোগ করেছে। মোট ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স