ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
রাজধানীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ আমতলীতে প্রকাশিত সংবাদের গুরুত্ব ধামাচাপা দিতে গিয়ে সুপারের সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরে সন্ত্রাসী সুমন শেখের টর্চার সেলে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ৩ ডিজিটাল হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তা ছাড়পত্র গণধর্ষণের হুমকি দেওয়া আলী হুসেন ঢাবি থেকে বহিষ্কার নির্বাচন সামনে রেখে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ দেওয়া হবে-আইজিপি মাতারবাড়ী মহেশখালীকে সাংহাই সিঙ্গাপুরের মতো দেখতে চাই-আশিক চৌধুরী মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে পল্টন মোড় অবরোধ গণঅধিকার পরিষদের জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিতে আবেদন আগস্টে সড়ক, রেল ও নৌ-পথ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৬৩ নির্বাচন বানচালে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হতে পারে-ডা. জাহিদ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ রাষ্ট্রনিযুক্ত শেখ হাসিনার আইনজীবী অসুস্থ, জেরা হয়নি রাজসাক্ষীর ফেরারি আসামিকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা রংপুরে জ্বালানি তেলের সংকট, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি কেরানীগঞ্জ-৩ আসন ঘিরে সরব রাজনৈতিক অঙ্গন চট্টগ্রামে স্থানীয়দের সঙ্গে পর্যটকদের সংঘর্ষ আহত ১৫ ৯০ দিনের মধ্যে তদন্তের নির্দেশ লোহালিয়া নদীতে মিলল ২ যুবকের লাশ

কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি

  • আপলোড সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি
কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার আহ্বান জানিয়েছেন অভিভাবক ঐক্য ফোরাম সভাপতি মো. জিয়াউল কবির দুলু। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশানুরূপ কোনো লেখাপড়া হয় না। কতিপয় শিক্ষক নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দিয়ে, ফেল করানোর ভয়ভীতি প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিজ কোচিং সেন্টারে যেতে বাধ্য করে এবং অভিভাবকরা উপায়হীন হয়ে সন্তানকে পরীক্ষায় ফলাফল ভালো করানোর জন্যই শিক্ষকের কোচিংয়ে পাঠাতে উৎসাহিত হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের জন্য হাইকোর্ট আমার দাখিল করা রিট মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে ২০১২ সালে একটি নীতিমালা জারি করেন। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে, শিক্ষকরা নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোচিং বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এজন্য একটি মনিটরিং কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত ১৩ বছরে রাজধানী ঢাকায় বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরে ওই মনিটরিং কমিটির মাত্র একটি সভা হয়েছিল। ঢাকা বিভাগের কমিশনার অফিসের কর্মকর্তারা আদৌ এ মনিটরিং কমিটির খোঁজ বর্তমানে জানেন না। এ সুযোগে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক ও গভর্নিং বডি/এডহক কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিয়ে ম্যানেজ করে কোচিং বাণিজ্য ও শিক্ষা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। আরও বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি সম্প্রতি শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে সার্কুলার আকারে জারি করে শিক্ষকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। কিন্তু এ লোক দেখানো বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঘুনে ধরা সমাজের কতিপয় নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষককে এ অনৈতিক কোচিং ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। এজন্য প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সারাদেশে সাড়াশি অভিযান চালানো। এর ফলেই মনে হয় কোচিং বাণিজ্য দমিয়ে রাখা সম্ভব। পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্য বন্ধে আইন প্রণয়ন করেই শিক্ষকদের ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনতে হবে নতুবা শিক্ষাকে বা আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ