ঢাকা , সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫ , ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৪ সদস্য গ্রেফতার পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে দেয়া বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেন সারজিস দুর্গাপুরে দম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার সৎ মা-মেয়ে হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড চট্টগ্রাম বন্দরের সার্ভিস চার্জের ভাগ চায় চসিক বিএনপি হলো ছ্যাঁচড়া চাঁদাবাজ- ফয়জুল করীম ৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট দেখিনি : এ কে আজাদ স্ত্রী-সন্তান-শিক্ষার্থীদের দিয়ে খাতা দেখালে ২ বছর জেল বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা গণপিটুনিতে হামলাকারীর মৃত্যু বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর ৬ বছরের কারাদণ্ড টেকসই বিনিয়োগে বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি জরুরিÑ পরিবেশ উপদেষ্টা অক্সিজেন যোগান ৫ শতাংশ ঢাকায় বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি চলতি বছর অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র তিনটি সামরিক মহড়া ত্রয়োদশ নির্বাচন নিয়ে নতুন সংকট ত্রয়োদশ নির্বাচন নিয়ে নতুন সংকট ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে ৩৭ জনের মৃত্যু দুই ভাই বিয়ে করলেন এক নারীকে, খুশি নববধূও বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, উদ্বেগে ভারত যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হওয়া নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ভারতে তোলপাড়

কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি

  • আপলোড সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি
কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার আহ্বান জানিয়েছেন অভিভাবক ঐক্য ফোরাম সভাপতি মো. জিয়াউল কবির দুলু। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশানুরূপ কোনো লেখাপড়া হয় না। কতিপয় শিক্ষক নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দিয়ে, ফেল করানোর ভয়ভীতি প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিজ কোচিং সেন্টারে যেতে বাধ্য করে এবং অভিভাবকরা উপায়হীন হয়ে সন্তানকে পরীক্ষায় ফলাফল ভালো করানোর জন্যই শিক্ষকের কোচিংয়ে পাঠাতে উৎসাহিত হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের জন্য হাইকোর্ট আমার দাখিল করা রিট মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে ২০১২ সালে একটি নীতিমালা জারি করেন। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে, শিক্ষকরা নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোচিং বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এজন্য একটি মনিটরিং কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত ১৩ বছরে রাজধানী ঢাকায় বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরে ওই মনিটরিং কমিটির মাত্র একটি সভা হয়েছিল। ঢাকা বিভাগের কমিশনার অফিসের কর্মকর্তারা আদৌ এ মনিটরিং কমিটির খোঁজ বর্তমানে জানেন না। এ সুযোগে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক ও গভর্নিং বডি/এডহক কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিয়ে ম্যানেজ করে কোচিং বাণিজ্য ও শিক্ষা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। আরও বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি সম্প্রতি শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে সার্কুলার আকারে জারি করে শিক্ষকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। কিন্তু এ লোক দেখানো বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঘুনে ধরা সমাজের কতিপয় নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষককে এ অনৈতিক কোচিং ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। এজন্য প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সারাদেশে সাড়াশি অভিযান চালানো। এর ফলেই মনে হয় কোচিং বাণিজ্য দমিয়ে রাখা সম্ভব। পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্য বন্ধে আইন প্রণয়ন করেই শিক্ষকদের ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনতে হবে নতুবা শিক্ষাকে বা আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স