ঢাকা , রবিবার, ২২ জুন ২০২৫ , ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে জনদুর্ভোগে মানুষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ বন্ধ ঘোষণা নগর ভবনে মেয়র ইস্যুতে রাজনীতির খেলা নগর ভবনে মেয়র ইস্যুতে রাজনীতির খেলা আজ সাবেক তিন সিইসির নামে মামলা দেবে বিএনপি নির্বাচনকে নিরপেক্ষ করতে জামায়াত সরকারকে সহযোগিতা করবে- গোলাম পরওয়ার নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন জরুরি-প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ নয়, কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিতÑ প্রধান উপদেষ্টা বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার আজ থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা চলতি বছরের সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী ৩৫২ জন শনাক্ত মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ নগরবাসী মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির পথে সবচেয়ে বড় বাধা ইসরায়েল- এরদোয়ান তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি পুতিনের ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প আলোচনা বাতিলের পর বেড়েছে পাল্টাপাল্টি হামলা মুহুরী নদীর পানি নামতে শুরু করেছে টঙ্গীতে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার জয়পুরহাটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি স্বর্ণ লুটের দাবি ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-বাস দুর্ঘটনা নিহত ১ নরসিংদীতে বিএনপির সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদলকর্মীর মৃত্যু
প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন

হাজার বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই

  • আপলোড সময় : ০৫-০৫-২০২৫ ১০:২৫:০৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-০৫-২০২৫ ১১:৩৬:৩৪ অপরাহ্ন
হাজার বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই
* অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের প্রাপ্যতা বাড়ানো ও চিকিৎসকদের উপহার বন্ধের সুপারিশ  


প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন। এতে এমবিবিএস ডাক্তার ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক না দেয়া, ওষুধের মূল্য, টেস্ট ও চিকিৎসকের ফি নির্ধারণসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে, স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন। রিপোর্টে সরকার প্রধানকে স্বাস্থ্য কমিশন ও হেলথ সার্ভিস গঠনের কথাও বলা হয়েছে, যারা সরাসরি রিপোর্ট করবে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় এ প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য খাতের অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা অনেক দুর্বল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে এ সংক্রান্ত সংস্কার কমিশন। তাদের মতে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে এখনও একটি কার্যকর ও অভিযোগ নিষ্পত্তির সুলভ ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব হয়নি, যা জনসাধারণের স্বাস্থ্যসেবা-সংক্রান্ত অভিযোগগুলো যথাযথভাবে সমাধান করতে পারে, সেটা সরকারি হোক বা বেসরকারি খাতেই হোক। এদিন ৩২২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য খাতের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এতে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে বিনামূল্যে অথবা ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করার সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানির কাছ থেকে চিকিৎসকদের উপহার গ্রহণ করা বন্ধ করারও সুপারিশ করা হয় প্রতিবেদনে।
স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল হলো দেশের চিকিৎসক ও দন্ত চিকিৎসকদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা এবং এদের পেশাগত আচরণ সম্পর্কিত অভিযোগ নিষ্পত্তির এখতিয়ারও এই সংস্থার রয়েছে। তবে, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল অভিযোগ নিষ্পত্তিতে খুবই দুর্বল পারফরম্যান্স দেখিয়েছে, যার ফলে রোগী ও তাদের পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবার মান নিয়ে বিশ্বাসের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এই ব্যর্থতা বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় জনগণের আস্থাকে বিরূপভাবে প্রভাবিত করছে। এতে বলা হয়, মেডিকেল এথিকস কমিটি এবং রিপোর্টিং গাইডলাইন থাকা সত্ত্বেও, অনিয়ম ও অনৈতিক আচরণের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের প্রয়োগ ক্ষমতা দুর্বল। দেরি ও জবাবদিহির অভাবে বহু অনিয়মের অভিযোগ নিষ্পত্তি হয় না। এছাড়া, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল একটি বিচ্ছিন্ন ব্যবস্থায় কাজ করে, যেখানে অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় অত্যন্ত দুর্বল। ফলে অকার্যকারিতা আরও বাড়ে। চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিষ্পত্তি প্রক্রিয়াকে দ্রুত, স্বচ্ছ এবং কার্যকর করতে একটি আধুনিক ডিজিটাল অভিযোগ নিষ্পত্তি প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা জরুরি। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অভিযোগকারীরা সহজে অনলাইনে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন এবং প্রতিটি অভিযোগের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। এতে স্বয়ংক্রিয় অভিযোগ শ্রেণিবিন্যাস, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তদন্ত ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ব্যবস্থা থাকবে। পাশাপাশি, তথ্যপ্রযুক্তি-নির্ভর এই ব্যবস্থার মাধ্যমে সেবাপ্রদানকারীর এবং অভিযোগকারীর পরিচয় গোপন রেখে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা যাবে। এই প্ল্যাটফর্ম স্বাস্থ্য খাতের জবাবদিহি ও নৈতিকতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি জনগণের আস্থা বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রতিবেদনে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের প্রাপ্যতা বিষয়ে বলা হয়েছে,অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সর্বজনীন প্রাপ্যতাকে একটি মৌলিক স্বাস্থ্য অধিকার হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। দেশের সব নাগরিককে প্রয়োজনের ভিত্তিতে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ বিনামূল্যে (যথা প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা পর্যায়ে এবং অতি দরিদ্রের ক্ষেত্রে) বা ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করতে হবে। এজন্য সরকারি ওষুধ উৎপাদন প্রতিষ্ঠানগুলোকে আধুনিকায়ন ও কাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে পুনর্গঠিত ও শক্তিশালী করতে হবে। বেসরকারি খাত থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্মত ওষুধ সংগ্রহে কৌশলগত ক্রয়ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে প্রতিটি সরকারি হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে ফার্মেসি ২৪ ঘণ্টা চালু রাখতে হবে। এই ফার্মেসিগুলো জাতীয় ফার্মেসি নেটওয়ার্কের আওতায় পরিচালিত হবে। এছাড়া অ্যান্টি-ক্যান্সার, অ্যান্টি-ডায়াবেটিক, অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ও অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকাভুক্ত অ্যান্টিবায়োটিকের ওপর ভ্যাট এবং প্রযোজ্য অন্যান্য শুল্ক ও কর শূন্য করার সুপারিশ করা হয়েছে। অপরদিকে, ভিটামিন, মিনারেলস, ব্রেস্ট মিল্ক সাবস্টিটিউট ও প্রোবায়োটিকসহ স্বাস্থ্য-সম্পূরক ও উচ্চমূল্যের ঔষধের ওপর ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধি করতে বলা হয়েছে। এর মাধ্যমে একদিকে জনগণের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধের প্রাপ্যতা বাড়বে, অপরদিকে তুলনামূলক কম-প্রয়োজনীয় ও বিলাসমূলক পণ্যে কর বাড়িয়ে রাজস্ব আয় জোরদার করা যাবে।
প্রতিবেদনে ওয়ার্ল্ড মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রস্তাবনার আলোকে চিকিৎসকদের ওষুধের নমুনা বা উপহার প্রদান করে কোনও ধরনের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ রাখার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া মেডিকেল কনফারেন্স আয়োজনের আগে অবশ্যই বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল অনুমোদিত  ক্রেডিট পয়েন্ট গ্রহণের জন্য আবেদন করতে হবে এবং মেডিকেল কনফারেন্সের সব আয়-ব্যয়ের হিসাব ট্যাক্স অফিসে জমা দিতে হবে এবং এর একটি কপি বিএমইএসি-তে জমা দিতে হবে।
কনফারেন্সে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো অনুমোদিত কনফারেন্সে আর্থিক সহায়তা প্রদান করতে পারবে, তবে কেবলমাত্র প্রদর্শনী এলাকায় পণ্যের উপস্থাপনার জন্য তাদের প্রতিনিধির শারীরিক উপস্থিতি অনুমোদিত থাকবে। কোনও ধরনের খাবার, উপহারের ব্যাগ বা অন্য কোনও উপহার সামগ্রী সরবরাহ ও ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির পক্ষ থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধূলা, রাফেল ড্র ইত্যাদি করতে পারবে না।
সুপারিশে বলা হয়, ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো শুধুমাত্র চিকিৎসকদের ই-মেইল বা ডাকযোগের মাধ্যমে তাদের পণ্য সম্পর্কিত তথ্য পাঠাতে পারবে। প্রতিনিধিরা সরাসরি সাক্ষাতের মাধ্যমে দৈনন্দিন প্রোডাক্ট প্রমোশন করতে পারবে না। চিকিৎসকের চেম্বার বা হাসপাতাল প্রাঙ্গণে কোনও ধরনের ওষুধের/ পণ্য প্রচার কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে, কারণ এসব কর্মকাণ্ডে চিকিৎসকের মনোযোগ বিঘ্নিত হয় এবং রোগীরা সঠিকভাবে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হন।
উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ জানান, স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন বেলা ১১টায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের প্রতিবেদন পেশ করেছে। ২০২৪ সালের ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ কে আজাদ খানকে প্রধান করে ১২ সদস্যবিশিষ্ট স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশনের সদস্য করা হয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী, অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, অধ্যাপক ডা. নায়লা জামান খান, সাবেক সচিব এস এম রেজা, অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, ডা. আজহারুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী উমায়ের আফিফকে।
স্বাস্থ্য অর্থায়ন অংশে বলা হয়, জিডিপি’র পাঁচ ও বাজেটের ১৫ শতাংশ স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় করে স্বাস্থ্যসেবা সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করার সুপারিশ করা হয় কমিশন প্রতিবেদনে। শুরুতে ২৫ ভাগ ওষুধ জেনেরিক নামে প্রেসক্রাইব করতে হবে। ওষুধ কোম্পানিগুলোর নমুনা বা উপহার প্রদান করে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধের কথাও বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে উঠে আসে নারীস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে পৃথক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার কথাও। বলা হয়েছে উচ্চ আয়ের করদাতাদের করের ৫ শতাংশ স্বাস্থ্যসেবা খাতে বরাদ্দ করতে হবে। স্বাস্থ্য শিক্ষার প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাখতে হবে স্বায়ত্তশাসনের আওতায়। একাডেমিক পদবীধারী চিকিৎসকরা ফুলটাইম চাকরি করবেন, যাতে বাইরে রোগী দেখার চর্চা বন্ধ হয়। যোগ্যতা, স্বচ্ছতা বিবেচনা ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা পরিহার করে যোগ্য লোকের পদায়ন করার ব্যাপারে জোর দেয়া হয়েছে সংস্কার প্রতিবেদনে।
এর আগে, স্বাস্থ্যসেবাকে জনমুখী, সহজলভ্য ও সার্বজনীন করতে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাবের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. একে আজাদ খানকে প্রধান করে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়।
এই কমিশনের  অন্যান্য সদস্যরা হলেন : স্বাস্থ্য অধিদফতরের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, পথিকৃৎ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী, গাইনোকলজিস্ট অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, শিশু স্নায়ুতন্ত্র বিভাগ অধ্যাপক ডা. নায়লা জামান খান, সাবেক সচিব এম এম রেজা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চল) অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, আইসিডিডিআর, বির ডা. আজহারুল ইসলাম, স্কয়ার হাসপাতালের স্কয়ার ক্যান্সার সেন্টারের অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, গ্রিন লাইফ সেন্টার ফর রিউম্যাটিক কেয়ার এন্ড রিসার্চের চিফ কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, আইসিডিডিআর, বির শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য বিভাগের বিজ্ঞানি ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী উমায়ের আফিফ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স