ঢাকা , বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ , ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
নতুন লুকে নজর কাড়লেন ব্লেক লাইভলি ভারতীয় অভিনেতার রহস্যজনক মৃত্যু পরিচালক সাজিদ খানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বক্স অফিসে কেমন পারফর্ম করছে ‘কেসারি চ্যাপ্টার টু’? ঋতুপর্ণার নতুন সিনেমার পোস্টার নিয়ে চলছে বিতর্ক ‘আমাকে এতো খোলামেলা পোশাকে দেখার ইচ্ছা কেন?’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে জয়ার নতুন সিনেমা অবশেষে ‘তাণ্ডবে’ শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন সাবিলা নূর মার্চ মাসে নির্যাতনের শিকার ৪৪২ জন নারী-কন্যা শিশু সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি শিক্ষকদের মানহানির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন বাসস এমডি ড্যাপ সংশোধন নিয়ে মতপার্থক্য ত্রয়োদশ নির্বাচনের ভোটার তালিকায় ভুল থাকার শঙ্কা নকশাবহির্ভূত সব রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ৬ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু শেখ হাসিনাকে চুপ রাখতে পারবেন না বলে জানান মোদি স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন দিলেন প্রধান উপদেষ্টা প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর হচ্ছে আইন উচ্চ আদালতের ওপর আমাদের হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই-আইন উপদেষ্টা দেশকে ভালোবাসলে কেউ পালাতে পারে না-জামায়াত আমির

সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি শিক্ষকদের

  • আপলোড সময় : ২৯-০৪-২০২৫ ০৩:১১:২৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৯-০৪-২০২৫ ০৩:১১:২৫ অপরাহ্ন
সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি শিক্ষকদের
সব শর্ত পূরণ করার পরেও জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। গতকাল সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়করণের দাবিতে আয়োজিত এক মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচিতে এ দাবি জানান তারা। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ২০১৩ সালে তৎকালীন সরকার সারা দেশে সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণের ঘোষণা দেয়। তবে ২০১৩ সালের গেজেট মূলে ২০১২ সালের মে মাসে সারা দেশে ৩০ হাজার ৩৫২টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও সেই সময়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ৪ হাজার ১৫৯টি বিদ্যালয় বাদ রেখে ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হয়। তৃতীয় ধাপের বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের ক্ষেত্রে ২০১২ সালের মে মাসের পূর্বে স্থাপিত ও পাঠদানের অনুমতির জন্য আবেদনকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হবে। একই সময় যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তৎকালীন কিছু কর্মকর্তা কর্মস্থলে না থাকায়, সব শর্ত পূরণ করার পরেও ৪ হাজার ১৫৯টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের অন্তর্ভুক্ত হয়নি। এই বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে থেকে ২০১২ সালের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষাসহ ১ হাজার ৩০০ বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য উপজেলা ও জেলা যাচাই বাচাই করা হয়েছে। যা মন্ত্রণালয় সংরক্ষণ করা আছে। তারা জানান, জাতীয়করণের সময়ে পাঠদানের অনুমতি ও রেজিট্রেশনের কার্যক্রম স্থগিত রাখায় আমরা বেতন-ভাতা থেকে সুবিধা ও ছাত্র-ছাত্রীরা উপবৃত্তি টিফিন থেকে বঞ্চিত হয়। মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি বলেন মামুনুর রশিদ খোকন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে পাঠদান পরিচালনা করলেও বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণ না হওয়ায় শিক্ষকরা মানবেতর যীবনযাপন করছি। আমরা অন্যের শিশুকে পাঠদান দিলেও আমাদের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি। এমতাবস্থায় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স