ঢাকা , শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫ , ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
২৫ জুলাইয়ের মধ্যে প্রকাশ হতে পারে এসএসসির ফল শিগগিরই শুরু হচ্ছে সাত কলেজে ভর্তির আবেদন, থাকছে ‘সেকেন্ড টাইম’ তারেক রহমানের দেশে ফেরায় বাধা নেই-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা করোনার ওমিক্রন প্রতিরোধে প্রয়োজন নতুন টিকা ১৮ আইসিইউ শয্যার মধ্যে ভেন্টিলেটর সচল একটিতে স্বর্ণ চোরাচালানের সিন্ডিকেট সক্রিয় ভারতে বড় ধরনের বিমান দুর্ঘটনার ইতিহাস ভারতে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত হবার আশঙ্কা শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ভারতে যুদ্ধে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা এক দশকে সর্বোচ্চ-ইউএনএইচসিআর কারও নিন্দা করার আগে একটু জেনে নিন-আসিফ নজরুল ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত বৈঠক ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক, পাশে থাকার আশ্বাস ১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তাব নাগরিক কোয়ালিশনের ইউনূসকে সাক্ষাৎ দিচ্ছেন না স্টারমার পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার টিউলিপ সিদ্দিকের চিঠি পেয়েছি-প্রেস সচিব মামলার জটে নাকাল বিচার বিভাগ ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ সংকট কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুলিশ

২৬টি রাফালে এম যুদ্ধবিমান কিনতে ফ্রান্স-ভারত চুক্তি

  • আপলোড সময় : ২৮-০৪-২০২৫ ১০:১৬:৩২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৮-০৪-২০২৫ ১০:১৬:৩২ অপরাহ্ন
২৬টি রাফালে এম যুদ্ধবিমান কিনতে ফ্রান্স-ভারত চুক্তি
ফ্রান্সের সঙ্গে বৃহত্তম প্রতিরক্ষা চুক্তি সম্পন্ন করলো ভারত। গতকাল সোমবার দু দেশের মধ্যে ৬৩ হাজার কোটি রূপি অর্থমূল্যের চুক্তি সম্পাদন হয়েছে। এর আওতায় ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর বহরে মেরিন ভ্যারিয়্যান্টের ২৬টি রাফালে এম যুদ্ধবিমান যুক্ত হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ খবর জানিয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, ২২টি একক আসনের যুদ্ধবিমান এবং ৪টি দ্বৈত আসনের প্রশিক্ষণ বিমান কেনা হবে। ২০৩১ সালের মধ্যে ২৬টি বিমান ভারত পুরোপুরি বুঝে পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। চুক্তিতে রক্ষণাবেক্ষণ, লজিস্টিক সহায়তা এবং কর্মীদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি আত্মনির্ভর ভারত উদ্যোগের অংশ হিসেবে কিছু যন্ত্রাংশ দেশের ভেতরে উৎপাদনের শর্তও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ভারতীয় বাহিনীর পুরোনো হয়ে যাওয়া মিগ-২৯কে বহরকে প্রতিস্থাপিত করা হবে রাফাল এম সিরিজের এই বিমানগুলো দিয়ে। ভারতীয় বিমান বাহিনীর (আইএএফ) কাছে ইতোমধ্যেই ৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান রয়েছে। নৌবাহিনীর জন্য নতুনভাবে রাফাল এম সংগ্রহের ফলে আইএএফ-এরও সামর্থ্য বৃদ্ধি পাবে, বিশেষত আকাশে থাকা অবস্থায় যুদ্ধবিমানে জ্বালানি সরবরাহ করতে ‘বাডি-বাডি’ এরিয়াল রিফুয়েলিং ব্যবস্থার উন্নতি হবে। এই ব্যবস্থায় একটি যুদ্ধবিমান অপরটিকে আকাশে জ্বালানি সরবরাহ করতে পারে, ফলে যুদ্ধবিমান দীর্ঘ সময় ধরে উড়তে সক্ষম হয়। রাফাল এমকে বিবেচনা করা হয় আধুনিকতম নৌ যুদ্ধবিমান হিসেবে, যা এখন পর্যন্ত কেবল ফরাসি নৌবাহিনীর কাছেই রয়েছে। যুদ্ধবিমানগুলো সাফরান গ্রুপের উন্নত অবতরণ গিয়ার দ্বারা সজ্জিত, যা বিমানবাহী রণতরিতে ব্যবহারের জন্য অন্যতম সেরা হিসেবে বিবেচিত হয়। এতে ভাঁজ করা যায় এমন ডানা, মজবুত আন্ডারক্যারেজ এবং ডেক ল্যান্ডিং ও টেইলহুক ব্যবস্থাও রয়েছে, যা প্রতিকূল সামুদ্রিক পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সহায়ক। এছাড়া, দেশীয় উদ্যোগে নির্মিত যুদ্ধবিমানও বহরে যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে ভারতীয় নৌবাহিনী। প্রতিরক্ষা গবেষণা এবং উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের (ডিআরডিও) উদ্যোগে পঞ্চম প্রজন্মের এই বিমানগুলো তৈরি করা হচ্ছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স