ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫ , ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতি স্থবির হবে না-অর্থ উপদেষ্টা কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় ঘরমুখো মানুষের ঢল শেরপুরে পাটচাষি সমাবেশ অনুষ্ঠিত বিরলে মতিউর রহমানের মডেল কৃষি বাড়ি দেখতে আসছেন অনেকে কলারোয়ায় তিন ‘স’ মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা কুড়িগ্রামে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে জীবন্ত গরু-ছাগল সিরাজগঞ্জে সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার নেত্রকোনা সীমান্ত দিয়ে ৩২ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১ জন ক্রিমিয়া রেলসেতুতে ১১০০ কেজি বিস্ফোরক দিয়ে হামলা যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ইরানের সুদানে গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়েছেন ৪০ লাখ মানুষ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ৩৬ জনের মৃত্যু মার্কিন অভিনেতা জোনাথন জসকে গুলি করে হত্যা রোমান্টিক সময় কাটাচ্ছেন তাহসান-রোজা দম্পতি কাঁধে কাঁধ মেলালেন শাকিব-নিশো চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলো তাণ্ডব ‘অপারেশন সিঁদুর’ কল্যাণ জয় পেয়েছে বেঙ্গালুরুর!

প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের

  • আপলোড সময় : ১৮-০৪-২০২৫ ০৭:২১:৫১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৮-০৪-২০২৫ ০৭:২১:৫১ অপরাহ্ন
প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের
ডিম ও মুরগির উৎপাদন ও দামে করপোরেট কারসাজির অভিযোগ এনে আগামী ১ মে থেকে দেশের সকল প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার এ সিদ্ধান্ত জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, গত দুই মাসে প্রান্তিক খামারিরা ডিম ও মুরগি খাতে প্রায় ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকার লোকসানে পড়েছেন। শুধু রমজান ও ঈদ মৌসুমে প্রতিদিন ২০ লাখ কেজি মুরগি উৎপাদন করে প্রতি কেজিতে ৩০ টাকা করে লোকসান হয়েছে ৯০০ কোটি টাকার বেশি। এছাড়া প্রতিদিন উৎপাদিত ৪ কোটি ডিমের মধ্যে ৩ কোটি ডিম প্রান্তিক খামারিরা সরবরাহ করেন, যেখানে প্রতি ডিমে ২ টাকা করে লোকসান দিয়ে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে আরও ৩৬০ কোটি টাকায়। তিনি অভিযোগ করেন, করপোরেট কোম্পানিগুলো কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। শুধু খাবার, বাচ্চা ও ওষুধই নয়, ডিম ও মুরগির বাজারের দামও তারা ঠিক করে দিচ্ছে। এতে খামারিরা বাধ্য হচ্ছেন লোকসানে উৎপাদন চালিয়ে যেতে বা ‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর শর্ত মেনে নিতে। সুমন হাওলাদার বলেন, আমরা করপোরেট দাসত্ব মানবো না। যতদিন না সরকার সিন্ডিকেট ভাঙতে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়, ততদিন এই কর্মসূচি চলবে। তিনি আরও জানান, ঈদের আগে ২৮-৩০ টাকায় উৎপাদিত বাচ্চা করপোরেট কোম্পানিগুলো ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি করেছে। এখন সেই বাচ্চার দাম নেমে এসেছে ৩০-৩৫ টাকায়। অথচ প্রতি কেজি ব্রয়লারের উৎপাদন খরচ ১৬০-১৭০ টাকা হলেও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকায়। একইভাবে, ১০-১০.৫০ টাকায় উৎপাদিত ডিম বিক্রি হচ্ছে ৮-৮.৫০ টাকায়, যা প্রান্তিক খামারিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স