ঢাকা , শনিবার, ৩১ মে ২০২৫ , ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
আমতলীতে শহিদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকীতে সেচ্ছায় রক্তদান ও আলেচনা সভা মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩ ২ জুন বাজেট ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত বাংলাদেশের জন্য জাপান গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার : প্রেস সচিব বাড়ছে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন দেয়া সম্ভব -তারেক রহমান দেশে গণতন্ত্রের নিরাপদ যাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে : খালেদা জিয়া নির্বাচন ইস্যুতে এনসিপির সমালোচনায় ববি হাজ্জাজ আনু মুহাম্মদের স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুলের বিস্ময় প্রকাশ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ উত্তাল নগর ভবনে পা রাখলেন ইশরাক আরও উজ্জীবিত আন্দোলনকারীরা সচিবালয়ে কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা প্রশাসনে ১০ মাসেও ফেরেনি শৃঙ্খলা ভারী বৃষ্টিতে বন্যার শঙ্কা শেখ হাসিনার আমলে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে একসঙ্গে কাজ করবে সরকার, ইসি ও জাতিসংঘ মিডিয়ার হেডলাইন দেখে মন্তব্য করা যায় না-ইশরাক ইস্যুতে সিইসি নানামুখী চাপে দেশের অর্থনীতি

বিচারিক আদালতে তারেক রহমানের সব মামলা শেষ

  • আপলোড সময় : ২১-০৩-২০২৫ ০২:৪৩:৩০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০৩-২০২৫ ০২:৪৩:৩০ অপরাহ্ন
বিচারিক আদালতে তারেক রহমানের সব মামলা শেষ
বসুন্ধরা গ্রুপের ইঞ্জিনিয়ার সাব্বির হত্যায় দায়মুক্তি জন্য ঘুষ গ্রহণের অপরাধে দায়ের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৮ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। এর মাধ্যমে বিচারিক আদালতে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সব মামলা শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ ৩-এর বিচারক আবু তাহের এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার অপর আসামিরা হলেন— সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, তারেক রহমানের সাবেক পিএস মিয়া নুর উদ্দিন অপু, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তার দুই ছেলে সাফিয়াত সোবহান এবং সাদাত সোবহান, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আবু সুফিয়ান ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল। তারেক রহমানের পক্ষে আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, ঢাকার বিশেষ জজ ৩-এর বিচারক বসুন্ধরা গ্রুপের ইঞ্জিনিয়ার সাব্বির হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছেন। রায়ে তিনি বলেছেন, এটি একটি হোপলেস মামলা। অন্যায়ভাবে এ মামলা সাজানো হয়েছিল। তখনকার সময় কারও অন্যায় ইচ্ছা-অভিলাষ পূরণের জন্য এ মামলা হয়েছে। প্রসিকিউশন এ মামলা প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এক-এগারোর মঈন ইউ আহমেদের সময় রাজনীতিবিদদের বিভাজিত করার চেষ্টা হয়েছে। মইন ইউ আহমেদ ও মাসুদ উদ্দিন আহমেদ দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) দিয়ে একটা এজাহার করালেন। প্রথমে ৬ পরে ৮ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলা করাই হয়েছিল তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য। মামলার তার বিরুদ্ধে কোনও সাক্ষী ছিল না। জনৈক আলমগীর নামে একটা লোককে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির করে জবানবন্দি দিয়েছিল। সেখানে তারেক রহমানের নামোল্লেখ করা হয়। পরবর্তীতে এ আলমগীরের আর কোনও হদিস পাওয়া যায়নি। এ মামলায় আদালতে ১৫ জন সাক্ষ্য দিয়েছে। সেখানে তারেক রহমানের ব্যাপারে তারা একটা শব্দও বলেনি। তিনি আরও বলেন, এ মামলার মাধ্যমে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে সকল মামলা শেষ হয়েছে। তার আর কোনও মামলা নেই। বিএনপির আইনজীবী বোরহান উদ্দিন জানান, আসামিদের বিপক্ষে কোনও সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি দুদক। তার বিরুদ্ধে দেশে আর কোনও মামলা নেই। ফলে ওনার দেশে ফিরে রাজনীতি করতে আর কোনও বাধা নেই। মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালের ৪ জুলাই বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাব্বির খুন হলে একটি হত্যা মামলা হয়। ওই হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে ২১ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ২০০৭ সালের ৪ অক্টোবর দুদকের উপ-পরিচালক আবুল কাসেম রাজধানীর রমনা থানায় একটি দুর্নীতির মামলা দায়ের করেন। মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। তবে ২০০৮ সালের ২৩ এপ্রিল তারেকসহ আট আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স