ঢাকা , বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫ , ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণে ‘মব’ বৃদ্ধি পাচ্ছে-রিজভী প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ, দুই নাইজেরিয়ানসহ গ্রেফতার ৩ গোলামি থেকে মুক্তি পেয়েছি, আগামীতে রাষ্ট্র বিনির্মাণ করবো- নাহিদ সক্রিয় অনলাইন প্রতারক চক্র উত্তাল সমুদ্রে গোসল করতে নেমে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিখোঁজ ২ চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় মা ও দুই ভাই গ্রেফতার টাঙ্গাইলে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ৩ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত রাজধানীতে দুই যুবকের লাশ উদ্ধার কুড়িয়ানার পেয়ারার ভরা মৌসুম আসেনি হঠাৎ অস্থির কাঁচা মরিচের বাজার, ঢাকায় কেজি ২০০ টাকা আগারগাঁওয়ে ককটেল সদৃশ বোমা উদ্ধার মৌচাক ও কাকরাইলে বিস্ফোরণ শহিদ নাফিসার বাসায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপাতে কঠোর অবস্থানে এনসিটিবি বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস পাকিস্তানে ভারি বর্ষণ ও বন্যায় ১৯ জনের মৃত্যু শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় প্রথমবারের মতো ওষুধের অনুমোদন নেপাল-চীন সীমান্তে বন্যায় নিখোঁজ অন্তত ২৯ নাইজেরিয়ায় অতর্কিত হামলায় নিহত অন্তত ৪০ মানবতার গল্প নিয়ে পর্দায় আসছে ‘সুপারম্যান’ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন নীল ছবির তারকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযান

২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক

  • আপলোড সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক
সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান। কাজী সায়েমুজ্জমান বলেন, যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক। ২৫ জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের অনেকেই এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত; অনেকে এখন চাকরিতে নেই। এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর আগে আজ বেলা সাড়ে ১২টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকারে তল্লাশি চালাতে আসে। আদালতের অনুমতির সাপেক্ষে অনুসন্ধান চালানে হয়। গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে তল্লাশি করে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পায়। সেগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার খুঁজে পায়। এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলছে, তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওই সব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেওয়া হয়। কেউ যেন ওই সব লকার খুলতে না পারে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, দুদক তালিকা নিয়ে এসেছিল। তারা লকারের তালিকা খুঁজে দেখেছে, কিন্তু তালিকাভুক্ত কারও লকার খুঁজে পায়নি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সক্রিয় অনলাইন প্রতারক চক্র

সক্রিয় অনলাইন প্রতারক চক্র