ঢাকা , সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫ , ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
১৩ সেনা কর্মকর্তার মামলায় শুনানির নতুন তারিখ ৩ ও ৭ ডিসেম্বর ১২০ কোটি টাকার প্রকল্পে বরাদ্দের অপচয় মাঠপর্যায়ে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ট্রাভেল এজেন্সি নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন বিতর্কিত ধারা বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর আটাব সদস্যদের ভূমিকম্পের পর আফটারশক কেন হয়, কতবার হতে পারে? পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ৮ ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র বিজ্ঞানীরা যেভাবে ভূমিকম্পের কেন্দ্র নির্ধারণ করেন শুল্কের হুমকি দিয়ে ৫ যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প বিহারের পর এবার লক্ষ্য পশ্চিমবঙ্গ প্রায় ৫০০ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন ইসরায়েলের এবার নটিংহ্যামের কাছে হোঁচট খেলো লিভারপুল সিটিকে হারিয়ে চমক দেখালো নিউক্যাসল ক্যাম্প ন্যুয়ে ফেরাটা স্মরণীয় করে রাখলো বার্সা ২৪ কোটি টাকা ক্ষতির মুখে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজেও গিলকে পাচ্ছেনা ভারত এখনই অবসরের চিন্তা করছেন না মুশফিক ম্যাচসেরা মুশফিক, সিরিজসেরা হলেন তাইজুল আয়ারল্যান্ডকে বিশাল ব্যবধানে হারালো টাইগাররা ​ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে দেশে সংকট দেখা দেবে-জামায়াত আমির
দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযান

২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক

  • আপলোড সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক
সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান। কাজী সায়েমুজ্জমান বলেন, যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক। ২৫ জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের অনেকেই এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত; অনেকে এখন চাকরিতে নেই। এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর আগে আজ বেলা সাড়ে ১২টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকারে তল্লাশি চালাতে আসে। আদালতের অনুমতির সাপেক্ষে অনুসন্ধান চালানে হয়। গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে তল্লাশি করে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পায়। সেগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার খুঁজে পায়। এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলছে, তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওই সব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেওয়া হয়। কেউ যেন ওই সব লকার খুলতে না পারে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, দুদক তালিকা নিয়ে এসেছিল। তারা লকারের তালিকা খুঁজে দেখেছে, কিন্তু তালিকাভুক্ত কারও লকার খুঁজে পায়নি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স