ঢাকা , শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫ , ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ফেনীতে ৩ সমন্বয়ককে পিটিয়ে আহত মেহেরপুরে মাইক্রোবাস ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩ পণ্যের নামে বিষ কিনে খাচ্ছেন মানুষ মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেন-দুদু বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের চিকিৎসা কার্যক্রমে স্থবিরতা পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত, ভারতের পাশে দাঁড়ালো ইসরায়েল চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান ব্যবসায়ীর ভাইকে কুপিয়ে গুরুতর আহত ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা স্থাপনে ইউজিসির নতুন নীতিমালা ভারত-পাকিস্তান সংঘাত নিয়ে জামায়াত আমিরের প্রতিক্রিয়া মাকে স্বাগত জানানো সবাইকে ধন্যবাদ তারেকের নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ শুরু শিল্পখাতে অশনি সংকেত ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে নাগরিক ঐক্যের বর্ধিত আলোচনা মূল্যস্ফীতির উদ্বেগ কাটেনি বাড়ি ভাড়া-চালের দামে অস্বস্তি একনেক সভায় ৩ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীকে প্রতিশোধ নেয়ার নির্দেশ শাহবাজ শরিফের পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক, ভারতের হামলাকে বললো উসকানিমূলক
দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযান

২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক

  • আপলোড সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক
সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান। কাজী সায়েমুজ্জমান বলেন, যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক। ২৫ জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের অনেকেই এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত; অনেকে এখন চাকরিতে নেই। এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর আগে আজ বেলা সাড়ে ১২টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকারে তল্লাশি চালাতে আসে। আদালতের অনুমতির সাপেক্ষে অনুসন্ধান চালানে হয়। গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে তল্লাশি করে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পায়। সেগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার খুঁজে পায়। এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলছে, তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওই সব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেওয়া হয়। কেউ যেন ওই সব লকার খুলতে না পারে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, দুদক তালিকা নিয়ে এসেছিল। তারা লকারের তালিকা খুঁজে দেখেছে, কিন্তু তালিকাভুক্ত কারও লকার খুঁজে পায়নি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স