ঢাকা , শনিবার, ৩১ মে ২০২৫ , ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
আমতলীতে শহিদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকীতে সেচ্ছায় রক্তদান ও আলেচনা সভা মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩ ২ জুন বাজেট ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত বাংলাদেশের জন্য জাপান গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার : প্রেস সচিব বাড়ছে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন দেয়া সম্ভব -তারেক রহমান দেশে গণতন্ত্রের নিরাপদ যাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে : খালেদা জিয়া নির্বাচন ইস্যুতে এনসিপির সমালোচনায় ববি হাজ্জাজ আনু মুহাম্মদের স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুলের বিস্ময় প্রকাশ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ উত্তাল নগর ভবনে পা রাখলেন ইশরাক আরও উজ্জীবিত আন্দোলনকারীরা সচিবালয়ে কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা প্রশাসনে ১০ মাসেও ফেরেনি শৃঙ্খলা ভারী বৃষ্টিতে বন্যার শঙ্কা শেখ হাসিনার আমলে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে একসঙ্গে কাজ করবে সরকার, ইসি ও জাতিসংঘ মিডিয়ার হেডলাইন দেখে মন্তব্য করা যায় না-ইশরাক ইস্যুতে সিইসি নানামুখী চাপে দেশের অর্থনীতি

জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক

  • আপলোড সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:০১:০৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:১৩:২৩ অপরাহ্ন
জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও রাষ্ট্রদূত প্রফেসর ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেছেন, আমরা এখন গণতন্ত্র চাই, ভোটের অধিকার এবং আমাদের কথা বলার স্বাধীনতা চাই। তাছাড়া নির্বাচনে যেনও দিনের ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। ভোটের মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র যেন ফিরে আসে সেটাই চায় জনগণ। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার আয়োজনে ‘জনগণের প্রত্যাশায় আগামীর বাংলাদেশ ও মানবাধিকার বিষয়ক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেন, ২০০৮ সালে ১/১১-এর মাধ্যম ও হাসিনা সরকারের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করে দিলো। এরপর থেকে গণতন্ত্র আর মানুষের ভোটের অধিকার থাকলো না। ২০১৪ সালে বিনাভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে গেলো। ১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হয়ে গেলো। ২৪ সালে ডামি নির্বাচন হলো। অর্থাৎ মানুষ আর ভোট দিতে পারলো না।
ভোটের অধিকার কেড়ে নিলো। সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, যে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার থাকবে না, কথা বলার অধিকার থাকবে না, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা থাকবে না, তো সে দেশ স্বাধীন কীভাবে হয়! গত ১৬ বছরে আমাদের যেভাবে রাখা হয়েছিলো সেই জায়গা থেকে মানুষ বিদ্রোহ করার চেষ্টা করে, আন্দোলন করার চেষ্টা করে। আর এর প্রতিফলন ঘটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে। এই অভ্যুত্থান শুধু ছাত্ররা করেনি। দেশের জনগণও করেছে। তারা আহত হয়েছে, জীবন দিয়েছে। কারণ জনগণ তাদের অধিকার চায়, মানবাধিকার চায়। এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার উপদেষ্টা মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর জসিম উদ্দিন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন হুমায়ুন কবির ব্যাপারি, এসএম রহমতুল্লাহ, ইমান সিদ্দিকি প্রমুখ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স