ঢাকা , বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ , ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
রোহিঙ্গাদের সাথে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিব জনগণের সমস্যা সমাধানে রাজনীতিবিদদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে দেশে এখন যুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে-তথ্য উপদেষ্টা সর্বনিম্ন ফিতরা ১১০ সর্বোচ্চ ২ হাজার ৮০৫ টাকা চলতি বছরের মধ্যে পাচারকৃত অর্থের কিছু অংশ ফিরিয়ে আনা সম্ভব-অর্থ উপদেষ্টা পদযাত্রায় সংঘর্ষে শিক্ষার্থী-পুলিশ আহত ধর্ষকের শাস্তি জনসম্মুখে করাসহ ৬ দাবি ঈদের পর এনসিপির চূড়ান্ত রাজনৈতিক এজেন্ডা শ্রমিকদের ওপর হামলার বিচার ও বেতনের দাবি ঝিমিয়ে পড়েছে বিদেশী বাজেট সহায়তার প্রতিশ্রুত অর্থছাড় প্রক্রিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোচিং ক্লাস-প্রাইভেট পড়ানো যাবে না ন্যায়বিচার-মানবাধিকার নিশ্চিতের আহ্বান চার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার প্রবাসীদের জন্য ‘প্রক্সি ভোট’ নিয়ে ভাবছে ইসি শেখ পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ট্রেনের যাত্রী জিম্মি উদ্ধারে গিয়ে ২০ সেনা নিহত ট্রেনে জঙ্গি হামলা জিম্মি ৫শ’ যাত্রী পল্লবী থানায় ঢুকে হামলা ওসিসহ আহত ৩ রাখাল রাহার ৪শ’ কোটি টাকা বাণিজ্যের তথ্য ভুয়া ব্যবসায়ী হত্যায় ৪ জনের যাবজ্জীবন ডিএফপি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি

জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক

  • আপলোড সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:০১:০৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:১৩:২৩ অপরাহ্ন
জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও রাষ্ট্রদূত প্রফেসর ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেছেন, আমরা এখন গণতন্ত্র চাই, ভোটের অধিকার এবং আমাদের কথা বলার স্বাধীনতা চাই। তাছাড়া নির্বাচনে যেনও দিনের ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। ভোটের মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র যেন ফিরে আসে সেটাই চায় জনগণ। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার আয়োজনে ‘জনগণের প্রত্যাশায় আগামীর বাংলাদেশ ও মানবাধিকার বিষয়ক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেন, ২০০৮ সালে ১/১১-এর মাধ্যম ও হাসিনা সরকারের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করে দিলো। এরপর থেকে গণতন্ত্র আর মানুষের ভোটের অধিকার থাকলো না। ২০১৪ সালে বিনাভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে গেলো। ১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হয়ে গেলো। ২৪ সালে ডামি নির্বাচন হলো। অর্থাৎ মানুষ আর ভোট দিতে পারলো না।
ভোটের অধিকার কেড়ে নিলো। সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, যে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার থাকবে না, কথা বলার অধিকার থাকবে না, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা থাকবে না, তো সে দেশ স্বাধীন কীভাবে হয়! গত ১৬ বছরে আমাদের যেভাবে রাখা হয়েছিলো সেই জায়গা থেকে মানুষ বিদ্রোহ করার চেষ্টা করে, আন্দোলন করার চেষ্টা করে। আর এর প্রতিফলন ঘটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে। এই অভ্যুত্থান শুধু ছাত্ররা করেনি। দেশের জনগণও করেছে। তারা আহত হয়েছে, জীবন দিয়েছে। কারণ জনগণ তাদের অধিকার চায়, মানবাধিকার চায়। এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার উপদেষ্টা মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর জসিম উদ্দিন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন হুমায়ুন কবির ব্যাপারি, এসএম রহমতুল্লাহ, ইমান সিদ্দিকি প্রমুখ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স