ঢাকা , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ , ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা বেড়েছে জুনে, কমছে না অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা-এমএসএফ খুনের পর লাশের ওপর লাফায় ঘাতকরা দেশজুড়ে রোমহর্ষক-বীভৎস হত্যাকাণ্ডে বাড়ছে উদ্বেগ সভ্যতার ইতিহাস আর সৌন্দর্যে মোড়া বিশ্বের সেরা ৭ দুর্গ ইউক্রেনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র অর্থ দেবে ন্যাটো: ট্রাম্প ভুল স্বীকার করে ক্ষতিপূরণ দিলে আলোচনায় বসবে ইরান পাকিস্তানে ৯ বাসযাত্রীকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা নতুন মোড় নিলো দিয়েগো জোতার মৃত্যু নেইমারের গোলে ফেরোভিয়ারিয়ার বিপক্ষে জয় পেলো সান্তোস শ্রীলঙ্কার জালে বাংলাদেশের গোল বন্যা তোমার অবশ্যই সেই রেকর্ডের দিকে যাওয়া উচিত ছিল : লারা রুটের ব্যাটে ভর করে লড়ছে ইংল্যান্ড ৫ বলে ৫ উইকেট নিয়ে ইতিহাসে নাম লেখালেন ক্যাম্ফার বড় হার দিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করলো টাইগাররা শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে গায়ানার সাথে জয় পেলো রংপুর ১১৫ প্রতীকের তালিকা আইন মন্ত্রণালয়ে নেই শাপলা বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, কমেছে জিপিএ-৫ বিবিসির প্রতিবেদনের তীব্র সমালোচনা হাসিনাপুত্র জয়ের তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলা আবশ্যক : প্রধান উপদেষ্টা

জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক

  • আপলোড সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:০১:০৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:১৩:২৩ অপরাহ্ন
জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও রাষ্ট্রদূত প্রফেসর ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেছেন, আমরা এখন গণতন্ত্র চাই, ভোটের অধিকার এবং আমাদের কথা বলার স্বাধীনতা চাই। তাছাড়া নির্বাচনে যেনও দিনের ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। ভোটের মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র যেন ফিরে আসে সেটাই চায় জনগণ। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার আয়োজনে ‘জনগণের প্রত্যাশায় আগামীর বাংলাদেশ ও মানবাধিকার বিষয়ক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেন, ২০০৮ সালে ১/১১-এর মাধ্যম ও হাসিনা সরকারের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করে দিলো। এরপর থেকে গণতন্ত্র আর মানুষের ভোটের অধিকার থাকলো না। ২০১৪ সালে বিনাভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে গেলো। ১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হয়ে গেলো। ২৪ সালে ডামি নির্বাচন হলো। অর্থাৎ মানুষ আর ভোট দিতে পারলো না।
ভোটের অধিকার কেড়ে নিলো। সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, যে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার থাকবে না, কথা বলার অধিকার থাকবে না, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা থাকবে না, তো সে দেশ স্বাধীন কীভাবে হয়! গত ১৬ বছরে আমাদের যেভাবে রাখা হয়েছিলো সেই জায়গা থেকে মানুষ বিদ্রোহ করার চেষ্টা করে, আন্দোলন করার চেষ্টা করে। আর এর প্রতিফলন ঘটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে। এই অভ্যুত্থান শুধু ছাত্ররা করেনি। দেশের জনগণও করেছে। তারা আহত হয়েছে, জীবন দিয়েছে। কারণ জনগণ তাদের অধিকার চায়, মানবাধিকার চায়। এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার উপদেষ্টা মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর জসিম উদ্দিন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন হুমায়ুন কবির ব্যাপারি, এসএম রহমতুল্লাহ, ইমান সিদ্দিকি প্রমুখ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স