ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫ , ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সফর হবে দু’দেশের জন্য মাইলফলক স্বাধীনতা পুরস্কার দেয়া হবে আজ স্বরূপকাঠির সুটিয়াকাঠি বলদিয়া সংযোগ সেতুর বেহাল দশা ভারত থেকে এলো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল সাতক্ষীরায় গাছে ঝুলছিল যুবকের লাশ শেখ হাসিনা রাইফেল দিয়ে ইতিহাস পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন- রিজভী শিক্ষার্থীসহ সব ধরনের ভিসা ফি বাড়াচ্ছে যুক্তরাজ্য মাদারীপুরে শ্রমিকদলের একাংশের সভাপতিকে কুপিয়ে হত্যা রাজধানীতে ছিনতাই চাঁদাবাজি অনেকাংশে কমে গেছে : ডিএমপি কমিশনার আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা ও নিবন্ধন বাতিলের দাবি নাহিদের ঐকমত্য কমিশনে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে নেজামে ইসলাম পার্টি দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে কারো হস্তক্ষেপ কাম্য নয়- সারজিস ছাত্রনেতারা আগ্রহ নিয়ে তার কাছে গিয়েছিলেন : নুর বর্জ্য পৃথকীকরণ কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে-পরিবেশ উপদেষ্টা বিপর্যয়ে ট্রাভেল এজেন্সি খাত সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত না করার আহ্বান জাতীয় পার্টি মহাসচিবের একনেকে ২১ হাজার ১৩৯ কোটি টাকার ১৫ প্রকল্প অনুমোদন জনগণের ইস্যুগুলো নিয়ে কথা বলা উচিত এটাই রাজনীতি-তারেক রহমান ৭১ ও ২৪ এক কাতারে রাখায় দ্বিমত বিএনপির টিক চিহ্ন নয়, সংস্কারের উপযুক্ত পদ্ধতি আলোচনা

প্রাথমিকের সাড়ে ছয় হাজার শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল

  • আপলোড সময় : ০৭-০২-২০২৫ ০৭:২৩:২৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৭-০২-২০২৫ ০৭:২৩:২৭ অপরাহ্ন
প্রাথমিকের সাড়ে ছয় হাজার শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ভাবে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জন সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ বাতিলের রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এর আগে, ৩০ প্রার্থীর করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন। আদেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। ফলে ৬ হাজার ৫৩১ জন উত্তীর্ণ প্রার্থীর নিয়োগ আটকে যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার সেই রুলের ওপর রায় দেওয়া হলো। ২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৩১ অক্টোবরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করে উপজেলাভিত্তিক মেধাক্রম অনুযায়ী নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রার্থী নির্বাচন করে তালিকা প্রণয়ন করা হয়। ১১ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ আদেশ সংবলিত নির্দেশনা জারি করে। এ-সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনুকূলে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল। ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগবঞ্চিত ৩০ প্রার্থী গত সপ্তাহে রিটটি করেন। রুলে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা-সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়। হাইকোর্টের আদেশের পর আবেদনকারীর আইনজীবী জানিয়েছিলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত ২৩ জুলাই কোটাপদ্ধতি সংশোধনের পর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবরের জারি করা পরিপত্রসহ আগের এ-সংক্রান্ত সব পরিপত্র বা প্রজ্ঞাপন বা আদেশ রহিত করা হলো। ফলে আগের কোনো আদেশ বহাল থাকছে না। অথচ ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করা হয়েছে। এ অনুসারে নারী কোটা ৬০ শতাংশ, পোষ্য কোটা ২০ শতাংশ, ৪ শতাংশ অন্যান্য কোটা ছিল। এ রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্ট রুল দিয়ে নিয়োগের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। ফলে নিয়োগপত্র ইস্যু করা যাবে না।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স