ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫ , ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সরকারি চাকরি আইন বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বিক্ষোভে কর্মচারীরা ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড ৬ জনের যাবজ্জীবন বহাল কালো টাকা সাদা করার বিধান সংস্কারের সম্পূর্ণ বিপরীত-টিআইবি দূরত্ব ঘুচিয়ে চমৎকার জুলাই সনদ তৈরির প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার সারাদেশে একযোগে ২৫২ বিচারককে বদলি টেকসই অর্থনীতির বাজেট এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বঞ্চনার গল্প যেন অরণ্যেরোদন চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলে ৩ উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন কর্মচারীরা রাষ্ট্র সংস্কারে উপেক্ষিত নারী তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু-আইন উপদেষ্টা শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি প্রথমবারের মতো বিটিভির স্টুডিও থেকে হচ্ছে বাজেট ঘোষণা ঘাটতি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে নতুন বাজেট আজ দুধ শুধু পণ্য নয় এটি সংস্কৃতির অংশÑ মৎস্য উপদেষ্টা রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টি পাহাড় ধসের ঝুঁকি সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু বিজিএমইএ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে ‘ফোরাম’ প্যানেল বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে লাশ নিয়ে গেছে বিএসএফ জাপা চেয়ারম্যানসহ ২৮০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা

মীরসরাইয়ে জাল দলিলে জায়গা আত্মসাতের চেষ্টা, আদালতে মামলা

  • আপলোড সময় : ০৩-০২-২০২৫ ১২:১৫:২২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৩-০২-২০২৫ ১২:১৫:২২ পূর্বাহ্ন
মীরসরাইয়ে জাল দলিলে জায়গা আত্মসাতের চেষ্টা, আদালতে মামলা
মীরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মীরসরাইয়ে জাল দলিলের মাধ্যমে জায়গা আত্মসাতের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের পূর্ব হিঙ্গুলী মৌজায় মৃত ব্যক্তির নামে জমি ক্রয় দেখিয়ে ২০ শতক জায়গা আত্মসাতের চেষ্টা করে আশিষ নন্দী ও মরণ নন্দী নামে দুই ভাই। পরে বিষয়টি ভুক্তভোগীরা বুঝতে পেরে আদালতে মামলা দায়ের করে। আদালত ওই দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে,  উপজেলার হিংগুলী ইউনিয়নের পূর্ব হিংগুলী গ্রামের সারত চন্দ্র নন্দীর ছেলে সুরেশ চন্দ্র নন্দী মারা যাওয়ার পর তার রেখে যাওয়া পূর্ব হিংগুলী মৌজায় বিভিন্ন দাগের ৮১০৪ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ২০ শতক জায়গা গত ২/৫/১৯৮০ সালে ২৯২০ কবলায় যদু গোপাল নন্দী নামে ক্রয় দেখানো হয়। পরে ওই দলিল দিয়ে জায়গাটি নামজারি করেন তার দুই পুত্র আশিষ কুমার নন্দী ও মরণ নন্দী। কিন্তু ১৯৮০ সালের ২ মে সৃজন হওয়া ২৯২০ নম্বর কবলাটি হাজেরা খাতুন নামে একজনের নামে লিপিবন্ধ দেখা যায়। পরে ভুক্তভোগী দীযেন্দ্র নন্দীর ছেলে প্রবণ নন্দী ও মিশুক নন্দী বিষয়টি বুঝতে পেরে চট্টগ্রাম আদালতে প্রতারণা মামলা দায়ের করে। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলে ওই দুই ভাই পালিয়ে যায়। এবিষয়ে ভুক্তভোগী প্রণব নন্দী বলেন, আশিষ নন্দী  ও তার ভাই মরণ নন্দী বড় প্রতারক। আশিষ নন্দী জাল দলিল করে আমাদের সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করে না পেরে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। আমাদের ঘর নির্মাণ করতে দিচ্ছে না। আমরা আদালতে প্রতারণা মামলা করেছি আদালত ওই দুই প্রতারক ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। আশিষ নন্দী ও মরণ নন্দীর বিরুদ্ধে এলাকায় অনেক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আশিষ নন্দী বলেন, আমাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে। আমার জীবনে একবারের জন্যও ভূমি অফিসে যায়নি। মামলায় আমার পেশা দেয়া হয়েছে ভূমি পেশা। অথচ আমি করি শিক্ষকতা। আদালতে মামলা চলছে। আইনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। আইনিভাবে এটি মোকাবিলা করা হবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য