ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫ , ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমতি পেলো আরও ৫২ প্রতিষ্ঠান ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ঈদযাত্রায় ভোগান্তির শঙ্কা আম উৎপাদনে উত্তম কৃষি চর্চা সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে : কৃষি সচিব বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা গ্রেফতার সিরাজগঞ্জে ১৬ টন সরকারি চাল জব্দ আটক ৮ ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু টাঙ্গাইলে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক যশোরের শার্শা সীমান্তে বিদেশি অস্ত্রসহ দুই ব্যবসায়ী আটক শৈশবের ক্লাবে ফিরে গেলেন ডি মারিয়া রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করতে চায় আল নাসর ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের বিরুদ্ধে উঠলো নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ উইন্ডিজের বিপক্ষে ইংলিশদের রানের পাহাড় ৯ বছর পর ফাইনালের টিকেট পেলো আরসিবি পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জেতাতে চান হাসান আলি সাবেক বিসিবি সভাপতি ফারুকের দেশ ছাড়ার গুজব বিসিবির নতুন সভাপতি হলেন বুলবুল হোটেলে কথা কাটাকাটির জের বালিশচাপা দিয়ে প্রেমিকাকে হত্যা বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ ঝড়ো হাওয়া ভারী বৃষ্টি

দুর্বল শাসন ব্যবস্থা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে-মিন্টু

  • আপলোড সময় : ০৯-১২-২০২৪ ০৯:৩৫:২৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-১২-২০২৪ ০৯:৩৫:২৭ অপরাহ্ন
দুর্বল শাসন ব্যবস্থা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে-মিন্টু
বাংলাদেশের দুর্বল শাসনব্যবস্থা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এর সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু। তিনি বলেন, সম্মিলিত প্রয়াসে উৎপাদন পক্রিয়া ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বাধা দূর করতে হবে। অন্যথায় দেশ মানবসৃষ্ট এক ভয়াবহ দুযোগের নির্মম প্রলয় নৃত্য দেখবে। গতকাল সোমবার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, একনায়কতন্ত্র, স্বেচ্ছাচারী শাসন, দলীয়করণ, দলীয় লোকদের তোষণ-পোষণকে বিগত সরকার রাষ্ট্রীয় রীতি নীতিতে পরিণত করেছিল। জনগণের কল্যাণে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণের মাধ্যমে নিজেদের কব্জায় নিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছিল। ফলে বাজার ব্যবস্থাপনা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছিল। দুর্নীতি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে আইন করে এমন লুটপাটকে বৈধ করার নজির নেই। আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, দেশের জনগোষ্ঠীর শতকরা ত্রিশজন এখনও দারিদ্র্য, কষ্ট, শঙ্কা, রোগ ও অপুষ্টিতে ভোগে। জনগোষ্ঠীর শতকরা ৪০ ভাগ বেকার নয়তো অর্ধ-বেকার। প্রতি বছর আরও ২০ লাখ নাগরিক কর্মক্ষম হয়ে কর্মবাজারে প্রবেশ করছে। তাদের অধিকাংশের উপযুক্ত কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই। এই পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর সামনে রয়েছে- একদিকে বেকারত্ব থেকে সৃষ্ট হতাশা, অন্যদিকে সমাজসৃষ্ট রাজনৈতিক সংঘর্ষের শঙ্কাপূর্ণ পরিস্থিতি। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী যেনো নিজেদের বিরুদ্ধে নিজেরাই এক অঘোষিত যুদ্ধে লিপ্ত। তিনি মনে করেন, সুশীল সমাজ ও জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা একান্তভাবে বাঞ্চনীয়। এজন্য প্রথম কাজ হবে রাজনৈতিক সংস্কারে হাত দেওয়া। এক দলীয় দিন বদলের সনদ বা রূপকল্প বাস্তবায়ন বাদ দিয়ে সম্মিলিত প্রয়াসে নতুন রূপকল্প রচনায় সময় এখন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স