ঢাকা , সোমবার, ০২ জুন ২০২৫ , ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বঞ্চনার গল্প যেন অরণ্যেরোদন চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলে ৩ উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন কর্মচারীরা রাষ্ট্র সংস্কারে উপেক্ষিত নারী তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু-আইন উপদেষ্টা শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি প্রথমবারের মতো বিটিভির স্টুডিও থেকে হচ্ছে বাজেট ঘোষণা ঘাটতি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে নতুন বাজেট আজ দুধ শুধু পণ্য নয় এটি সংস্কৃতির অংশÑ মৎস্য উপদেষ্টা রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টি পাহাড় ধসের ঝুঁকি সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু বিজিএমইএ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে ‘ফোরাম’ প্যানেল বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে লাশ নিয়ে গেছে বিএসএফ জাপা চেয়ারম্যানসহ ২৮০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা ঝিনাইদহে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত আহত ৪ কেএনএফের ইউনিফর্ম জব্দের ঘটনায় কারখানা মালিক রিমান্ডে মবের নামে নাশকতার সুযোগ নেই আরও ১১ জনকে পুশইন, মোট সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে নয় অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিমি. বেগে ঝড়ের আভাস সিলেট-মৌলভীবাজারের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

দুর্বল শাসন ব্যবস্থা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে-মিন্টু

  • আপলোড সময় : ০৯-১২-২০২৪ ০৯:৩৫:২৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-১২-২০২৪ ০৯:৩৫:২৭ অপরাহ্ন
দুর্বল শাসন ব্যবস্থা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে-মিন্টু
বাংলাদেশের দুর্বল শাসনব্যবস্থা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এর সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু। তিনি বলেন, সম্মিলিত প্রয়াসে উৎপাদন পক্রিয়া ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বাধা দূর করতে হবে। অন্যথায় দেশ মানবসৃষ্ট এক ভয়াবহ দুযোগের নির্মম প্রলয় নৃত্য দেখবে। গতকাল সোমবার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, একনায়কতন্ত্র, স্বেচ্ছাচারী শাসন, দলীয়করণ, দলীয় লোকদের তোষণ-পোষণকে বিগত সরকার রাষ্ট্রীয় রীতি নীতিতে পরিণত করেছিল। জনগণের কল্যাণে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণের মাধ্যমে নিজেদের কব্জায় নিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছিল। ফলে বাজার ব্যবস্থাপনা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছিল। দুর্নীতি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে আইন করে এমন লুটপাটকে বৈধ করার নজির নেই। আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, দেশের জনগোষ্ঠীর শতকরা ত্রিশজন এখনও দারিদ্র্য, কষ্ট, শঙ্কা, রোগ ও অপুষ্টিতে ভোগে। জনগোষ্ঠীর শতকরা ৪০ ভাগ বেকার নয়তো অর্ধ-বেকার। প্রতি বছর আরও ২০ লাখ নাগরিক কর্মক্ষম হয়ে কর্মবাজারে প্রবেশ করছে। তাদের অধিকাংশের উপযুক্ত কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই। এই পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর সামনে রয়েছে- একদিকে বেকারত্ব থেকে সৃষ্ট হতাশা, অন্যদিকে সমাজসৃষ্ট রাজনৈতিক সংঘর্ষের শঙ্কাপূর্ণ পরিস্থিতি। সমাজের প্রতিটি গোষ্ঠী যেনো নিজেদের বিরুদ্ধে নিজেরাই এক অঘোষিত যুদ্ধে লিপ্ত। তিনি মনে করেন, সুশীল সমাজ ও জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা একান্তভাবে বাঞ্চনীয়। এজন্য প্রথম কাজ হবে রাজনৈতিক সংস্কারে হাত দেওয়া। এক দলীয় দিন বদলের সনদ বা রূপকল্প বাস্তবায়ন বাদ দিয়ে সম্মিলিত প্রয়াসে নতুন রূপকল্প রচনায় সময় এখন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স