ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫ , ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমতি পেলো আরও ৫২ প্রতিষ্ঠান ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ঈদযাত্রায় ভোগান্তির শঙ্কা আম উৎপাদনে উত্তম কৃষি চর্চা সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে : কৃষি সচিব বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা গ্রেফতার সিরাজগঞ্জে ১৬ টন সরকারি চাল জব্দ আটক ৮ ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু টাঙ্গাইলে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক যশোরের শার্শা সীমান্তে বিদেশি অস্ত্রসহ দুই ব্যবসায়ী আটক শৈশবের ক্লাবে ফিরে গেলেন ডি মারিয়া রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করতে চায় আল নাসর ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের বিরুদ্ধে উঠলো নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ উইন্ডিজের বিপক্ষে ইংলিশদের রানের পাহাড় ৯ বছর পর ফাইনালের টিকেট পেলো আরসিবি পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জেতাতে চান হাসান আলি সাবেক বিসিবি সভাপতি ফারুকের দেশ ছাড়ার গুজব বিসিবির নতুন সভাপতি হলেন বুলবুল হোটেলে কথা কাটাকাটির জের বালিশচাপা দিয়ে প্রেমিকাকে হত্যা বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ ঝড়ো হাওয়া ভারী বৃষ্টি

অস্থির বাজার সামাল দিতে বিপুল পরিমাণ ডিম আমদানির উদ্যোগ

  • আপলোড সময় : ০৮-১২-২০২৪ ১১:০৩:১১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-১২-২০২৪ ১১:০৩:১১ পূর্বাহ্ন
অস্থির বাজার সামাল দিতে বিপুল পরিমাণ ডিম আমদানির উদ্যোগ
অস্থির বাজার সামাল দিতে বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ ডিম আনার উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান অন্তর্র্বতীকালীন সরকার। গত অক্টোবরে ১৯ প্রতিষ্ঠানকে দুই দফায় সাড়ে ৮ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় সরকার। পরবর্তীতে আরো প্রায় ১৯ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। ৪৩ প্রতিষ্ঠানকে এ অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আমদানি ও রফতানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরকেও চিঠি দিয়েছে। সব মিলিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে মোট ২৭ কোটি ৩০ লাখ পিস ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আগের সাড়ে ৮ কোটি পিস ডিম আমদানির অনুমতির মেয়াদ বলবৎ থাকবে। আর নতুন ১৮ কোটি ৮০ লাখ পিস ডিম আমদানির অনুমতি বলবৎ থাকবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, বিদেশ থেকে ডিম আমদানির ক্ষেত্রে কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লুমুক্ত দেশগুলো থেকে ডিম আমদানি করতে হবে। ডিমের প্রতিটি চালানের জন্য রফতানিকারক দেশের সরকার নির্ধারিত বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের দেয়া বার্ড ফ্লু ভাইরাস ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ামুক্ত থাকার সনদ দাখিল করতে হবে। প্রতিটি চালানের কমপক্ষে ১৫ দিন আগে সংশ্লিষ্ট সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তাকে জানাতে হবে ইত্যাদি। দেশের বাজারে কিছুদিন আগেও প্রতি ডজন ডিম ১৯০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তখন সরবরাহে ঘাটতির কারণে ডিম পাওয়া যাচ্ছিল না বলে ব্যবসায়ীরা দাবি করেছে। এরপর আমদানির অনুমতি দেয়ার পর ডিমের দাম কমে আসে। বর্তমানে ঢাকার বাজারে প্রতি ডজন ডিম ১৪৪ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সূত্র জানায়, বাজারে ডিমের অনিয়ন্ত্রিত মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন পণ্যটি আমদানিতে সাময়িকভাবে শুল্ক-কর প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছিল। এরপর ১৭ অক্টোবর ডিম আমদানিতে করছাড় ঘোষণা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। একই সঙ্গে ডিম আমদানিতে শুল্কহার ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়। আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই শুল্ক-সুবিধা থাকবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স