ঢাকা , শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ , ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সুনামগঞ্জের সেই গ্রামে কড়া নিরাপত্তা, বসেছে ক্যাম্প সীমান্তে বিএসএফের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন ভারতীয় প্রচারণার জবাব দিতে জাতীয় সমাবেশের প্রস্তাব এসেছে: আসিফ নজরুল সাড়ে ৩ বছর পর কারামুক্ত বাবুল আক্তার সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী অধিকারের ভিত্তিতে ভারতের সাথে সমস্যার সমাধান চায় বাম জোট দেশের সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে আ’লীগ-লন্ডনে মির্জা ফখরুল ঢাকা সফরে আসতে পারেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব দেশকে নতুন করে অস্থির করার চেষ্টা চলছে কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান চলছে : সুপ্রিম কোর্ট চিন্ময় ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বাগত জানায় যুক্তরাষ্ট্র কারাবন্দি ৭০ জঙ্গিসহ ৭০০ এখনো পলাতক ডিসেম্বর মাসে ১২ বার শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা সীমান্তে আমদানি রফতানি বন্ধ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে এলো ঢাকা মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরের মাস্টার প্ল্যান পুনর্গঠন করা হবে হাইকমিশনে আক্রমণ কোনো সভ্য রাষ্ট্রের আচরণ নয়- নাহিদ সাগরে ইলিশ নেই দুশ্চিন্তায় জেলেরা পুরনো ইঞ্জিন ও কোচে বাড়ছে রেল দুর্ঘটনা

মাস্ককে পাত্তা দিচ্ছেন না ট্রাম্প

  • আপলোড সময় : ২৫-১১-২০২৪ ০৯:৫৪:৪৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-১১-২০২৪ ০৯:৫৪:৪৩ অপরাহ্ন
মাস্ককে পাত্তা দিচ্ছেন না ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ইলন মাস্কের সম্পর্কের উষ্ণতা কমছে। হোয়াইট হাউজে যাওয়ার আগেই বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিকে হয়তো আর তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্যের নিয়োগ মাস্কের অজান্তেই করার দাবি করে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে জানান টেসলা প্রধান। আর এতেই গুঞ্জন উঠেছে, মাস্ককে আর 'পাত্তা দিচ্ছেন না' ডোনাল্ড ট্রাম্প।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলন মাস্কের সক্রিয় অংশগ্রহণ সবার নজর কেড়েছে। ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় ২০ কোটি ডলার ব্যয় করেছেন মাস্ক। নির্বাচনের পর ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি দক্ষতা উন্নয়ন বিভাগের নেতৃত্ব দিতে মাস্ককে বেছে নেন ট্রাম্প। তবে গুঞ্জন উঠেছে হোয়াইট হাউজে যাওয়ার আগে নতুন মন্ত্রিসভার সদস্য নির্বাচনে মাস্কের পরামর্শকে ট্রাম্প বারবার উপেক্ষা করছেন। ট্রাম্পের প্রাক্তন চিফ অব স্টাফ মিক মূলভেনি জানিয়েছেন, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রস্তুতিতে মাস্কসহ অন্যান্য প্রযুক্তি নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তবে প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে তাদের প্রভাব খুবই সীমিত। এর আগেও স্টিভ ব্যাননের মতো ঘনিষ্ঠ সহযোগীকেও হঠাৎ অপসারণ করেছিলেন ট্রাম্প। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যম এক্সের একটি পোস্টে মাস্ক নিজেই জানান, মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যের নিয়োগ তার অজান্তে হয়েছে। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, মাস্কের মতো প্রভাবশালী ব্যক্তিও ট্রাম্পের প্রশাসনে নিজের মতামত প্রতিষ্ঠায় কঠিন সময় পার করছেন। পোস্টে ইলন মাস্ক লেখেন, ‘মন্ত্রিসভার সদস্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে কিছু প্রার্থীর ব্যাপারে আমি নিজস্ব মতামত জানিয়েছি। তবে অনেককে নির্বাচন করা হয়েছে আমার অজান্তেই। এসব সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণই প্রেসিডেন্টের।’ মাস্ক আরও লেখেন, ‘আমি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সময় কাটাতে খুব ভালোবাসি। আমি কখনো তাকে খারাপ কিছু করতে দেখিনি।’ বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক অত্যন্ত প্রভাবশালী হলেও ট্রাম্পের প্রশাসনে তার প্রভাব অনেকটাই সীমিত। ব্যক্তিগত সম্পর্কের চেয়ে ট্রাম্পের প্রশাসনে প্রাতিষ্ঠানিক সিদ্ধান্তই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। এতে ভবিষ্যতে এই সম্পর্কের স্থায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স