ঢাকা , সোমবার, ০২ জুন ২০২৫ , ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বঞ্চনার গল্প যেন অরণ্যেরোদন চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলে ৩ উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন কর্মচারীরা রাষ্ট্র সংস্কারে উপেক্ষিত নারী তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু-আইন উপদেষ্টা শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি প্রথমবারের মতো বিটিভির স্টুডিও থেকে হচ্ছে বাজেট ঘোষণা ঘাটতি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে নতুন বাজেট আজ দুধ শুধু পণ্য নয় এটি সংস্কৃতির অংশÑ মৎস্য উপদেষ্টা রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টি পাহাড় ধসের ঝুঁকি সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু বিজিএমইএ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে ‘ফোরাম’ প্যানেল বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে লাশ নিয়ে গেছে বিএসএফ জাপা চেয়ারম্যানসহ ২৮০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা ঝিনাইদহে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত আহত ৪ কেএনএফের ইউনিফর্ম জব্দের ঘটনায় কারখানা মালিক রিমান্ডে মবের নামে নাশকতার সুযোগ নেই আরও ১১ জনকে পুশইন, মোট সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে নয় অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিমি. বেগে ঝড়ের আভাস সিলেট-মৌলভীবাজারের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

হাসপাতালে লোকবল ও যন্ত্রপাতির অভাব -স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

  • আপলোড সময় : ০৫-১১-২০২৪ ১২:৩১:০৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-১১-২০২৪ ১২:৩১:০৫ পূর্বাহ্ন
হাসপাতালে লোকবল ও যন্ত্রপাতির অভাব -স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, উপজেলা এবং জেলা হাসপাতালগুলোতে লোকবল ও যন্ত্রপাতির অভাব রয়েছে। চিকিৎসক, টেকনোলজিস্ট বা মেশিনারিজের মধ্যে কোনো একটি অংশ কাজ না করলে পুরো চিকিৎসাসেবাটা দেওয়া সম্ভব হবে না। তিনি গতকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এ সময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স এবং টেকনোলজিস্টের অভাব আছে। যে সমস্যাগুলো আছে সেগুলো হয়তো একদিনে সমাধান করা সম্ভব হবে না। তবে আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করলে সেটি একটা পর্যায়ে গিয়ে সমাধান করা সম্ভব হবে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী ধারণ ক্ষমতা আছে ২ হাজার ২শ জনের। রোগী ভর্তি থাকে সাড়ে তিন হাজার থেকে চার হাজার। ধারণ ক্ষমতার বেশি রোগী ভর্তি হওয়ার কারণে একটু ব্যতিক্রম তো হবেই। এখানে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির যেসব আউটসোর্সিং কর্মী নেওয়া হয়, গত তিন-চার মাস ধরে তাদের বেতন নেই। তারা যেসব রোগীর কাজ করছেন তাদের কাছ থেকে কিছু পয়সা নেন। তবে আমরা বলছি, এভাবে তাদের বেতন-ভাতা বন্ধ হওয়া উচিত হয়নি। হাসপাতাল ও ক্লিনিক প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, দেশের ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারলে সদর হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ কমবে। ইউনিয়ন লেভেলে কিছু ছোট ছোট ক্লিনিক হয়ে আছে। যেটাকে কমিউনিটি হেলথ্ ক্লিনিক বলা হয়, সেখানেও যে লোকবল থাকা উচিত তা নেই। উপজেলা হাসপাতাল, সদর হাসপাতাল, জেলা হাসপাতালগুলোতেও বেশ কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। যে যন্ত্র, সার্জন ও টেকনোলজিস্ট সেখানে থাকলে যে কাজটা করা যেতো তা তারা পারছেন না। এখন এটা আছে তো ওটা নেই। এখানে মানুষ লাগে, টেকনেশিয়ান লাগে, যন্ত্র লাগে। পুরোটাই টিম ওয়ার্ক। এখানে টিমের একটা অংশ যদি না থাকে তাহলে কাজ এগিয়ে নেওয়া কষ্টকর হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ড, জরুরি বিভাগ, ল্যাবসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন। এ সময় তিনি চিকিৎসাধীন রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর হাসপাতাল কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন। পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. অং সুই প্রু মারমা, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন, চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স