ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫ , ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
জরুরি অবস্থা ঘোষণায় মন্ত্রিসভার অনুমোদন লাগবে তারাকান্দায় ব্যক্তি মালিকানায় জমির উপর দিয়ে সরকারি রাস্তার প্রকল্প মামলা প্রত্যাহার না হলে বিএনপির সংবাদ বর্জনের হুঁশিয়ারি সংবাদিকদের সরকার সর্বক্ষেত্রেই ধারাবাহিক ব্যর্থতার প্রমাণ দিচ্ছে যশোর ক্ষণিকা পিকনিক কর্নারে বছরে কোটি টাকা লুটপাট ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪২০ দ্রুত নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে- আমীর খসরু অস্ত্র মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের বিরুদ্ধে চার্জশিট যশোরে দুই কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ৩ বাউল সংগীতে হৃদয় ছোঁয়া কণ্ঠস্বর রফিক সরকারের সার মজুতে বাফার গোডাউন নির্মাণ প্রকল্প এখনো শেষ হয়নি ভাঙনের কবলে উপকূলবাসী লাল চাঁদ হত্যার বিচারে বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত ও দৃষ্টান্তমূলক সাজার দাবি- মির্জা ফখরুল শ্যামলীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে ছিনতাই খুলে নিয়ে গেলো জামা-জুতাও অদৃশ্য শত্রু ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হচ্ছে- তারেক রহমান দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ ডাকসুর প্যানেল নিয়ে ছাত্র সংগঠনগুলোর লুকোচুরি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জামায়াত আমিরের উদ্বেগ চোখে অশ্রু-কণ্ঠে একরাশ হতাশা

ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত ছিলাম-জেড আই খান পান্না

  • আপলোড সময় : ২১-১০-২০২৪ ০৪:৫৭:২৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-১০-২০২৪ ০৪:৫৭:২৮ অপরাহ্ন
ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত ছিলাম-জেড আই খান পান্না
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও শালিস কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে মামলা


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই গুলি করে ও পিটিয়ে একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও শালিস কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
ইতোমধ্যে জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে এমন মামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র।
মামলার বিষয়ে মন্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হলে জেড আই খান পান্না বলেন, ১৯ জুলাই না, আমি আগাগোড়াই কোটার বিরুদ্ধে ছিলাম। কোটাবিরোধী আন্দোলনের আগে থেকেই আমি কোটার বিরুদ্ধে ছিলাম।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ১৯ জুলাই আহাদুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ ও আহত হওয়ার প্রায় তিন মাস পর এ মামলা হলো।
টেলিফোনে কল করা হলে জেড আই খান পান্না বলেন, ১৯ জুলাই আমি আদালতেই সম্ভবত কাজ করছিলাম। শেষ পর্যন্ত আমি এই আন্দোলনের সঙ্গে কানেক্টেড ছিলাম।
‘আমি কীভাবে শেখ হাসিনার নির্দেশে চিনি না জানি না একজনকে হত্যার চেষ্টা করতে যাব?’ প্রশ্ন রাখেন তিনি।
এই আইনজীবী আরও বলেন, আমার বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া মানে যারা জড়িত ছিল, সেই আসল অপরাধীদের আড়াল করা হচ্ছে। একটা মিথ্যা মামলা নিয়ে আমার বলার কিছু নেই। যারা মামলায় আমার নাম দিয়েছে, তাদের নিশ্চয়ই কোনো উদ্দেশ্য আছে।
তিনি বলেন, ‘শুধু আমার বিরুদ্ধে এই মামলা নয়, কোথাও যেন কোনো মিথ্যা মামলা না হয় এবং কাউকে যেন হয়রানি না করা হয় এটাই আমি চাই।’   
কোটা আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করার আদেশ চেয়ে গত ২৯ জুলাই আইনজীবীদের একটি দল গত ২৯ জুলাই হাইকোর্টে আবেদন করেন। তাদের একজন ছিলেন জেড আই খান পান্না। শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণের সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ২৯ জুলাই গঠিত জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি।
গত ১৯ জুলাই ছেলেকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে পান্নাসহ ১৮০ জনকে আসামি করে খিলগাঁও থানায় মামলাটি করেন আহাদুলের বাবা মো. বাকের (৫২)।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আহাদুলসহ অন্যরা মেরাদিয়া বাজারের কাছে বিক্ষোভ করছিলেন। তখন নাম না জানা বিজিবি, পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অন্য আসামিদের নির্দেশে গুলি চালায়। এ সময় আহাদুল গুলিবিদ্ধ হন। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে থাকা আসামিরা তাকে মারধরও করে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ