ঢাকা , শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫ , ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
শিক্ষক সঙ্কটে প্রাথমিক শিক্ষার বেহাল দশা আড়ালে শক্তির জানান দিতে চায় জামায়াত নির্বাচন নিয়ে সংশয় উৎকণ্ঠায় বিএনপি পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়-প্রশ্ন সালাহউদ্দিনের ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪ গুলিতে নিহতদের ময়নাতদন্ত কেন হয়নি হামলার ঘটনায় গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল-সাবেক আইজিপি গোপালগঞ্জে গ্রেফতার আতঙ্ক ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা মাদ্রাসার মোহতামিমকে অবরুদ্ধ করে কমিটিতে বিএনপি নেতার স্বাক্ষর কুষ্টিয়ায় ‘চাঁদা না পেয়ে’ হামলার অভিযোগ জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত র‌্যাবের পোশাকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫ জন কারাগারে যান্ত্রিক ত্রুটির কবলে পড়া বিমান দুবাই থেকে ফিরল ৩০ ঘণ্টা বিলম্বে সাঁতার জানতেন ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ, পুকুরে ডুবে মৃত্যু রহস্যজনক চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে উদ্বেগ বিএনপির ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ তিন লাখ মানুষের জন্য তিনজন চিকিৎসক গোপালগঞ্জে হামলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ট্রলারসহ সবাইকে ছেড়ে দিয়েছে

  • আপলোড সময় : ১১-১০-২০২৪ ০২:১৪:৪৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-১০-২০২৪ ০২:১৪:৪৪ অপরাহ্ন
৫ ট্রলারসহ সবাইকে ছেড়ে দিয়েছে
বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন দ্বীপের অদূরে মাছ ধরার সময় ধরে নিয়ে যাওয়া বাংলাদেশি ৫টি ফিশিং ট্রলার ও ৭২ জন মাঝি-মাল্লাকে ২৪ ঘণ্টা পর ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমার নৌবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ৪টার দিকে ট্রলারগুলো সেন্টমার্টিন ঘাটে পৌঁছে। ট্রলার মালিক সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। পাঁচটি ট্রলারের মধ্যে শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রিপাড়ার মুসলিম মিয়ার ছেলে মতিউর রহমানের ২টি, মৃত আলী হোছনের ছেলে আবদুল্লাহর একটি, তার ভাই আতা উল্লাহর একটি ও উত্তরপাড়ার ছৈয়দ মাঝির ছেলে মো. আছেমের একটি। গত বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে বঙ্গোপসাগরে সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ পশ্চিমের মৌলভীর শিল নামে বঙ্গোপসাগরের মোহনায় মাছ ধরার নৌকায় বাংলাদেশি ট্রলারকে লক্ষ্য করে গুলি করে মিয়ানমার নৌ বাহিনী। একই সময় জেলেসহ ৬টি মাছ ধরার ট্রলার ধরে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে এক জেলের মৃত্যু এবং আরও দুই জেলে আহত হন। ঘটনার একদিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত মো. ওসমান গনি ও আহত অপর দুই জেলে এবং ১১ জন মাঝিমাল্লাসহ একটি ট্রলার শাহপরীর দ্বীপ ঘাটে পৌঁছায়। গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত জেলে মো. ওসমান গনি শাহপরীর দ্বীপের কোনারপাড়া এলাকার বাচু মিয়ার ছেলে। তিনি শাহপরীর দ্বীপের বাজারপাড়া এলাকার সাইফুল কোম্পানির মালিকাধীন ট্রলারের জেলে। ট্রলার মালিক মতিউর রহমান জানান, দুপুর আড়াইটার দিকে নিহত জেলেসহ সাইফুলের মালিকাধীন ট্রলারটি শাহপরীরদ্বীপ জেটিতে আসে। এরপর বিকেল ৪টার দিকে অপর ৫টি ট্রলার জেলেরাসহ সেন্টমার্টিন ঘাটে পৌঁছে। তিনি বলেন, ট্রলারের জেলেদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। বর্তমানে এসব জেলেদের কাছ থেকে কোস্টগার্ড ও নৌ বাহিনী তথ্য সংগ্রহ করছে। এর পরে সেন্টমার্টিন থেকে ট্রলারগুলো শাহপরীরদ্বীপ ঘাটে নিয়ে আসা হবে। ট্রলার মালিক সাইফুল জানান, সাগরে মাছ ধরার সময় হঠাৎ করে মিয়ানমারের নৌ বাহিনীর সদস্যরা ধাওয়া করে তার ট্রলারে গুলি বর্ষণ করে। এতে ট্রলারে থাকা তিনজন গুলিবিদ্ধ হলে তাদের একজনের মৃত্যু হয়। টেকনাফে দায়িত্বরত নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক আবুল কাসেম জানান, জেলের লাশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে কোস্টগার্ড। পরে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত বিষয় প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স