ঢাকা , শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
চাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেলে ৫ ছাত্রী বিদ্যমান কাঠামোতে নির্বাচন হলে আরেকটি হাসিনার জন্ম হবে-গোলাম পরওয়ার দুর্গাপূজা ঘিরে পাশের দেশ মিথ্যাচার করছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লক্ষ্মী নারায়ণ জিও ঠাকুর মন্দিরে শ্রাবন্তী সরকার রিতুর আত্মার শান্তি কামনা প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত ৮ আইনে সরাসরি মামলা নেবেন না আদালত ৪ আগস্টেই নতুন সরকার গঠনের প্রস্তুতিতে ড. ইউনূসের সঙ্গে কথা হয়-নাহিদ গণতন্ত্রের পথে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-তারেক রহমান আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকারের নাতিপুতি’ বলেননি শেখ হাসিনা-রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী ৭৭ অতি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে ২৪ আলোচনা ছাড়া রাজপথে কর্মসূচি অহেতুক চাপ-মির্জা ফখরুল নির্বাচন কমিশন সচিবালয় অধ্যাদেশসহ ৪ অধ্যাদেশ অনুমোদন সচিবালয়ে আবারও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ বিএনপি-জামাত আন্দোলনের সময় রাস্তায় ছিল না:মুফতি ফয়জুল করীম প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য শিল্প ঝুঁকিতে বিনিয়োগে স্থবিরতা এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট বিধ্বস্ত : বোয়িং ও হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধের ঘোষণা দিল তালেবান সরকার ফ্রান্সে রাজনৈতিক অস্থিরতা, বড় ধর্মঘটের প্রস্তুতি গাজা নিয়ে চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র নতুন কৌশলগত প্রতিরক্ষা চুক্তি করেছে পাকিস্তান ও সৌদি আরব
মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন

চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা বাড়তে পারে

  • আপলোড সময় : ১১-১০-২০২৪ ০২:১২:৫৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-১০-২০২৪ ০২:১২:৫৯ অপরাহ্ন
চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা বাড়তে পারে
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা বাড়তে পারে। এ–সংক্রান্ত পর্যালোচনা কমিটি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সুপারিশ করে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। তবে চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা কত বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে এবং সেটি কত বাড়তে পারে, তা সুনির্দিষ্ট করে কেউ বলছেন না। শুধু বলেছেন, প্রবেশের বয়সটি বাড়তে পারে, যা সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সাধারণ বয়স ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর।
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন একদল চাকরিপ্রত্যাশী। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কয়েক দফায় কর্মসূচি পালন করেছেন তাঁরা। সম্প্রতি কয়েক শ চাকরিপ্রত্যাশী শাহবাগে সমবেত হন। একপর্যায়ে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে এসে অবস্থান নেন। সেদিন তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এরপরও চাকরিপ্রত্যাশীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি জানান।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ সেপ্টেম্বর দাবির বিষয়টি পর্যালোচনায় একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এই কমিটির প্রধান করা হয়েছিল সাবেক সচিব আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে, যিনি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান। কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব। কমিটিতে আরও তিনজন সদস্য ছিলেন।
এই কমিটির দায়িত্ব ছিল চাকরিপ্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা করে সুপারিশ প্রণয়ন করে জমা দেওয়া। এ কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে পরামর্শ দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এই কমিটির সাচিবিক সহায়তায় ছিল।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, কমিটি ইতিমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁদের সঙ্গেও সম্প্রতি বসেছিল কমিটি। সেদিন কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে, সরকারের বর্তমান নীতিমালা ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা এবং সবকিছু চিন্তা করে এ বিষয়ে তাঁরা সিদ্ধান্ত দেবেন। তবে তাঁদের (আন্দোলনকারী) যে বক্তব্য, বয়স বৃদ্ধির যৌক্তিকতা আছে। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সেশনজট, করোনাসহ বিভিন্ন কারণে চাকরিতে প্রবেশের বিদ্যমান বয়স বাড়ানো উচিত বলেও মনে করেন তিনি। বিভিন্ন দেশের উদাহরণ দিয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেছিলেন, এটা (চাকরিতে প্রবেশের বয়স) বাড়ানো দরকার।
এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলার জন্য চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। ফোন দিলেও তিনি ধরছেন না।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ