ঢাকা , রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশ থেকে টনকে টন চাল আসলেও প্রভাব নেই দামে জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আগামী নির্বাচন- প্রেস সচিব শিগগিরই সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক-আলী রিয়াজ সরকারের দ্বিতীয় পর্বেও সংঘাতের আশঙ্কা ড. ইউনূসের শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করা হবে- প্রধান উপদেষ্টা রাজধানীতে ফের বেপরোয়া কিশোর গ্যাং পূর্ণমাত্রায় বিদ্যুৎ সরবরাহে সম্মত হলেও মূল্যছাড় দেবে না আদানি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সম্মেলনে শুরু প্রাধান্য পাচ্ছে যে বিষয়গুলো অপারেশন ডেভিল হান্টে ষষ্ঠ দিনে গ্রেফতার ৫০৯ বিপুলসংখ্যক কারখানা বন্ধে দিশেহারা হাজার হাজার শ্রমিক পোশাক রপ্তানির বিপুল টাকা বিদেশেই থেকে যাচ্ছে আশুলিয়ায় ১২শ’ পিস ইয়াবা উদ্ধার আটক ৩ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড রামগঞ্জে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা সরিষার বাম্পার ফলন কৃষক খুশি গাজি কালুর জীবন ও দর্শন নিয়ে শোকমেলা অনুষ্ঠিত গাজীপুরে চার সাংবাদিকের ওপর হামলা, আটক এক চোরাকারবারি ও চাঁদাবাজদের গ্রেফতারে নেই অভিযান শ্রমিকদের মজুরি ৩০ হাজার টাকা দাবি বিবি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

কম শুল্ক দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পেলেও কমছে না দাম

  • আপলোড সময় : ২১-০৯-২০২৪ ১২:৪৪:৩০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০৯-২০২৪ ১২:৪৪:৩০ পূর্বাহ্ন
কম শুল্ক দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পেলেও কমছে না দাম
হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনে ১২ থেকে ১৮ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। গত তিন দিনে ভারতীয় ৩৪ টি ট্রাকে ৯৭৮ মেট্রিকটন ৯ শ কেজি পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে। এসব পেঁয়াজ নতুন শুল্ক ২০ শতাংশ দিয়েই আমদানি হচ্ছে। তবুও কমেনি পেঁয়াজের দাম। পাইকারী বাজারে কেজি প্রতি ২ থেকে ৩ টাকা দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে বন্দরের পাইকারী মোকামে প্রতিকেজি ভারতীয় ইন্দর জাতের পেঁয়াজ ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৮৭ টাকায় এবং নাসিক ৩ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পন্যটির দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন বন্দরে আসা পাইকাররা।
অন্যদিকে হিলির খুচরা বাজারে ১০৫ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে দেশীয় পেঁয়াজ। দাম না কমার কারনে হতাশা প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। শুক্রবার (২০ সেপ্টম্বর) সকালে হিলি খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়,প্রতিটি দোকানে কম বেশি আমদানিকৃত পেঁয়াজ রয়েছে। খুচরা বাজারে মানভেদে ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে।
হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা ফরহাদ বলেন,শুল্ক কমিয়েছে ভারত সরকার সেখানে তো পেঁয়াজের দাম অর্ধেকে নেমে আসার কথা। কিন্তু বাজারে তার উল্টো চিত্র। প্রতিদিন যদি সব নিত্যপণ্যের দাম এভাবে বৃদ্ধি হয় তাহলে আমরা তো খেটে খাওয়া মানুষ কিভাবে চলবো।
হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা আবু তাহের বলেন, বন্দরের পাইকারী বাজারে পেঁয়াজের দাম বেশি।তবে কি কারণে দাম বেশি তা আমরা জানিনা। আমরা বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছি। যদি ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পায় তাহলে দেশি পেঁয়াজের দামও বৃদ্ধি পাবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আমরা ব্যালেন্স পেঁয়াজ পাইকারী কিনেছি ৮৩ টাকা কেজি দরে।আর একটু ভালো মানের পেঁয়াজ ৮৫ টাকা কিনে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। হিলি বাজারে যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে এর থেকে আরও ভালো মানের পেঁয়াজ তার দাম বেশি। তাই আমরা ব্যালেন্স পেঁয়াজ বিক্রি করছি। ভালো মানের পেঁয়াজের দাম বেশি হওয়া সেটি দেশের বিভিন্নস্থানে যায়।
হিলি কাস্টমসের তথ্য মতে,চলতি সপ্তাহের তিন দিনে ভারতীয় ৩৪ ট্রাকে ৯৭৮ মেট্রিকটন ৯ শ কেজি পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য