ঢাকা , সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫ , ২৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক ভোটের প্রস্তুতিতে সংস্কার প্রস্তাবে গুরুত্ব কম ওয়াকফ আইন পুনর্বিবেচনা করতে ভারতকে আহ্বান বিএনপি’র কক্সবাজারে জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, মসজিদের খতিবসহ নিহত ৩ ছুটির পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় আবারও মুখর ঢাবি ক্যাম্পাস অবশেষে লম্বা ছুটি কাটিয়ে খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানব পাচার রোধে বাংলাদেশ তার প্রতিশ্রুতিতে অটল-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়িয়ে বাণিজ্য বৃদ্ধির পরিকল্পনা অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ-অর্থ উপদেষ্টা আওয়ামী রাজনীতি আর ভারতের দাদাগিরি চলবে না -জাগপা আ’লীগপন্থী ৭২ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প ও মার্কিন প্রশাসনকে চিঠি দেবে বাংলাদেশ ছুটির পর সচিবালয় খোলার দিনে ঈদের আমেজ চেনা রূপে ফিরেছে রাজধানী বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু হচ্ছে আজ জলবায়ু পরিবর্তনে উপকূলীয় অধিবাসীরা হচ্ছে অভিবাসী গোপালগঞ্জে মামলার ভয় দেখিয়ে ওসির রমরমা বাণিজ্য কমতে পারে জমি-ফ্ল্যাটের নিবন্ধন কর পরিবেশ রক্ষায় ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে-উপদেষ্টা বাড়ি ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা নেই
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

নিহত ৮৭৫, আহত ৩০ হাজারেরও বেশি : এইচআরএসএস

  • আপলোড সময় : ১৫-০৯-২০২৪ ১২:৩৫:০৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৫-০৯-২০২৪ ১২:৩৫:০৭ পূর্বাহ্ন
নিহত ৮৭৫, আহত ৩০ হাজারেরও বেশি : এইচআরএসএস
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৬ জুলাই থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৮৭৫ জন নিহত এবং ৩০ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস)’। গত শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এইসব তথ্য তুলে ধরে এইচআরএসএস। ১২টি জাতীয় দৈনিক, এইচআরএসএসের তথ্য অনুসন্ধানী ইউনিট ও সারা দেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়ছে, নিহতদের মধ্যে ৭৭ শতাংশই গুলিতে মারা গেছেন। এ ছাড়া অভ্যুত্থানে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মোট ৭৭২ জনের মৃত্যুর ধরন সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৯৯ জন বা ৭৭ শতাংশ গুলিতে নিহত হয়েছেন। ৬১ জন (৮ শতাংশ) অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। ৮৫ জনকে (১১ শতাংশ) পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অন্যান্য কারণে মারা গেছেন ২৭ জন (৪ শতাংশ)। নিহত ব্যক্তিদের একাংশের বয়স, পেশা, মৃত্যুর কারণ বিশ্লেষণ করেছে এইচআরএসএস। সংগঠনটির জানিয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত ৩২৭ জন এবং ৪ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত (অনেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরে মারা যান) ৫৪৮ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মৃত্যুর হার ৫৩ শতাংশ। আর ৩০ বছরের মধ্যে বয়স ধরলে, নিহতের হার দাঁড়ায় ৭০ শতাংশে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী, এ হার ৫২ শতাংশ।
সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছেন গুলিতে এবং পুলিশের হামলায়। এইচআরএসএস আরও জানিয়েছে, ছাত্রলীগকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার জন্য আদেশ দেওয়া হয়। একইসঙ্গে পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব, আনসার, সোয়াট, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হেলিকপ্টার থেকে গুলির বেআইনি ব্যবহার, কাঁদানে গ্যাসের শেল, এ কে অ্যাসল্ট রাইফেলের মতো প্রাণঘাতি আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ