ঢাকা , শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫ , ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
প্রতি বছরই সরকারি খাতে ঋণের পরিমাণ বাড়ছে আয়নাঘর : জীবিতদের প্রতিদিনের জন্য ১ লাখ, নিহতদের ১০ কোটি টাকা দিতে লিগ্যাল নোটিশ ২৬ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ায় প্রবেশে বাধা ডেঙ্গুতে ৩ মৃত্যু হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮ ছাত্র-জনতার আকাক্সক্ষার পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেনি -শিবির সরকারের ১২ মাসে ১২ সাফল্যের কথা জানালেন প্রেসসচিব অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে হতাশ করেছে: আসক উত্তর বা দক্ষিণপন্থি নয়, বিএনপি মধ্যপন্থি দল-সালাহউদ্দিন ঢাকায় ফ্লাইট রেস্ট্রিকশন জোনে ৫২৫ উঁচু ভবন রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম পুনর্বিবেচনার রায় পিছিয়েছে কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো নিমজ্জিত ট্রলারসহ নিখোঁজ জেলের লাশ রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কর্নেল আজাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিন ইউনিয়ন যাচ্ছে অন্য আসনে, প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ টিকিট সিন্ডিকেটে জড়িত এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল দাবি পাবিপ্রবি ছাত্রলীগের ২৮ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা মোহাম্মদপুরে সেনা অভিযানে ককটেল ও দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪ সাগর পাড়েও জন্ম নেয় ইতিহাস শেরপুরে যাত্রীবাহী বাস পুকুরে শিশু নিহত, আহত ১৫ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে আসছে বড় পরিবর্তন উত্তরা-তুরাগে নীরবে চলছে দখলবাজি ও চাঁদাবাজি
কক্সবাজারে পাহাড়ধস

দুই পরিবারের ৬ নারী-শিশুর মৃত্যু

  • আপলোড সময় : ১৪-০৯-২০২৪ ০১:১৩:৫২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৪-০৯-২০২৪ ০১:১৩:৫২ পূর্বাহ্ন
দুই পরিবারের ৬ নারী-শিশুর মৃত্যু টানা ১২ ঘণ্টার ভারী বর্ষণে কক্সবাজারে পাহাড়ধসে ৬ জন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের পর ঘটা এসব ধসে নিহতদের মধ্যে তিন জন শহরতলির ঝিলংজার দক্ষিণ ডিককুল এলাকায় বাসিন্দা ও তিন জন উখিয়া রোহিঙ্গা শিবিরের বাসিন্দা। ছবিটি শুক্রবার তোলা
দক্ষিণ চট্টগ্রাম থেকে সেলিম চৌধুরী
কক্সবাজারে ভারী বর্ষণে পৃথক পাহাড়ধসের ঘটনায় নারী ও শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নে পাহাড়ধসে একই পরিবারের তিনজন ও উখিয়া উপজেলার ১৪ নম্বর হাকিমপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধসে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়।
গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঝিলংজা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ ডিককুল গ্রাম এবং উখিয়া ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধসের এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- দক্ষিণ ডিককুলের মিজানুর রহমানের স্ত্রী আখি মনি, তার দুই শিশুকন্যা মিহা জান্নাত নাঈমা ও লতিফা ইসলাম এবং ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কবির আহমেদের ছেলে আব্দুর রহিম, আব্দুল হাফেজ ও আবদুল ওয়াহেদ।
ডিককুলে পাহাড়ধসে নিহতের স্বজনরা জানান, গত রাত ২টার দিকে ভারী বৃষ্টি হওয়ার সময় মিজানের বাড়ির দিক থেকে একটি পাহাড়ধসের বিকট শব্দ শুনতে পান তারা। দ্রুত সেখানে গিয়ে তারা দেখেন সপরিবারে মাটিচাপা পড়েছে মিজানের পরিবার। তাৎক্ষণিকভাবে মিজানকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। পরে ভোররাতের দিকে কক্সবাজার দমকল বাহিনীর সহযোগিতায় উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে মিজানের স্ত্রী ও দুই মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
তারা আরও জানান, মিজানের বাড়িটি পাহাড়ের পাদদেশে। গত বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে মাটি নরম হয়ে যায়। পরে মধ্যরাতে উপর থেকে পাহাড় ধসে তার বাড়ির উপর পড়ে।
এদিকে, কক্সবাজার ত্রাণ ও প্রত্যাবাশন কমিশন কার্যালয়ের অতিরিক্ত কমিশনার শামসুদ দৌজা নয়ন জানিয়েছেন, ভারী বর্ষণে উখিয়া ১৪ নম্বর হাকিম পাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধসে তিনটি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবকরা বিধ্বস্ত ঘরবাড়িতে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য