ঢাকা , বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫ , ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ক্ষুধার্ত ও অভুক্ত মানুষের সংখ্যা বাড়বে বাজেট ব্যবসাবান্ধব গ্যাস কূপ খনন বাড়াতে কেনা হবে নতুন রিগ ঈদ উপলক্ষে সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করলো রেলওয়ে ঈদে অভ্যন্তরীণ রুটে অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করছে বিমান চাঁদাবাজি ও এক হাটের পশু অন্য হাটে নিলে কঠোর ব্যবস্থা- র‌্যাব শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষে আহত ২৫ পুলিশভ্যানে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা ৪ গাড়ি খাদে ঋণের বোঝা কমাতে সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্য কমাল সরকার ঋণের বোঝা কমাতে সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্য কমাল সরকার এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয় তামান্নার উজ্জ্বল ত্বকের গোপন টিপস এক সিনেমায় দুই ক্লাইম্যাক্স! পাকিস্তানে টিকটকারকে গুলি করে হত্যা এবার এক সিনেমাতেই সাতটি চরিত্রে দেখা যাবে ইধিকাকে সংকটাপন্ন অবস্থায় অভিনেত্রী তানিন সুবহা এবার ঈদে মুক্তি পাচ্ছে নতুন ৭ সিনেমা এবার ঈদে মুক্তি পাচ্ছে নতুন ৭ সিনেমা প্রকাশ পেলো ‘তাণ্ডব’ এর ২য় গান বিশেষ ভাতা পাবেন হাওর-চর দ্বীপ এলাকার শিক্ষকরা
নোয়াখালী

বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা

  • আপলোড সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা
রাতভর বৃষ্টিতে নোয়াখালীর বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে আবারও বেড়েছে পানি। এতে ক্রমশ দীর্ঘ হচ্ছে জলাবদ্ধতা। বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। জেলায় এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত গতকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন জানান, গত কয়েকদিন রৌদ্রোজ্জ্বল পরিবেশ থাকার কারণে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি নামতে শুরু করে। পানি নেমে যায় বেশির ভাগ উঁচু এলাকা থেকে। তবে বেশির ভাগ নিম্নাঞ্চল ছিল জলাবদ্ধ। এরইমধ্যে গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে নিচু এলাকাগুলোতো বেড়েছে পানি। পানি নেমে যাওয়া কিছু সড়ক আবারও তলিয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে নিচু এলাকাগুলোতে তিন থেকে চার ইঞ্চি পানি বেড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। স্থানীয়রা বলছেন, বিভিন্ন স্থানে খাল দখল, ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, অপরিকল্পিত কালভার্ট তৈরি ও যেখানে সেখানে বাঁধ দিয়ে পানি নিষ্কাশনের বাধা দেওয়ায় পানি নামছে না। যার ফলে সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় এখনও জলাবদ্ধতা রয়েছে। জেলার বন্যা আক্রান্ত ৮টি উপজেলার মধ্যে সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও জলমগ্ন কবিরহাট, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার অধিকাংশ এলাকা। কোথাও কোথাও এখনও হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি রয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন বন্যার পানিতে রান্নাঘরে চুলা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। ফলে খাদ্য সমস্যায় ভুগছেন। বন্যার শুরুর দিকে জেলার বাইরে ও জেলার বিভিন্ন সংগঠন থেকে খাবার ও ত্রাণসহায়তা দিলেও সেটি বর্তমানে অনেকটা কমে এসেছে। জেলা প্রশাসকের তথ্যমতে, বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন ৭০ হাজার মানুষ। জেলায় বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। বন্যাকবলিত ৮টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে ভর্তি আছেন প্রায় ৪৪৮ জন রোগী।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স