ঢাকা , শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫ , ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
গোপালগঞ্জে হামলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়-আইএসপিআর সারাদেশে মবোক্রেসির রাজত্ব হচ্ছে-সালাহউদ্দিন আহমদ পোরশায় ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের উপজেলা কাউন্সিল গঠিত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কথাই বলছেন পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ : বিএনপি আবার গোপালগঞ্জ যাবো, জেলার মানুষকে মুজিববাদ থেকে মুক্ত করবো -নাহিদ গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে প্রাণহানির ঘটনা তদন্তের দাবি আসকের গোপালগঞ্জে নিহত চার জনের দাফন ও সৎকার সম্পন্ন এসএসসিতে অকৃতকার্যদের মার্চ টু সচিবালয় কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা ড্রিমলাইনার রক্ষণাবেক্ষণে বাড়তি নজর দিচ্ছে বাংলাদেশ বিমান উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান না ফেরার দেশে দুদকের মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি ২১ আগস্টের মামলায় তারেক ও বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ২৪ জুলাই সমাগমে দুর্ভোগের আশঙ্কায় আগাম দুঃখ প্রকাশ জামায়াতের ভেঙে ফেলা বাড়িটি সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক ভিটা নয়-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ পূর্বপরিকল্পিত রাবিতে তিন কর্মকর্তাকে পুলিশে দিলো সাবেক শিক্ষার্থীরা কাপ্তাই বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিট সচল, উৎপাদন বেড়ে ২১৮ মেগাওয়াট নোয়াখালীতে বাসে যাত্রীকে মারধরের ভিডিও ভাইরাল গ্রেফতার ২
নোয়াখালী

বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা

  • আপলোড সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা
রাতভর বৃষ্টিতে নোয়াখালীর বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে আবারও বেড়েছে পানি। এতে ক্রমশ দীর্ঘ হচ্ছে জলাবদ্ধতা। বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। জেলায় এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত গতকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন জানান, গত কয়েকদিন রৌদ্রোজ্জ্বল পরিবেশ থাকার কারণে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি নামতে শুরু করে। পানি নেমে যায় বেশির ভাগ উঁচু এলাকা থেকে। তবে বেশির ভাগ নিম্নাঞ্চল ছিল জলাবদ্ধ। এরইমধ্যে গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে নিচু এলাকাগুলোতো বেড়েছে পানি। পানি নেমে যাওয়া কিছু সড়ক আবারও তলিয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে নিচু এলাকাগুলোতে তিন থেকে চার ইঞ্চি পানি বেড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। স্থানীয়রা বলছেন, বিভিন্ন স্থানে খাল দখল, ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, অপরিকল্পিত কালভার্ট তৈরি ও যেখানে সেখানে বাঁধ দিয়ে পানি নিষ্কাশনের বাধা দেওয়ায় পানি নামছে না। যার ফলে সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় এখনও জলাবদ্ধতা রয়েছে। জেলার বন্যা আক্রান্ত ৮টি উপজেলার মধ্যে সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও জলমগ্ন কবিরহাট, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার অধিকাংশ এলাকা। কোথাও কোথাও এখনও হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি রয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন বন্যার পানিতে রান্নাঘরে চুলা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। ফলে খাদ্য সমস্যায় ভুগছেন। বন্যার শুরুর দিকে জেলার বাইরে ও জেলার বিভিন্ন সংগঠন থেকে খাবার ও ত্রাণসহায়তা দিলেও সেটি বর্তমানে অনেকটা কমে এসেছে। জেলা প্রশাসকের তথ্যমতে, বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন ৭০ হাজার মানুষ। জেলায় বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। বন্যাকবলিত ৮টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে ভর্তি আছেন প্রায় ৪৪৮ জন রোগী।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ