ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫ , ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমতি পেলো আরও ৫২ প্রতিষ্ঠান ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ঈদযাত্রায় ভোগান্তির শঙ্কা আম উৎপাদনে উত্তম কৃষি চর্চা সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে : কৃষি সচিব বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা গ্রেফতার সিরাজগঞ্জে ১৬ টন সরকারি চাল জব্দ আটক ৮ ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু টাঙ্গাইলে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক যশোরের শার্শা সীমান্তে বিদেশি অস্ত্রসহ দুই ব্যবসায়ী আটক শৈশবের ক্লাবে ফিরে গেলেন ডি মারিয়া রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করতে চায় আল নাসর ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের বিরুদ্ধে উঠলো নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ উইন্ডিজের বিপক্ষে ইংলিশদের রানের পাহাড় ৯ বছর পর ফাইনালের টিকেট পেলো আরসিবি পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জেতাতে চান হাসান আলি সাবেক বিসিবি সভাপতি ফারুকের দেশ ছাড়ার গুজব বিসিবির নতুন সভাপতি হলেন বুলবুল হোটেলে কথা কাটাকাটির জের বালিশচাপা দিয়ে প্রেমিকাকে হত্যা বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ ঝড়ো হাওয়া ভারী বৃষ্টি

১২১ বছর পর পৌঁছাল পোস্টকার্ড মিললেন পরিবারের সদস্যরা

  • আপলোড সময় : ৩০-০৮-২০২৪ ০৬:৪০:০৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩০-০৮-২০২৪ ০৬:৪০:০৮ অপরাহ্ন
১২১ বছর পর পৌঁছাল পোস্টকার্ড মিললেন পরিবারের সদস্যরা
জনতা ডেস্ক
ডাক ঘরে পোস্ট করার ১২১ বছর পর নির্ধারিত ঠিকানায় পৌঁছেছে একটি পোস্টকার্ড। আর এই পোস্টকার্ডের সৌজন্যে দীর্ঘদিনের হারিয়ে যাওয়া পরিবারের সদস্যরা পুনর্মিলিত হয়েছেন এবং স্বজনদের চিনতে পেরেছেন। সেই সময় এওয়ার্ট নামের এক কিশোর তার বোন লিদিয়ার কাছে পোস্টকার্ডটি লিখেছিল। ১৯০৩ সালে পাঠানো এই চিঠি চলতি মাসে যুক্তরাজ্যের সোয়ানসি বিল্ডিং সোসাইটির ক্রাডক স্ট্রিটের পোস্ট অফিস শাখায় পোস্টকার্ডটি পৌঁছায়। এই পোস্টকার্ড পাওয়ার পর দুই পরিবারের সদস্যরা পুনর্মিলিত হন এবং জানতে পারেন যে তাদের মাঝে আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। এওয়ার্টের নাতি বলেন, এটা অনেকটা পারিবারিক পুনর্মিলনের মতো; যেখানে আপনার একমাত্র সংযোগ হল সাধারণ এক পূর্বপুরুষ; যার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১০০ বছরেরও বেশি সময় আগে।
এওয়ার্টের নাতি নিক ডেভিস ওয়েস্ট সাসেক্সে বসবাস করেন। তিনি বলেন, কার্ডটি পাওয়ার পর নতুন পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা হওয়াটা ছিল অসাধারণ। ডেভিস বলেন, পোস্টকার্ডটি পাঠানোর সময় এওয়ার্টের বয়স ১৩ বছর ছিল। স্কুলছাত্র হিসেবে গ্রীষ্মের ছুটি কাটাতে ফিশগার্ডে তার দাদার বাড়িতে ছিল।
তিনি বলেন, এওয়ার্টের বড় বোন লিদিয়া পোস্টকার্ডটি সংগ্রহ করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। অলৌকিকভাবে গত সপ্তাহে পাওয়া পোস্টকার্ডটিই সোয়ানসির বাড়িতে ফেরত পাঠিয়েছিল সে।
এওয়ার্ট লিখেছেন, এই পোস্টকার্ড জোড়া পাওয়াটা অসম্ভব ছিল। সে কারণে আমি অত্যন্ত দুঃখিত। তবে আমি আশা করছি, তুমি বাড়িতে উপভোগ করছো।
ডেভিস বলেন, তার নানা সম্ভবত এক জোড়া পোস্টকার্ড সম্পর্কে কথা বলেছিলেন। তার হাত খরচের জন্য প্রায় ১০ শিলিং ছিল। আর ট্রেনের ভাড়াও গুনতে হচ্ছে না। যে কারণে আমার সবকিছু ঠিকঠাক চলছে।
এওয়ার্ট ও লিদিয়া সম্পর্কে ভাই-বোন ছিলেন। ১৯০৩ সালে যুক্তরাজ্যের ১১ ক্রাডক স্ট্রিটে বসবাসকারী ছয় সন্তানের এক পরিবারের সদস্য ছিলেন তারা দুজন। তাদের বাবা-মায়ের নাম জন এফ ডেভিস এবং মারিয়া ডেভিস। এওয়ার্টের বাবা পেশায় দর্জি ছিলেন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য