ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মেধাস্বত্ব সংরক্ষণে সেল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ইউজিসির বিপুল আমদানিতেও ভোজ্যতেলের বাজার অস্থিতিশীল চিন্ময় দাসের জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল মুক্তিযোদ্ধা তথ্যভাণ্ডার তৈরিতে অনিয়ম এ সরকারও কুমিল্লা থেকে খুনের ইতিহাস শুরু করেছে-শামসুজ্জামান দুদু যুব সমাজ দেশে জীবন ও জীবিকার নিশ্চয়তা পাচ্ছে না-জিএম কাদের ট্রাম্পের শুল্কনীতির অস্থিরতায় বিশ্ব অর্থনীতির ঝুঁকি বাড়ছে সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন বাড়ছে পাচার অর্থ ফেরাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ২৩৯৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্রয় কমিটিতে ১২ প্রস্তাব অনুমোদন প্রশাসন ক্যাডারের তরুণদের হতাশা-ক্ষোভ গুচ্ছে থাকছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয় ৯ বছরেও ফেরেনি রিজার্ভ চুরির অর্থ কারাগার থেকে ফেসবুক চালানো সম্ভব নয় ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ-আসিফ নজরুল এক সপ্তাহ পর ক্লাসে ফিরলেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা কোটায় উত্তাল জাবি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা সমর্থন করছি না-মান্না চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ

​আরেক দফা বাড়লো নীতি সুদহার

  • আপলোড সময় : ২৭-০৮-২০২৪ ১১:১২:৩৬ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০৮-২০২৪ ১১:১২:৩৬ পূর্বাহ্ন
​আরেক দফা বাড়লো নীতি সুদহার
দেশের বিরাজমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার আরেক দফা বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আন্তঃব্যাংক থেকে ব্যাংকের ধারে ব্যবহারিত উপকরণে সুদ ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়। এর ফলে এখন থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধারের সুদহার হবে ৯ শতাংশ। আন্তঃব্যাংকে ধারের সর্বোচ্চ সুদহার হবে সাড়ে ১০ আর সর্বনিম্ন সাড়ে ৭ শতাংশ হবে। গত রোববার মুদ্রানীতি কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। গত ৮ মে সবশেষ নীতি সুদহার বাড়িয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সুদহারের সর্বোচ্চসীমা নির্ধারিত ছিল ৯ শতাংশ। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ কর্মসূচি শুরুর পর গত বছরের জুলাই থেকে সুদহার নির্ধারণে প্রথমে ‘স্মার্ট’ পদ্ধতি চালু হয়। স্মার্টের সঙ্গে সরকারি ট্রেজারি বিলের ৬ মাসের গড় সুদের সঙ্গে ৩ শতাংশ যোগ করে গ্রাহক পর্যায়ে সুদহার নির্ধারিত হয়ে আসছিল। এতে গত এপ্রিলের সর্বোচ্চ সুদহার উঠেছিল ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ। তবে গত ৮ মে আইএমএফের শর্ত মেনে একদিনে অর্থনীতির তিন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই দিন গ্রাহক পর্যায়ে সুদহার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়, নীতি সুদহার বাড়ানো হয় এবং ডলার দরে ‘ক্রলিং পেগ’ চালু করে ১১৭ টাকা করা হয়। ডলারের এ মধ্যবর্তী দরের সঙ্গে এক শতাংশ যোগ করে ডলার বেচাকেনার সুযোগ ছিল। ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্ব নেওয়ার পর ডলারের ১১৭ টাকা মধ্যবর্তী দরের সঙ্গে আড়াই শতাংশ যোগ করে ১২০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রির সুযোগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে সুদহার আরও বাড়বে। মূলত চাহিদা নিয়ন্ত্রণের জন্য সুদহার ও ডলারের দর বাড়ানো হয়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স