ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫ , ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমতি পেলো আরও ৫২ প্রতিষ্ঠান ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ঈদযাত্রায় ভোগান্তির শঙ্কা আম উৎপাদনে উত্তম কৃষি চর্চা সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে : কৃষি সচিব বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন বনানীতে পেট্রোল ঢেলে প্রাইভেটকারে আগুন সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা গ্রেফতার সিরাজগঞ্জে ১৬ টন সরকারি চাল জব্দ আটক ৮ ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু টাঙ্গাইলে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক যশোরের শার্শা সীমান্তে বিদেশি অস্ত্রসহ দুই ব্যবসায়ী আটক শৈশবের ক্লাবে ফিরে গেলেন ডি মারিয়া রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করতে চায় আল নাসর ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের বিরুদ্ধে উঠলো নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ উইন্ডিজের বিপক্ষে ইংলিশদের রানের পাহাড় ৯ বছর পর ফাইনালের টিকেট পেলো আরসিবি পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জেতাতে চান হাসান আলি সাবেক বিসিবি সভাপতি ফারুকের দেশ ছাড়ার গুজব বিসিবির নতুন সভাপতি হলেন বুলবুল হোটেলে কথা কাটাকাটির জের বালিশচাপা দিয়ে প্রেমিকাকে হত্যা বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ ঝড়ো হাওয়া ভারী বৃষ্টি

সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস

  • আপলোড সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস
সংবিধানের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপ্রধান ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে গত জুলাই পর্যন্ত কতজনের দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করেছেন- তার তালিকা প্রকাশ করতে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবকে এ নোটিস পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। তিনি বলেন, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গত সাড়ে ৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতি কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন এবং রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিসে। সংবিধানের ৪৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে?কোন দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।” ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত যতজনকে রাষ্ট্রপতি দণ্ড মওকুফ করে বা দণ্ড স্থগিত করে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছেন, তাদের নামের তালিকা এবং কোন প্রক্রিয়ায় তাদের ক্ষমা করা হয়েছে- তার বিশদ বর্ণনা নোটিস পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলেছেন নোটিসদাতা। এই সময়ের মধ্যে তালিকা না পেলে উচ্চ আদালতে রিট মামলা করবেন বলে নোটিসে বলেছেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। নোটিসে বলা হয়, “অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতাবলে বহু ক্রিমিনাল, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের ক্ষমা বা তাদের দণ্ড মওকুফের আদেশ দিয়ে আসছেন। রাষ্ট্রপতির মার্জনায় বহু ফাঁসির আসামি ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে বেরিয়ে সমাজে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। “রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করে বা দণ্ড মওকুফ করে দায় মুক্তি দিচ্ছেন তা একজন নাগরিক হিসেবে আমার/আমাদের জানার অধিকার আছে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতার অপব্যবহার বা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বা রাজনৈতিক কোনোরূপ বল প্রয়োগ আছে কি না তাও খতিয়ে দেখা দরকার।”

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স